
দেশের সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ১ হাজার ৩০টি আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে মোট সরকারি পর্যায়ের মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০ টিতে উন্নীত হলো। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে আরও ১ হাজার ৩০ শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়ার সুযোগ পাবেন।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. বায়জীদ খুরশীদ রিয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, বর্ধিত আসনে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে ভর্তি হতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি সরকারি মেডিকেল কলেজে ২০–৬০টি পর্যন্ত আসন বেড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আসন বেড়েছে শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজে ও শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজে ৬০টি করে। এ ছাড়া মানিকগঞ্জের কর্নেল মালেক ৫০টি, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ, সাতক্ষীরা মেডিকেলে কলেজ ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেলে ৩৫টি আসন বেড়েছে।
এ সিদ্ধান্তে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজসহ দেশের পুরোনো ৮টি মেডিকেল কলেজে ২০টি করে আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে এই ৮টি মেডিকেল কলেজে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে ২৫০ জন করে শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবেন। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে ৩০ আসন বাড়িয়ে আসনসংখ্যা ২৩০–এ উন্নীত করা হয়েছে।
এর আগে ৮ অক্টোবর অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা বাড়ানোর কথা জানানো হয়। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়। প্রস্তাব অনুযায়ী, আগামী বছর থেকে দেশের চিকিৎসা শিক্ষায় যুক্ত হচ্ছে এক হাজারের বেশি আসন। এ বিষয়ক নথিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী অনুমোদনের পর প্রজ্ঞাপন জারি হবে।
তখন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানানো হয়েছিল, সরকারি মেডিকেলে কলেজগুলোতে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে ১ হাজার ৩১ আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্তে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন।
এর আগে দেশের সরকারি ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে বছরে ৪ হাজার ৩৫০ জন করে শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ ছিল। আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কার্যকর হওয়ায় এ সংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০-এ দাঁড়িয়েছে।

দেশের সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ১ হাজার ৩০টি আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে মোট সরকারি পর্যায়ের মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০ টিতে উন্নীত হলো। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে আরও ১ হাজার ৩০ শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়ার সুযোগ পাবেন।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. বায়জীদ খুরশীদ রিয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, বর্ধিত আসনে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে ভর্তি হতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি সরকারি মেডিকেল কলেজে ২০–৬০টি পর্যন্ত আসন বেড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আসন বেড়েছে শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজে ও শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজে ৬০টি করে। এ ছাড়া মানিকগঞ্জের কর্নেল মালেক ৫০টি, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ, সাতক্ষীরা মেডিকেলে কলেজ ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেলে ৩৫টি আসন বেড়েছে।
এ সিদ্ধান্তে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজসহ দেশের পুরোনো ৮টি মেডিকেল কলেজে ২০টি করে আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে এই ৮টি মেডিকেল কলেজে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে ২৫০ জন করে শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবেন। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে ৩০ আসন বাড়িয়ে আসনসংখ্যা ২৩০–এ উন্নীত করা হয়েছে।
এর আগে ৮ অক্টোবর অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা বাড়ানোর কথা জানানো হয়। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়। প্রস্তাব অনুযায়ী, আগামী বছর থেকে দেশের চিকিৎসা শিক্ষায় যুক্ত হচ্ছে এক হাজারের বেশি আসন। এ বিষয়ক নথিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী অনুমোদনের পর প্রজ্ঞাপন জারি হবে।
তখন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানানো হয়েছিল, সরকারি মেডিকেলে কলেজগুলোতে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে ১ হাজার ৩১ আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্তে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন।
এর আগে দেশের সরকারি ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে বছরে ৪ হাজার ৩৫০ জন করে শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ ছিল। আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কার্যকর হওয়ায় এ সংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০-এ দাঁড়িয়েছে।

