শুরুটা চমকপ্রদ হোক
ইংরেজি জানা বা শেখার জন্য প্রথমেই লিসেনিং অংশে দক্ষতা বাড়াতে হবে। ছোটবেলায় যখন মা-বাবা আমাদের সঙ্গে কথা বলতেন, তা শুনে আমরাও বলার চেষ্টা করতাম। এভাবে ইংরেজি শুনে বলার চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। সুতরাং লিসেনিং বা শোনার দক্ষতা প্রতিনিয়ত যেন বেড়েই চলে, এদিকে নজর দিতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বাংলা বা হিন্দি কার্টুন না দেখতে দিয়ে ইংরেজি দেখতে দিতে হবে। যাঁরা বয়স্ক আছেন, তাঁরা ইংরেজি সংবাদপাঠ শুনতে পারেন, গান শুনতে পারেন, ইংরেজি ধারাভাষ্য শুনে কিংবা ইংরেজি সিনেমা দেখে লিসেনিংয়ের দিকে এগিয়ে যেতে পারেন।
হয়ে উঠুন ভোকাবুলারির বস
মুখস্থ করে ভোকাবুলারি শিখে তা স্পোকেনে খুব বেশি কাজে লাগানো যায় না, কাজেই আমরা মুখস্থ করব না। বারবার অনুশীলনের মাধ্যমে ভোকাবুলারি শিখতে হবে। কোনো কিছু শুনছি সেখান থেকে হতে পারে কিংবা কোথাও একটা কাগজ পেলাম সেখান থেকে নতুন কিছু পেলেও প্যাডে লিখে ফেলব। তা ছাড়া কারও কথা বলার সময় তা না বুঝলেও আমরা সেটি নোট করব। নোট করার সময় অনেক ক্ষেত্রে আমরা ইংরেজির বাংলা অর্থ খুঁজে থাকি, এটা না করে ইংরেজি থেকে ইংরেজি লাইনের ব্যাখ্যা শিখব। একই শব্দের সমার্থক ও বিপরীত শব্দ টুকে নেব। সেখান থেকেই মূল কাজ হলো ওই শব্দ দিয়ে উদাহরণ তৈরি করা। আমরা শিশুদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ফুল, ফল, খাবারের নাম এগুলোর ইংরেজি ক্যাটাগরি করে শেখাব। একইভাবে বয়স্ক ব্যক্তিদেরও ক্যাটাগরি করে ভোকাবুলারির দখলদারি বাড়াতে হবে।
বাক্য হবে শ্রুতিমধুর
এ ক্ষেত্রে আমরা কিছু অ্যাডভান্স ইডিয়মস, ফ্রেজেস, এক্সপ্রেশন ও কনট্রাকশন ও ভোকাবুলারি ব্যবহার করতে পারি। বিভিন্ন উৎসের সাহায্য নেব। শুনেই বেশি শিখব। যেমন বিভিন্ন স্পিকারের কথা শুনব, প্রেজেন্টেশন শুনব। বিভিন্ন ইনফরমাল কনট্রাকশন, যেমন Going to-কে gonna, Want to-কে Wanna বলা যায়। কিছু সদ্য পরিবর্তনশীল শব্দের দিকে খেয়াল রাখতে পারি। যেমন এখন দলনেতাকে Captain না বলে Skipper বলা হচ্ছে, Batsman না বলে Batter বলা হচ্ছে। এভাবেই আমরা আমাদের কথা বলাকে আরও শ্রুতিমধুর করতে পারি।
লজ্জা ভেঙে স্পিকিং ও নিজের কথা রেকর্ড করুন
স্পোকেন ইংলিশের মূল জায়গা লিসেনিংয়ের মাধ্যমে শব্দের দখলদারি বাড়ানো। কিন্তু যদি কথাই না বলি, তাহলে কীভাবে অনুশীলন করব কিংবা জড়তা কাটাব কীভাবে?
