প্রতিনিধি, জাবি

নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ শিক্ষার্থীর পরিবারকে সমাজে ভিন্নমাত্রার মর্যাদায় উন্নীত করে। আবার ভর্তিযুদ্ধে ব্যর্থতা পরীক্ষার্থীর জন্য বয়ে আনে অন্য রকম গ্লানি। ভর্তি পরীক্ষায় সফলতাকেন্দ্রিক এই সামাজিক বেড়াজাল ধ্বংস করছে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য। এ ধরনের মানসিক চাপে আত্মহত্যার ঝুঁকিতে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
গত ৮ এপ্রিল মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক জার্নাল পার্সপেকটিভস ইন সাইকিয়াট্রিক কেয়ার বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের ওপর একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করে।
`Suicidal behaviors and university entrance test‐related factors: A Bangladeshi exploratory study' শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়, ‘ভর্তি পরীক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ বিষণ্নতা, ২৯ শতাংশ উদ্বেগ এবং ৪৪ শতাংশ অবসাদ ও ক্লান্তিতে ভুগছেন। এর মধ্যে ১৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী গত এক বছরে আত্মহত্যার চিন্তা করছেন। আর ৮ শতাংশ আত্মহত্যার পরিকল্পনা এঁকেছেন এবং ২ শতাংশ আত্মহত্যার প্রচেষ্টা করেছেন।’
২০১৯ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ওপর প্রত্যক্ষ জরিপের ভিত্তিতে এ গবেষণা করা হয়।
গবেষণায় জানা যায়, ‘যাঁরা দ্বিতীয়বারের মতো ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন, তাঁদের মানসিক সমস্যাগুলো প্রকট। আত্মহত্যার প্রবণতায় অন্যদের তুলনায় দেড়গুণ ঝুঁকিতে আছেন তাঁরা। তা ছাড়া বিজ্ঞান ও কলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা বাণিজ্য বিভাগের তুলনায় মানসিকভাবে কম স্থিতিশীল।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগে স্নাতকে অধ্যয়নরত মোহাম্মদ মামুন, ইসমাইল হোসেন ও ফিরোজ আল মামুন এবং পাবনা মেডিকেল কলেজে স্নাতকে অধ্যয়নরত জান্নাতুল মাওয়া মিষ্টি এ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন।
‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান দ্বারা গবেষণাটি পরিচালিত হয়।
গবেষণা দলের তত্ত্বাবধায়ক মোহাম্মদ মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যা দ্বিতীয় প্রধানতম মৃত্যুর কারণ। আর বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ আত্মহত্যা অনূর্ধ্ব ৩০ বছরের মধ্যে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল না পাওয়া, অকৃতকার্য হওয়া, সম্পর্কজনিত সমস্যা আত্মহত্যার প্রধান কারণ। শিক্ষার্থীদের মাঝে আবেগতাড়িত আত্মহত্যার হার বেশি। আত্মহত্যাগুলো দীর্ঘমেয়াদি যন্ত্রণা, অর্থকষ্ট, মানসিক সমস্যার ফলে সাধারণত বেশি ঘটে।’

নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ শিক্ষার্থীর পরিবারকে সমাজে ভিন্নমাত্রার মর্যাদায় উন্নীত করে। আবার ভর্তিযুদ্ধে ব্যর্থতা পরীক্ষার্থীর জন্য বয়ে আনে অন্য রকম গ্লানি। ভর্তি পরীক্ষায় সফলতাকেন্দ্রিক এই সামাজিক বেড়াজাল ধ্বংস করছে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য। এ ধরনের মানসিক চাপে আত্মহত্যার ঝুঁকিতে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
গত ৮ এপ্রিল মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক জার্নাল পার্সপেকটিভস ইন সাইকিয়াট্রিক কেয়ার বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের ওপর একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করে।
`Suicidal behaviors and university entrance test‐related factors: A Bangladeshi exploratory study' শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়, ‘ভর্তি পরীক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ বিষণ্নতা, ২৯ শতাংশ উদ্বেগ এবং ৪৪ শতাংশ অবসাদ ও ক্লান্তিতে ভুগছেন। এর মধ্যে ১৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী গত এক বছরে আত্মহত্যার চিন্তা করছেন। আর ৮ শতাংশ আত্মহত্যার পরিকল্পনা এঁকেছেন এবং ২ শতাংশ আত্মহত্যার প্রচেষ্টা করেছেন।’
২০১৯ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ওপর প্রত্যক্ষ জরিপের ভিত্তিতে এ গবেষণা করা হয়।