দেশের সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ১ হাজার ৩০টি আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে মোট সরকারি পর্যায়ের মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০ টিতে উন্নীত হলো। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে আরও ১ হাজার ৩০ শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়ার সুযোগ পাবেন।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. বায়জীদ খুরশীদ রিয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, বর্ধিত আসনে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে ভর্তি হতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি সরকারি মেডিকেল কলেজে ২০–৬০টি পর্যন্ত আসন বেড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আসন বেড়েছে শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজে ও শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজে ৬০টি করে। এ ছাড়া মানিকগঞ্জের কর্নেল মালেক ৫০টি, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ, সাতক্ষীরা মেডিকেলে কলেজ ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেলে ৩৫টি আসন বেড়েছে।
এ সিদ্ধান্তে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজসহ দেশের পুরোনো ৮টি মেডিকেল কলেজে ২০টি করে আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে এই ৮টি মেডিকেল কলেজে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে ২৫০ জন করে শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবেন। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে ৩০ আসন বাড়িয়ে আসনসংখ্যা ২৩০–এ উন্নীত করা হয়েছে।
এর আগে ৮ অক্টোবর অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা বাড়ানোর কথা জানানো হয়। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়। প্রস্তাব অনুযায়ী, আগামী বছর থেকে দেশের চিকিৎসা শিক্ষায় যুক্ত হচ্ছে এক হাজারের বেশি আসন। এ বিষয়ক নথিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী অনুমোদনের পর প্রজ্ঞাপন জারি হবে।
তখন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানানো হয়েছিল, সরকারি মেডিকেলে কলেজগুলোতে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে ১ হাজার ৩১ আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্তে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন।
এর আগে দেশের সরকারি ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে বছরে ৪ হাজার ৩৫০ জন করে শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ ছিল। আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কার্যকর হওয়ায় এ সংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০-এ দাঁড়িয়েছে।

দেশের সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ১ হাজার ৩০টি আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে মোট সরকারি পর্যায়ের মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০ টিতে উন্নীত হলো। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে আরও ১ হাজার ৩০ শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়ার সুযোগ পাবেন।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. বায়জীদ খুরশীদ রিয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, বর্ধিত আসনে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে ভর্তি হতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি সরকারি মেডিকেল কলেজে ২০–৬০টি পর্যন্ত আসন বেড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আসন বেড়েছে শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজে ও শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজে ৬০টি করে। এ ছাড়া মানিকগঞ্জের কর্নেল মালেক ৫০টি, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ, সাতক্ষীরা মেডিকেলে কলেজ ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেলে ৩৫টি আসন বেড়েছে।
এ সিদ্ধান্তে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজসহ দেশের পুরোনো ৮টি মেডিকেল কলেজে ২০টি করে আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে এই ৮টি মেডিকেল কলেজে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে ২৫০ জন করে শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবেন। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে ৩০ আসন বাড়িয়ে আসনসংখ্যা ২৩০–এ উন্নীত করা হয়েছে।
এর আগে ৮ অক্টোবর অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা বাড়ানোর কথা জানানো হয়। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়। প্রস্তাব অনুযায়ী, আগামী বছর থেকে দেশের চিকিৎসা শিক্ষায় যুক্ত হচ্ছে এক হাজারের বেশি আসন। এ বিষয়ক নথিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী অনুমোদনের পর প্রজ্ঞাপন জারি হবে।
তখন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানানো হয়েছিল, সরকারি মেডিকেলে কলেজগুলোতে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে ১ হাজার ৩১ আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্তে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন।
এর আগে দেশের সরকারি ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে বছরে ৪ হাজার ৩৫০ জন করে শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ ছিল। আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কার্যকর হওয়ায় এ সংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০-এ দাঁড়িয়েছে।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