তাই স্পিকিংয়ে ভালো হতে হলে আমাদের একজন উপযুক্ত সঙ্গী খুঁজে নিতে হবে, যে কিনা আমাদের থেকে দক্ষ। তার সঙ্গে কথা বললে সে যেন আমাদের ভুলগুলো ধরিয়ে দিতে পারে। যদি সঙ্গী খুঁজে না পাওয়া যায়, তখন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে একাকী কথা বলতে পারি, নিজের উপস্থাপনা, নিজের কথা নিজে শুনব, একই সঙ্গে সেই কথা রেকর্ড করে নিতে পারি।
পরবর্তী সময়ে রেকর্ড শুনে ভুল উচ্চারণগুলো যাচাই করে বারবার অনুশীলন করে তা শুধরে নিতে পারি।গ্রামারে নজর দিতে হবে ফ্লুয়েন্সি বাড়ার পরে লিসেনিংয়ে দক্ষতা বাড়ানোর পাশাপাশি স্পিকিংয়ে জড়তা কাটিয়ে, অনবরত কথা বলার চেষ্টা করতে হবে। কথা বলায় ফ্লুয়েন্সি এলে গ্রামারে নজর দিতে হবে। গ্রামারে কিছু বেসিক জিনিস জানাই লাগবে। যেমন টেন্স, পার্টস অব স্পিচ, কিছু প্রিপোজিশন ও আর্টিকেল।
স্পোকেন ইংলিশে নেটিভরা বেশির ভাগ সময়ে ঠিকঠাক বলেন না। কথা বলার ক্ষেত্রে গ্রামার মেনে চলাটা দক্ষতার বহিঃপ্রকাশ, কিন্তু অনেক জায়গা আছে কথা বলার, যেখানে ইংরেজি গ্রামার খাটে না বা প্রয়োগ করা যায় না। তখন প্রচলিত ইংরেজিতে কথা বললে সমস্যা হবে না। যেমন Wanna, Gonna, যা আমরা লেখার সময় ব্যবহার করতে পারি না, কিন্তু কথা বলার সময় ব্যবহার করে থাকি।
আত্মবিশ্বাসই যখন মূল চালিকাশক্তি
আমরা অনেক ক্ষেত্রেই কথা বলতে যখন লজ্জা পাই, ভয় পাই—ঠিক তখনই আমাদের ওপর জড়তা জেঁকে বসে। মনে রাখতে হবে, শিখতে গেলে ভুল হবে। ভুল না করে কেউ শিখি না। আর শেখার সময় লজ্জাকে দূরে রেখে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। কথা বলার সময় আঞ্চলিকতা চলে আসে, তোতলানো শুরু হয়ে যায় বা ঘাবড়ে গিয়ে কথার পুনরাবৃত্তি ঘটে কিংবা একবারে আটকে যাই, এ ক্ষেত্রে একটি সুন্দর সমাধান হলো ‘টাং টুইস্টার’ (কঠিন উচ্চারণ) অনুশীলন করা। উদাহরণ: ‘পাখি পাকা পেঁপে খায়’, ‘চাচায় চা চায়, চাচি চেঁচায়’।
দিনশেষে নিজেকে অনর্গল কথা বলার জন্য প্রস্তুত করতে হবে। একটি সুন্দর গাইডলাইনের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। এ ক্ষেত্রে স্পোকেন ইংরেজিতে ভালো করতে চাইলে যদি মেন্টরের সহায়তা নিতে হয়, সেটাই করতে হবে।
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী
শুরুটা চমকপ্রদ হোক