গবেষণায় জানা যায়, ‘যাঁরা দ্বিতীয়বারের মতো ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন, তাঁদের মানসিক সমস্যাগুলো প্রকট। আত্মহত্যার প্রবণতায় অন্যদের তুলনায় দেড়গুণ ঝুঁকিতে আছেন তাঁরা। তা ছাড়া বিজ্ঞান ও কলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা বাণিজ্য বিভাগের তুলনায় মানসিকভাবে কম স্থিতিশীল।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগে স্নাতকে অধ্যয়নরত মোহাম্মদ মামুন, ইসমাইল হোসেন ও ফিরোজ আল মামুন এবং পাবনা মেডিকেল কলেজে স্নাতকে অধ্যয়নরত জান্নাতুল মাওয়া মিষ্টি এ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন।
‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান দ্বারা গবেষণাটি পরিচালিত হয়।
গবেষণা দলের তত্ত্বাবধায়ক মোহাম্মদ মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যা দ্বিতীয় প্রধানতম মৃত্যুর কারণ। আর বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ আত্মহত্যা অনূর্ধ্ব ৩০ বছরের মধ্যে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল না পাওয়া, অকৃতকার্য হওয়া, সম্পর্কজনিত সমস্যা আত্মহত্যার প্রধান কারণ। শিক্ষার্থীদের মাঝে আবেগতাড়িত আত্মহত্যার হার বেশি। আত্মহত্যাগুলো দীর্ঘমেয়াদি যন্ত্রণা, অর্থকষ্ট, মানসিক সমস্যার ফলে সাধারণত বেশি ঘটে।’
প্রতিনিধি, জাবি

নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ শিক্ষার্থীর পরিবারকে সমাজে ভিন্নমাত্রার মর্যাদায় উন্নীত করে। আবার ভর্তিযুদ্ধে ব্যর্থতা পরীক্ষার্থীর জন্য বয়ে আনে অন্য রকম গ্লানি। ভর্তি পরীক্ষায় সফলতাকেন্দ্রিক এই সামাজিক বেড়াজাল ধ্বংস করছে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য। এ ধরনের মানসিক চাপে আত্মহত্যার ঝুঁকিতে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
গত ৮ এপ্রিল মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক জার্নাল পার্সপেকটিভস ইন সাইকিয়াট্রিক কেয়ার বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের ওপর একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করে।
`Suicidal behaviors and university entrance test‐related factors: A Bangladeshi exploratory study' শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়, ‘ভর্তি পরীক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ বিষণ্নতা, ২৯ শতাংশ উদ্বেগ এবং ৪৪ শতাংশ অবসাদ ও ক্লান্তিতে ভুগছেন। এর মধ্যে ১৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী গত এক বছরে আত্মহত্যার চিন্তা করছেন। আর ৮ শতাংশ আত্মহত্যার পরিকল্পনা এঁকেছেন এবং ২ শতাংশ আত্মহত্যার প্রচেষ্টা করেছেন।’
২০১৯ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ওপর প্রত্যক্ষ জরিপের ভিত্তিতে এ গবেষণা করা হয়।
গবেষণায় জানা যায়, ‘যাঁরা দ্বিতীয়বারের মতো ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন, তাঁদের মানসিক সমস্যাগুলো প্রকট। আত্মহত্যার প্রবণতায় অন্যদের তুলনায় দেড়গুণ ঝুঁকিতে আছেন তাঁরা। তা ছাড়া বিজ্ঞান ও কলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা বাণিজ্য বিভাগের তুলনায় মানসিকভাবে কম স্থিতিশীল।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগে স্নাতকে অধ্যয়নরত মোহাম্মদ মামুন, ইসমাইল হোসেন ও ফিরোজ আল মামুন এবং পাবনা মেডিকেল কলেজে স্নাতকে অধ্যয়নরত জান্নাতুল মাওয়া মিষ্টি এ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন।
‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান দ্বারা গবেষণাটি পরিচালিত হয়।
গবেষণা দলের তত্ত্বাবধায়ক মোহাম্মদ মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যা দ্বিতীয় প্রধানতম মৃত্যুর কারণ। আর বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ আত্মহত্যা অনূর্ধ্ব ৩০ বছরের মধ্যে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল না পাওয়া, অকৃতকার্য হওয়া, সম্পর্কজনিত সমস্যা আত্মহত্যার প্রধান কারণ। শিক্ষার্থীদের মাঝে আবেগতাড়িত আত্মহত্যার হার বেশি। আত্মহত্যাগুলো দীর্ঘমেয়াদি যন্ত্রণা, অর্থকষ্ট, মানসিক সমস্যার ফলে সাধারণত বেশি ঘটে।’

নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ শিক্ষার্থীর পরিবারকে সমাজে ভিন্নমাত্রার মর্যাদায় উন্নীত করে। আবার ভর্তিযুদ্ধে ব্যর্থতা পরীক্ষার্থীর জন্য বয়ে আনে অন্য রকম গ্লানি। ভর্তি পরীক্ষায় সফলতাকেন্দ্রিক এই সামাজিক বেড়াজাল ধ্বংস করছে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য। এ ধরনের মানসিক চাপে আত্মহত্যার ঝুঁকিতে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
গত ৮ এপ্রিল মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক জার্নাল পার্সপেকটিভস ইন সাইকিয়াট্রিক কেয়ার বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের ওপর একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করে।
`Suicidal behaviors and university entrance test‐related factors: A Bangladeshi exploratory study' শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়, ‘ভর্তি পরীক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ বিষণ্নতা, ২৯ শতাংশ উদ্বেগ এবং ৪৪ শতাংশ অবসাদ ও ক্লান্তিতে ভুগছেন। এর মধ্যে ১৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী গত এক বছরে আত্মহত্যার চিন্তা করছেন। আর ৮ শতাংশ আত্মহত্যার পরিকল্পনা এঁকেছেন এবং ২ শতাংশ আত্মহত্যার প্রচেষ্টা করেছেন।’
২০১৯ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ওপর প্রত্যক্ষ জরিপের ভিত্তিতে এ গবেষণা করা হয়।
গবেষণায় জানা যায়, ‘যাঁরা দ্বিতীয়বারের মতো ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন, তাঁদের মানসিক সমস্যাগুলো প্রকট। আত্মহত্যার প্রবণতায় অন্যদের তুলনায় দেড়গুণ ঝুঁকিতে আছেন তাঁরা। তা ছাড়া বিজ্ঞান ও কলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা বাণিজ্য বিভাগের তুলনায় মানসিকভাবে কম স্থিতিশীল।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগে স্নাতকে অধ্যয়নরত মোহাম্মদ মামুন, ইসমাইল হোসেন ও ফিরোজ আল মামুন এবং পাবনা মেডিকেল কলেজে স্নাতকে অধ্যয়নরত জান্নাতুল মাওয়া মিষ্টি এ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন।
‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান দ্বারা গবেষণাটি পরিচালিত হয়।
গবেষণা দলের তত্ত্বাবধায়ক মোহাম্মদ মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যা দ্বিতীয় প্রধানতম মৃত্যুর কারণ। আর বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ আত্মহত্যা অনূর্ধ্ব ৩০ বছরের মধ্যে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল না পাওয়া, অকৃতকার্য হওয়া, সম্পর্কজনিত সমস্যা আত্মহত্যার প্রধান কারণ। শিক্ষার্থীদের মাঝে আবেগতাড়িত আত্মহত্যার হার বেশি। আত্মহত্যাগুলো দীর্ঘমেয়াদি যন্ত্রণা, অর্থকষ্ট, মানসিক সমস্যার ফলে সাধারণত বেশি ঘটে।’

২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
১০ মিনিট আগে
তিন দাবিতে শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করেছেন।
২৭ মিনিট আগে
দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট।
৩ ঘণ্টা আগে
৫ নভেম্বর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই প্রতিযোগিতা। উদ্বোধনের শুরুতে অংশ নেওয়া দলগুলো একে অপরের সঙ্গে মেমোরিয়াল বিনিময় করে নেয়। এটি আদালতের লিখিত যুক্তিপত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। এই নথিতে থাকে প্রতিটি দলের আইনি অবস্থান, যুক্তি ও প্রমাণের বিশ্লেষণ।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৬ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় অংশ নিতে ইচ্ছুক দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাস চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে, আপাতত কোনো প্রতিষ্ঠান নির্বাচনী পরীক্ষা নিতে পারবে না।
আজ রোববার বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বলা হয়, ২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, নির্বাচনী পরীক্ষার তারিখ পরে আলাদা একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।
ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ ও প্রধানদের এই নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণের আহ্বানও জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৬ সালের এইচএসসি, আলিম ও সমমান পরীক্ষা পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচিতে সব বিষয়ে পূর্ণ সময়ে ও পূর্ণ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। ওই বছরের মে-জুন মাসে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) এ–সংক্রান্ত একটি চিঠি ২৩ আগস্ট ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে।

২০২৬ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় অংশ নিতে ইচ্ছুক দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাস চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে, আপাতত কোনো প্রতিষ্ঠান নির্বাচনী পরীক্ষা নিতে পারবে না।
আজ রোববার বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বলা হয়, ২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, নির্বাচনী পরীক্ষার তারিখ পরে আলাদা একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।
ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ ও প্রধানদের এই নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণের আহ্বানও জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৬ সালের এইচএসসি, আলিম ও সমমান পরীক্ষা পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচিতে সব বিষয়ে পূর্ণ সময়ে ও পূর্ণ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। ওই বছরের মে-জুন মাসে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) এ–সংক্রান্ত একটি চিঠি ২৩ আগস্ট ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে।

`Suicidal behaviors and university entrance test‐related factors: A Bangladeshi exploratory study' শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়, ‘ভর্তি পরীক্ষার্থীদের পঞ্চাশ শতাংশ বিষণ্নতা, ২৯ শতাংশ উদ্বেগ এবং ৪৪ শতাংশ অবসাদ ও ক্লান্তিতে ভুগছেন। এর মধ্যে ১৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী গত এক বছরে আত্মহত্যার চিন্
০৩ আগস্ট ২০২১
তিন দাবিতে শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করেছেন।
২৭ মিনিট আগে
দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট।
৩ ঘণ্টা আগে
৫ নভেম্বর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই প্রতিযোগিতা। উদ্বোধনের শুরুতে অংশ নেওয়া দলগুলো একে অপরের সঙ্গে মেমোরিয়াল বিনিময় করে নেয়। এটি আদালতের লিখিত যুক্তিপত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। এই নথিতে থাকে প্রতিটি দলের আইনি অবস্থান, যুক্তি ও প্রমাণের বিশ্লেষণ।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলনরতদের ওপর ‘পুলিশের হামলার’ প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। আজ রোববার সকাল থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতি শুরু করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশে বেশ কিছু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা কর্মবিরতি পালন করছেন। তবে কিছু কিছু বিদ্যালয়ে ক্লাস চলছে।
এদিকে তিন দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করছেন।
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ সকালে বলেন, ‘আটককৃত শিক্ষকেরা এখন শাহবাগ থানায়, তাঁরা ফেরেননি। আমরা অবস্থান কর্মসূচিতে অনড়। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি চালাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘তিন দফা দাবি বাস্তবায়ন না করা, শাহবাগে নিরীহ শিক্ষকদের ওপর অতর্কিত হামলা, রাবার বুলেট, জলকামান, টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ ও লাঠিপেটা করে শত শত শিক্ষককে আহত করার দায় হিসেবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করছি।’