৮ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আর কর্মবিরতি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিলেও গতকাল রোববার মধ্যরাতে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তাঁরা।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নবঘোষিত কমিটিতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান আবু মিয়া আকন্দ (তুহিন) ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক আবু সাদাত।
গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
ঘোষিত ২৩ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ ও ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সিনিয়র সহপরিচালক আনোয়ার হাবীব কাজল; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির ব্র্যান্ডিং ও পাবলিক রিলেশন অফিসের পরিচালক আল আমিন শিকদার সিহাব এবং ইস্টওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মহিউদ্দিন।
এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ডিরেক্টর ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান জাহিদ হাসান; সহসাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান ফারাবী; অর্থ সম্পাদক ফারইস্ট ইউনিভার্সিটির যুগ্ম রেজিস্ট্রার মামুন-উল মতিন; সহসাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাদিক হাসান পলাশ; দপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান; সহদপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক তারেক ওমর; প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক আবু হাশেম রনি এবং সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মোশাররফ হোসাইন।
ক্রীড়া সম্পাদক মেরিট ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পরিচালক মনজুর হোসাইন এবং সহক্রীড়া সম্পাদক ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার ফাতিউস ফাহমিদ সৌরভ; সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান রাইসুল হক চৌধুরী এবং সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শামসুল হক; আন্তর্জাতিক ও গবেষণা সম্পাদক বিইউএইচএস নির্বাহী কর্মকর্তা হাসিনা এনজেল।
এ ছাড়া ইসি সদস্য হিসেবে রয়েছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের সহপরিচালক ওয়াহিদুজ্জামান, নর্দান ইউনিভার্সিটির যুগ্ম পরিচালক শেখ মাহবুব, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সাবেক সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামান সোহেল এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. ফায়জ্জুল্লাহ।
সমিতির উপদেষ্টা পরিষদে রয়েছেন ইউজিসির জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগের পরিচালক ড. এ কে এম শামসুল আরেফিন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরুজ্জামান টিপু, পুপরোয়ার সাবেক সভাপতি লুৎফর রহমান ও সদ্যবিদায়ী সভাপতি মনিরুল ইসলাম রিন্টু, বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক বেলাল আহমেদ এবং পুপরোয়ার সাবেক সহসভাপতি ড. হাসান সাইমুম ওয়াহাব।
পুপরোয়া দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, উচ্চশিক্ষার অগ্রগতি, আন্তর্জাতিক সংযোগ বৃদ্ধি, কৌশলগত তথ্য ব্যবস্থাপনা ও সুনাম নির্মাণে জনসংযোগ পেশাজীবীদের ভূমিকা অপরিহার্য ও তাৎপর্যপূর্ণ।
নবনির্বাচিত কমিটি দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসংযোগ পেশার বিকাশ, পলিসি উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও পেশাগত মর্যাদা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে কার্যকর কর্মপরিকল্পনা ও কর্মকাণ্ড নেবে।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নবঘোষিত কমিটিতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান আবু মিয়া আকন্দ (তুহিন) ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক আবু সাদাত।
গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
ঘোষিত ২৩ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ ও ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সিনিয়র সহপরিচালক আনোয়ার হাবীব কাজল; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির ব্র্যান্ডিং ও পাবলিক রিলেশন অফিসের পরিচালক আল আমিন শিকদার সিহাব এবং ইস্টওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মহিউদ্দিন।
এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ডিরেক্টর ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান জাহিদ হাসান; সহসাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান ফারাবী; অর্থ সম্পাদক ফারইস্ট ইউনিভার্সিটির যুগ্ম রেজিস্ট্রার মামুন-উল মতিন; সহসাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাদিক হাসান পলাশ; দপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান; সহদপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক তারেক ওমর; প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক আবু হাশেম রনি এবং সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মোশাররফ হোসাইন।
ক্রীড়া সম্পাদক মেরিট ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পরিচালক মনজুর হোসাইন এবং সহক্রীড়া সম্পাদক ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার ফাতিউস ফাহমিদ সৌরভ; সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান রাইসুল হক চৌধুরী এবং সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শামসুল হক; আন্তর্জাতিক ও গবেষণা সম্পাদক বিইউএইচএস নির্বাহী কর্মকর্তা হাসিনা এনজেল।
