শিক্ষা ডেস্ক
বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের মধ্যে কানাডা জনপ্রিয় গন্তব্য। কম টিউশন ফি, আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাব্যবস্থা এবং পড়াশোনা শেষে নাগরিকত্ব ও চাকরির সুযোগ কানাডাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
বৃত্তি
কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষার্থীদের প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফলের ভিত্তিতে বৃত্তি দেয়। তবে বৃত্তি পেতে হলে টোয়েফল, আইইএলটিএস, জিআরই বা জিম্যাট পরীক্ষায় ভালো স্কোর থাকা প্রয়োজন। যদিও বৃত্তি পাওয়া প্রতিযোগিতামূলক, তবু এটি শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যয়ের চাপ কমায়। যাঁদের গ্রেড কমে যায়, তাঁদের টিউশন ফি নিজের পকেট থেকেই দিতে হয়। বৃত্তির যোগ্যতা ও সময়সূচি সম্পর্কে জানতে শিক্ষার্থীদের সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট নিয়মিত দেখতে হবে।
পড়াশোনা ও টিউশন ফি
কানাডায় শিক্ষার্থীরা ফুলটাইম বা পার্টটাইম পড়াশোনায় আন্ডারগ্র্যাজুয়েট, পোস্টগ্র্যাজুয়েট, ডক্টরাল বা পিএইচডি কোর্স করতে পারেন। পাশাপাশি কো-অপারেটিভ এডুকেশন, ডিসট্যান্স লার্নিং, কন্টিনিউয়িং এডুকেশন এবং স্টুডেন্ট এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের মতো বিভিন্ন শিক্ষাপদ্ধতিও রয়েছে।
কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতিবছর তিনটি সেমিস্টারে শিক্ষার্থী ভর্তি করে—ফল (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর), উইন্টার (জানুয়ারি-এপ্রিল) এবং সামার (মে-আগস্ট। টিউশন ফি ৫ হাজার থেকে ১৮ হাজার কানাডিয়ান ডলারের মধ্যে। সাধারণত গ্র্যাজুয়েশন করতে বছরে ৮-২০ হাজার ডলার এবং মাস্টার্স করতে ৭-১৫ হাজার ডলার খরচ হয়।
সুযোগ-সুবিধা
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের জন্য কাজের সুযোগ সীমিত। ৬-১২ মাস পড়াশোনার পর অব ক্যাম্পাস ওয়ার্ক পারমিটের মাধ্যমে কাজ করা যায়। তবে পোস্টগ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীরা টিচিং বা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজের সুযোগ পান। ইন্টার্নশিপের জন্য অতিরিক্ত কোর্স ও পরীক্ষা দিতে হতে পারে। শিক্ষার্থীরা মাসে গড়ে ৬০০-৮০০ ডলারে থাকা-খাওয়ার খরচ সামলাতে পারেন।
ভর্তি প্রক্রিয়া
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কানাডায় আসার আগে স্টাডি পারমিটের জন্য আবেদন করতে হয়। এই পারমিট কোর্সের মেয়াদ এবং অতিরিক্ত ৯০ দিন কানাডায় থাকার অনুমতি দেয়। ৯০ দিনের মধ্যে ভিসার মেয়াদ বাড়াতে হবে অথবা দেশে ফিরে যেতে হবে। পড়ালেখা শেষ না হলে স্টাডি পারমিট নবায়নের আবেদন করতে হবে।
ভর্তিপ্রক্রিয়ার শুরুতেই ইংরেজি ভাষার দক্ষতা যাচাইয়ের জন্য টোয়েফল বা আইইএলটিএস পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় টোয়েফলে ন্যূনতম ৭৯ এবং আইইএলটিএসে ৬ দশমিক ৫ স্কোর চায়। পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। নির্বাচিত হলে কানাডা হাইকমিশনে ইন্টারভিউ দিয়ে ভিসা সংগ্রহ করতে হবে।
বিশেষ দিক
কানাডার শিক্ষাব্যবস্থা বাংলাদেশের তুলনায় অনেক ভিন্ন। এখানে মুখস্থ শিক্ষার চেয়ে হাতে-কলমে শেখানোর প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের যতটুকু শেখার প্রয়োজন, ঠিক ততটুকুই শেখানো হয়। কানাডার টরন্টো শহরে শিক্ষার মান অত্যন্ত উন্নত, অভিবাসনপ্রক্রিয়া সহজ এবং স্থানীয় মানুষের সহযোগিতা উল্লেখযোগ্য। তবে ঠান্ডা আবহাওয়া এবং একা থাকার অভ্যাস না থাকলে মানিয়ে নিতে কিছুটা কষ্ট হতে পারে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের মধ্যে কানাডা জনপ্রিয় গন্তব্য। কম টিউশন ফি, আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাব্যবস্থা এবং পড়াশোনা শেষে নাগরিকত্ব ও চাকরির সুযোগ কানাডাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
বৃত্তি
কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষার্থীদের প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফলের ভিত্তিতে বৃত্তি দেয়। তবে বৃত্তি পেতে হলে টোয়েফল, আইইএলটিএস, জিআরই বা জিম্যাট পরীক্ষায় ভালো স্কোর থাকা প্রয়োজন। যদিও বৃত্তি পাওয়া প্রতিযোগিতামূলক, তবু এটি শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যয়ের চাপ কমায়। যাঁদের গ্রেড কমে যায়, তাঁদের টিউশন ফি নিজের পকেট থেকেই দিতে হয়। বৃত্তির যোগ্যতা ও সময়সূচি সম্পর্কে জানতে শিক্ষার্থীদের সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট নিয়মিত দেখতে হবে।
পড়াশোনা ও টিউশন ফি
কানাডায় শিক্ষার্থীরা ফুলটাইম বা পার্টটাইম পড়াশোনায় আন্ডারগ্র্যাজুয়েট, পোস্টগ্র্যাজুয়েট, ডক্টরাল বা পিএইচডি কোর্স করতে পারেন। পাশাপাশি কো-অপারেটিভ এডুকেশন, ডিসট্যান্স লার্নিং, কন্টিনিউয়িং এডুকেশন এবং স্টুডেন্ট এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের মতো বিভিন্ন শিক্ষাপদ্ধতিও রয়েছে।
কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতিবছর তিনটি সেমিস্টারে শিক্ষার্থী ভর্তি করে—ফল (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর), উইন্টার (জানুয়ারি-এপ্রিল) এবং সামার (মে-আগস্ট। টিউশন ফি ৫ হাজার থেকে ১৮ হাজার কানাডিয়ান ডলারের মধ্যে। সাধারণত গ্র্যাজুয়েশন করতে বছরে ৮-২০ হাজার ডলার এবং মাস্টার্স করতে ৭-১৫ হাজার ডলার খরচ হয়।
সুযোগ-সুবিধা
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের জন্য কাজের সুযোগ সীমিত। ৬-১২ মাস পড়াশোনার পর অব ক্যাম্পাস ওয়ার্ক পারমিটের মাধ্যমে কাজ করা যায়। তবে পোস্টগ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীরা টিচিং বা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজের সুযোগ পান। ইন্টার্নশিপের জন্য অতিরিক্ত কোর্স ও পরীক্ষা দিতে হতে পারে। শিক্ষার্থীরা মাসে গড়ে ৬০০-৮০০ ডলারে থাকা-খাওয়ার খরচ সামলাতে পারেন।
ভর্তি প্রক্রিয়া
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কানাডায় আসার আগে স্টাডি পারমিটের জন্য আবেদন করতে হয়। এই পারমিট কোর্সের মেয়াদ এবং অতিরিক্ত ৯০ দিন কানাডায় থাকার অনুমতি দেয়। ৯০ দিনের মধ্যে ভিসার মেয়াদ বাড়াতে হবে অথবা দেশে ফিরে যেতে হবে। পড়ালেখা শেষ না হলে স্টাডি পারমিট নবায়নের আবেদন করতে হবে।
ভর্তিপ্রক্রিয়ার শুরুতেই ইংরেজি ভাষার দক্ষতা যাচাইয়ের জন্য টোয়েফল বা আইইএলটিএস পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় টোয়েফলে ন্যূনতম ৭৯ এবং আইইএলটিএসে ৬ দশমিক ৫ স্কোর চায়। পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। নির্বাচিত হলে কানাডা হাইকমিশনে ইন্টারভিউ দিয়ে ভিসা সংগ্রহ করতে হবে।
বিশেষ দিক
কানাডার শিক্ষাব্যবস্থা বাংলাদেশের তুলনায় অনেক ভিন্ন। এখানে মুখস্থ শিক্ষার চেয়ে হাতে-কলমে শেখানোর প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের যতটুকু শেখার প্রয়োজন, ঠিক ততটুকুই শেখানো হয়। কানাডার টরন্টো শহরে শিক্ষার মান অত্যন্ত উন্নত, অভিবাসনপ্রক্রিয়া সহজ এবং স্থানীয় মানুষের সহযোগিতা উল্লেখযোগ্য। তবে ঠান্ডা আবহাওয়া এবং একা থাকার অভ্যাস না থাকলে মানিয়ে নিতে কিছুটা কষ্ট হতে পারে।
আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হলো সামার সেমিস্টার ২০২৫-এর নবীনবরণ অনুষ্ঠান। রোববার (২২ জুন) পূর্বাচলের আমেরিকান সিটি ক্যাম্পাসে এই আয়োজন সম্পন্ন হয়।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) শিক্ষার্থীরা পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড ২০২৫-এ গৌরবময় সাফল্য অর্জন করেন। গতকাল শনিবার (২১ জুন) উত্তরা ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় দেশ-বিদেশের মোট ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৫০-এর অধিক দল অংশ নেয়, যেখানে মোট ১২
১২ ঘণ্টা আগেবাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
১ দিন আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
১ দিন আগে