ইংরেজি জানা বা শেখার জন্য প্রথমেই লিসেনিং অংশে দক্ষতা বাড়াতে হবে। ছোটবেলায় যখন মা-বাবা আমাদের সঙ্গে কথা বলতেন, তা শুনে আমরাও বলার চেষ্টা করতাম। এভাবে ইংরেজি শুনে বলার চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। সুতরাং লিসেনিং বা শোনার দক্ষতা প্রতিনিয়ত যেন বেড়েই চলে, এদিকে নজর দিতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বাংলা বা হিন্দি কার্টুন না দেখতে দিয়ে ইংরেজি দেখতে দিতে হবে। যাঁরা বয়স্ক আছেন, তাঁরা ইংরেজি সংবাদপাঠ শুনতে পারেন, গান শুনতে পারেন, ইংরেজি ধারাভাষ্য শুনে কিংবা ইংরেজি সিনেমা দেখে লিসেনিংয়ের দিকে এগিয়ে যেতে পারেন।
হয়ে উঠুন ভোকাবুলারির বস
মুখস্থ করে ভোকাবুলারি শিখে তা স্পোকেনে খুব বেশি কাজে লাগানো যায় না, কাজেই আমরা মুখস্থ করব না। বারবার অনুশীলনের মাধ্যমে ভোকাবুলারি শিখতে হবে। কোনো কিছু শুনছি সেখান থেকে হতে পারে কিংবা কোথাও একটা কাগজ পেলাম সেখান থেকে নতুন কিছু পেলেও প্যাডে লিখে ফেলব। তা ছাড়া কারও কথা বলার সময় তা না বুঝলেও আমরা সেটি নোট করব। নোট করার সময় অনেক ক্ষেত্রে আমরা ইংরেজির বাংলা অর্থ খুঁজে থাকি, এটা না করে ইংরেজি থেকে ইংরেজি লাইনের ব্যাখ্যা শিখব। একই শব্দের সমার্থক ও বিপরীত শব্দ টুকে নেব। সেখান থেকেই মূল কাজ হলো ওই শব্দ দিয়ে উদাহরণ তৈরি করা। আমরা শিশুদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ফুল, ফল, খাবারের নাম এগুলোর ইংরেজি ক্যাটাগরি করে শেখাব। একইভাবে বয়স্ক ব্যক্তিদেরও ক্যাটাগরি করে ভোকাবুলারির দখলদারি বাড়াতে হবে।
বাক্য হবে শ্রুতিমধুর
এ ক্ষেত্রে আমরা কিছু অ্যাডভান্স ইডিয়মস, ফ্রেজেস, এক্সপ্রেশন ও কনট্রাকশন ও ভোকাবুলারি ব্যবহার করতে পারি। বিভিন্ন উৎসের সাহায্য নেব। শুনেই বেশি শিখব। যেমন বিভিন্ন স্পিকারের কথা শুনব, প্রেজেন্টেশন শুনব। বিভিন্ন ইনফরমাল কনট্রাকশন, যেমন Going to-কে gonna, Want to-কে Wanna বলা যায়। কিছু সদ্য পরিবর্তনশীল শব্দের দিকে খেয়াল রাখতে পারি। যেমন এখন দলনেতাকে Captain না বলে Skipper বলা হচ্ছে, Batsman না বলে Batter বলা হচ্ছে। এভাবেই আমরা আমাদের কথা বলাকে আরও শ্রুতিমধুর করতে পারি।
লজ্জা ভেঙে স্পিকিং ও নিজের কথা রেকর্ড করুন
স্পোকেন ইংলিশের মূল জায়গা লিসেনিংয়ের মাধ্যমে শব্দের দখলদারি বাড়ানো। কিন্তু যদি কথাই না বলি, তাহলে কীভাবে অনুশীলন করব কিংবা জড়তা কাটাব কীভাবে?