এ ছাড়া ইসি সদস্য হিসেবে রয়েছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের সহপরিচালক ওয়াহিদুজ্জামান, নর্দান ইউনিভার্সিটির যুগ্ম পরিচালক শেখ মাহবুব, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সাবেক সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামান সোহেল এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. ফায়জ্জুল্লাহ।
সমিতির উপদেষ্টা পরিষদে রয়েছেন ইউজিসির জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগের পরিচালক ড. এ কে এম শামসুল আরেফিন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরুজ্জামান টিপু, পুপরোয়ার সাবেক সভাপতি লুৎফর রহমান ও সদ্যবিদায়ী সভাপতি মনিরুল ইসলাম রিন্টু, বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক বেলাল আহমেদ এবং পুপরোয়ার সাবেক সহসভাপতি ড. হাসান সাইমুম ওয়াহাব।
পুপরোয়া দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, উচ্চশিক্ষার অগ্রগতি, আন্তর্জাতিক সংযোগ বৃদ্ধি, কৌশলগত তথ্য ব্যবস্থাপনা ও সুনাম নির্মাণে জনসংযোগ পেশাজীবীদের ভূমিকা অপরিহার্য ও তাৎপর্যপূর্ণ।
নবনির্বাচিত কমিটি দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসংযোগ পেশার বিকাশ, পলিসি উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও পেশাগত মর্যাদা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে কার্যকর কর্মপরিকল্পনা ও কর্মকাণ্ড নেবে।

দেশের সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ১ হাজার ৩০টি আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে মোট সরকারি পর্যায়ের মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০ টিতে উন্নীত হলো। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে আরও ১ হাজার ৩০ শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়ার সুযোগ পাবেন।
২৩ অক্টোবর ২০২৩
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
৮ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আর কর্মবিরতি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিলেও গতকাল রোববার মধ্যরাতে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তাঁরা।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
আজ সোমবার দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) অনুষ্ঠিত প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি বিষয়ক প্রস্তুতিমূলক সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়। সভা সভাপতিত্ব করেন মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক বি এম আবদুল হান্নান।
এসব তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর ভর্তি কমিটির সদস্য এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক শাখার পরিচালক অধ্যাপক খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল।
আল মাহমুদ সোহেল বলেন, এবারও লটারি ভর্তি প্রক্রিয়ার কারিগরি সহায়তা দেবে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর টেলিটক। অনলাইনে আবেদন নিয়ে লটারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১২ থেকে ১৯ নভেম্বর প্রধান শিক্ষকেরা অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ও শূন্যপদের তথ্য সফটওয়্যারে আপলোড করবেন। ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হবে ১৩ থেকে ১৯ নভেম্বরের মধ্যে। ভর্তির অনলাইনে আবেদন শুরু হবে আগামী ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সভা সূত্রে আরও জানা যায়, লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করবেন। আর ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর প্রথম অপেক্ষমাণ এবং ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম শেষ হবে।

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
আজ সোমবার দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) অনুষ্ঠিত প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি বিষয়ক প্রস্তুতিমূলক সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়। সভা সভাপতিত্ব করেন মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক বি এম আবদুল হান্নান।
এসব তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর ভর্তি কমিটির সদস্য এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক শাখার পরিচালক অধ্যাপক খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল।
আল মাহমুদ সোহেল বলেন, এবারও লটারি ভর্তি প্রক্রিয়ার কারিগরি সহায়তা দেবে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর টেলিটক। অনলাইনে আবেদন নিয়ে লটারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১২ থেকে ১৯ নভেম্বর প্রধান শিক্ষকেরা অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ও শূন্যপদের তথ্য সফটওয়্যারে আপলোড করবেন। ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হবে ১৩ থেকে ১৯ নভেম্বরের মধ্যে। ভর্তির অনলাইনে আবেদন শুরু হবে আগামী ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সভা সূত্রে আরও জানা যায়, লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করবেন। আর ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর প্রথম অপেক্ষমাণ এবং ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম শেষ হবে।

দেশের সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ১ হাজার ৩০টি আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে মোট সরকারি পর্যায়ের মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০ টিতে উন্নীত হলো। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে আরও ১ হাজার ৩০ শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়ার সুযোগ পাবেন।
২৩ অক্টোবর ২০২৩
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
৮ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আর কর্মবিরতি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিলেও গতকাল রোববার মধ্যরাতে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তাঁরা।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
আর পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এখন থেকে ফরম পূরণের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। রেগুলেশনটি গতকাল রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। আজ সোমবার সেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
তবে, পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো মন্তব্য করব না।’
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়ন কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
ধারাবাহিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর, মোট ২০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন কোর্সে ৮ নম্বর—মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন কোর্সে ৫ নম্বর—মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে সংশোধিত রেগুলেশনে।
ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে বলে রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা।
৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা। প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপপ্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
আর পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এখন থেকে ফরম পূরণের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। রেগুলেশনটি গতকাল রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। আজ সোমবার সেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
তবে, পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো মন্তব্য করব না।’
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়ন কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
ধারাবাহিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর, মোট ২০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন কোর্সে ৮ নম্বর—মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন কোর্সে ৫ নম্বর—মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে সংশোধিত রেগুলেশনে।
ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে বলে রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা।
৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা। প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপপ্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

দেশের সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ১ হাজার ৩০টি আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে মোট সরকারি পর্যায়ের মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০ টিতে উন্নীত হলো। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে আরও ১ হাজার ৩০ শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়ার সুযোগ পাবেন।
২৩ অক্টোবর ২০২৩
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
৫ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আর কর্মবিরতি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিলেও গতকাল রোববার মধ্যরাতে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তাঁরা।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আর কর্মবিরতি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিলেও গতকাল রোববার মধ্যরাতে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তাঁরা।
রোববার বিকেলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভার পর আন্দোলনরত শিক্ষক সংগঠনগুলোর মোর্চা ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের’ আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ রাত পৌনে ১০টায় কর্মবিরতি স্থগিত করে অবস্থান কর্মসূচি চালানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ও তথ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য বিবরণীতেও শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিতের কথা বলা হয়েছিল।
তবে শিক্ষকেরা শহীদ মিনারে ফেরার পর আরেক আহ্বায়ক ও বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (শাহিন-লিপি) সাধারণ সম্পাদক খায়রুন নাহার লিপি কর্মবিরতি ও অবস্থান চালানোর ঘোষণা দেন।
সেসময় সিদ্ধান্ত বদলের কারণ জানতে চাইলে শিক্ষক নেতা মুহিব উল্লাহ বলেছিলেন, ‘সাধারণ শিক্ষকদের জনরোষে নেতারা সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন।’
রোববার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সহকারী শিক্ষকেরা দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা দেওয়ার দাবি জানান।
শনিবার সকাল থেকে শহীদ মিনারে এই তিন দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষকেরা। বিকেলে তাঁরা ‘কলম বিরতি কর্মসূচি’ পালনে মিছিল নিয়ে শাহবাগের দিকে এগিয়ে যাওয়া চেষ্টা করলে শাহবাগ থানার সামনে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ।