তাই স্পিকিংয়ে ভালো হতে হলে আমাদের একজন উপযুক্ত সঙ্গী খুঁজে নিতে হবে, যে কিনা আমাদের থেকে দক্ষ। তার সঙ্গে কথা বললে সে যেন আমাদের ভুলগুলো ধরিয়ে দিতে পারে। যদি সঙ্গী খুঁজে না পাওয়া যায়, তখন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে একাকী কথা বলতে পারি, নিজের উপস্থাপনা, নিজের কথা নিজে শুনব, একই সঙ্গে সেই কথা রেকর্ড করে নিতে পারি।
পরবর্তী সময়ে রেকর্ড শুনে ভুল উচ্চারণগুলো যাচাই করে বারবার অনুশীলন করে তা শুধরে নিতে পারি।গ্রামারে নজর দিতে হবে ফ্লুয়েন্সি বাড়ার পরে লিসেনিংয়ে দক্ষতা বাড়ানোর পাশাপাশি স্পিকিংয়ে জড়তা কাটিয়ে, অনবরত কথা বলার চেষ্টা করতে হবে। কথা বলায় ফ্লুয়েন্সি এলে গ্রামারে নজর দিতে হবে। গ্রামারে কিছু বেসিক জিনিস জানাই লাগবে। যেমন টেন্স, পার্টস অব স্পিচ, কিছু প্রিপোজিশন ও আর্টিকেল।
স্পোকেন ইংলিশে নেটিভরা বেশির ভাগ সময়ে ঠিকঠাক বলেন না। কথা বলার ক্ষেত্রে গ্রামার মেনে চলাটা দক্ষতার বহিঃপ্রকাশ, কিন্তু অনেক জায়গা আছে কথা বলার, যেখানে ইংরেজি গ্রামার খাটে না বা প্রয়োগ করা যায় না। তখন প্রচলিত ইংরেজিতে কথা বললে সমস্যা হবে না। যেমন Wanna, Gonna, যা আমরা লেখার সময় ব্যবহার করতে পারি না, কিন্তু কথা বলার সময় ব্যবহার করে থাকি।
আত্মবিশ্বাসই যখন মূল চালিকাশক্তি
আমরা অনেক ক্ষেত্রেই কথা বলতে যখন লজ্জা পাই, ভয় পাই—ঠিক তখনই আমাদের ওপর জড়তা জেঁকে বসে। মনে রাখতে হবে, শিখতে গেলে ভুল হবে। ভুল না করে কেউ শিখি না। আর শেখার সময় লজ্জাকে দূরে রেখে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। কথা বলার সময় আঞ্চলিকতা চলে আসে, তোতলানো শুরু হয়ে যায় বা ঘাবড়ে গিয়ে কথার পুনরাবৃত্তি ঘটে কিংবা একবারে আটকে যাই, এ ক্ষেত্রে একটি সুন্দর সমাধান হলো ‘টাং টুইস্টার’ (কঠিন উচ্চারণ) অনুশীলন করা। উদাহরণ: ‘পাখি পাকা পেঁপে খায়’, ‘চাচায় চা চায়, চাচি চেঁচায়’।
দিনশেষে নিজেকে অনর্গল কথা বলার জন্য প্রস্তুত করতে হবে। একটি সুন্দর গাইডলাইনের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। এ ক্ষেত্রে স্পোকেন ইংরেজিতে ভালো করতে চাইলে যদি মেন্টরের সহায়তা নিতে হয়, সেটাই করতে হবে।
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদের (জাকসু) তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী আগামী ৩১ জুলাই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল বুধবার (৩০ এপ্রিল) দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কাউন্সিল কক্ষে এ তফসিল ঘোষণা করা হয়। তফসিল ঘোষণা করেন জাকসু নির্বাচনের...
১৪ ঘণ্টা আগেকুয়েটে অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী। আজ বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
১৬ ঘণ্টা আগেরেকর্ডিং শোনার আগে পরীক্ষা প্রস্তুতির অনুশীলনে কী করতে হবে, কীভাবে করতে হবে, কেন করতে হবে ইত্যাদি বিশদভাবে বর্ণনা করা হলো। এখানে একটি উদাহরণ দেওয়া হলো।
১ দিন আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
২ দিন আগে