এ সময় পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান, লাঠিপেটা, কাঁদানে গ্যাসে কর্মসূচি পণ্ড হয়ে যায় শিক্ষকদের। এ সময় দেড় শতাধিক শিক্ষক আহত হওয়ার পাশাপাশি ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দাবি করেন শিক্ষক নেতারা।
যদিও ঢাকা মহানগর পুলিশের দাবি, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ কয়েক রাউন্ড সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান নিক্ষেপ করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
পুলিশের বাধার মুখে শহীদ মিনারে ফিরে এসে রোববার থেকে কর্মবিরতির কর্মসূচি ঘোষণা করেন শিক্ষকেরা। শনিবার মধ্যরাতে মোমবাতি জ্বালিয়ে শিক্ষকেরা ‘পুলিশের হামলার’ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি শিক্ষক সংগঠনের মোর্চার ব্যানারে শিক্ষকেরা ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি চালাচ্ছেন। এই মোর্চায় আছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি ও সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ।
এদিকে ১১ তম গ্রেডে বেতনসহ, পদোন্নতি ও উচ্চতর গ্রেড জটিলতা নিরসনের দাবিতে সরকারকে আল্টিমেটাম দেওয়া শিক্ষক সংগঠনগুলোর মোর্চা ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের’ নেতারাও ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের’ সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬৫ হাজার ৫৬৭ টি। এসব বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক সংখ্যা প্রায় ৩ লাখ ৮৪ হাজার। কর্মবিরতির কারণে দ্বিতীয় দিনেও এসব বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে।

দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আর কর্মবিরতি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিলেও গতকাল রোববার মধ্যরাতে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তাঁরা।
রোববার বিকেলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভার পর আন্দোলনরত শিক্ষক সংগঠনগুলোর মোর্চা ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের’ আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ রাত পৌনে ১০টায় কর্মবিরতি স্থগিত করে অবস্থান কর্মসূচি চালানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ও তথ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য বিবরণীতেও শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিতের কথা বলা হয়েছিল।
তবে শিক্ষকেরা শহীদ মিনারে ফেরার পর আরেক আহ্বায়ক ও বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (শাহিন-লিপি) সাধারণ সম্পাদক খায়রুন নাহার লিপি কর্মবিরতি ও অবস্থান চালানোর ঘোষণা দেন।
সেসময় সিদ্ধান্ত বদলের কারণ জানতে চাইলে শিক্ষক নেতা মুহিব উল্লাহ বলেছিলেন, ‘সাধারণ শিক্ষকদের জনরোষে নেতারা সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন।’
রোববার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সহকারী শিক্ষকেরা দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা দেওয়ার দাবি জানান।
শনিবার সকাল থেকে শহীদ মিনারে এই তিন দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষকেরা। বিকেলে তাঁরা ‘কলম বিরতি কর্মসূচি’ পালনে মিছিল নিয়ে শাহবাগের দিকে এগিয়ে যাওয়া চেষ্টা করলে শাহবাগ থানার সামনে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ।
এ সময় পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান, লাঠিপেটা, কাঁদানে গ্যাসে কর্মসূচি পণ্ড হয়ে যায় শিক্ষকদের। এ সময় দেড় শতাধিক শিক্ষক আহত হওয়ার পাশাপাশি ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দাবি করেন শিক্ষক নেতারা।
যদিও ঢাকা মহানগর পুলিশের দাবি, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ কয়েক রাউন্ড সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান নিক্ষেপ করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
পুলিশের বাধার মুখে শহীদ মিনারে ফিরে এসে রোববার থেকে কর্মবিরতির কর্মসূচি ঘোষণা করেন শিক্ষকেরা। শনিবার মধ্যরাতে মোমবাতি জ্বালিয়ে শিক্ষকেরা ‘পুলিশের হামলার’ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি শিক্ষক সংগঠনের মোর্চার ব্যানারে শিক্ষকেরা ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি চালাচ্ছেন। এই মোর্চায় আছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি ও সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ।
এদিকে ১১ তম গ্রেডে বেতনসহ, পদোন্নতি ও উচ্চতর গ্রেড জটিলতা নিরসনের দাবিতে সরকারকে আল্টিমেটাম দেওয়া শিক্ষক সংগঠনগুলোর মোর্চা ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের’ নেতারাও ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের’ সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬৫ হাজার ৫৬৭ টি। এসব বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক সংখ্যা প্রায় ৩ লাখ ৮৪ হাজার। কর্মবিরতির কারণে দ্বিতীয় দিনেও এসব বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে।

দেশের সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ১ হাজার ৩০টি আসন বাড়ানো হয়েছে। এতে মোট সরকারি পর্যায়ের মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৮০ টিতে উন্নীত হলো। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে আরও ১ হাজার ৩০ শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়ার সুযোগ পাবেন।
২৩ অক্টোবর ২০২৩
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
৮ ঘণ্টা আগে