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের বাকি দু’টি দাবি হলো—চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি শিক্ষক সংগঠনের মোর্চার ব্যানারে এ কর্মসূচি চলছে। এ মোর্চায় আছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি ও সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে শহীদ মিনারে এই তিন দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষকেরা। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তাঁরা ‘কলম বিরতি কর্মসূচি’ পালনে মিছিল নিয়ে শাহবাগের দিকে এগিয়ে যাওয়া শুরু করেন। বিকেল ৪টার দিকে শাহবাগ থানার সামনে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। এ সময় পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান, লাঠি চার্জ, কাঁদানে গ্যাসে কর্মসূচি পণ্ড হয়ে যায় শিক্ষকেদের। এতে দেড় শতাধিক শিক্ষক আহত হওয়ার পাশাপাশি ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দাবি করেন শিক্ষক নেতারা।
যদিও ঢাকা মহানগর পুলিশের দাবি, ‘আন্দোলনকারীদের মধ্য থেকে একটা দল ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় পার হয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করলে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ কয়েক রাউন্ড সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান নিক্ষেপ করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।’
পুলিশের বাধার মুখে শহীদ মিনারে ফিরে এসে রোববার থেকে কর্মবিরতির কর্মসূচি ঘোষণা করেন শিক্ষকেরা। এরপর শনিবার মধ্যরাতে মোমবাতি জ্বালিয়ে শিক্ষকেরা ‘পুলিশের হামলার’ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
স্কুলে স্কুলে কর্মবিরতি, কোথাও কোথাও ক্লাস
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের আরেকাংশ ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের’ ব্যানারে একাদশ গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড নিয়ে জটিলতা নিরসন ও শতভাগ পদোন্নতি নিশ্চিত করতে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছেন।

দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলনরতদের ওপর ‘পুলিশের হামলার’ প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। আজ রোববার সকাল থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতি শুরু করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশে বেশ কিছু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা কর্মবিরতি পালন করছেন। তবে কিছু কিছু বিদ্যালয়ে ক্লাস চলছে।
এদিকে তিন দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করছেন।
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ সকালে বলেন, ‘আটককৃত শিক্ষকেরা এখন শাহবাগ থানায়, তাঁরা ফেরেননি। আমরা অবস্থান কর্মসূচিতে অনড়। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি চালাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘তিন দফা দাবি বাস্তবায়ন না করা, শাহবাগে নিরীহ শিক্ষকদের ওপর অতর্কিত হামলা, রাবার বুলেট, জলকামান, টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ ও লাঠিপেটা করে শত শত শিক্ষককে আহত করার দায় হিসেবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করছি।’
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের বাকি দু’টি দাবি হলো—চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি শিক্ষক সংগঠনের মোর্চার ব্যানারে এ কর্মসূচি চলছে। এ মোর্চায় আছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি ও সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে শহীদ মিনারে এই তিন দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষকেরা। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তাঁরা ‘কলম বিরতি কর্মসূচি’ পালনে মিছিল নিয়ে শাহবাগের দিকে এগিয়ে যাওয়া শুরু করেন। বিকেল ৪টার দিকে শাহবাগ থানার সামনে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। এ সময় পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান, লাঠি চার্জ, কাঁদানে গ্যাসে কর্মসূচি পণ্ড হয়ে যায় শিক্ষকেদের। এতে দেড় শতাধিক শিক্ষক আহত হওয়ার পাশাপাশি ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দাবি করেন শিক্ষক নেতারা।
যদিও ঢাকা মহানগর পুলিশের দাবি, ‘আন্দোলনকারীদের মধ্য থেকে একটা দল ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় পার হয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করলে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ কয়েক রাউন্ড সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান নিক্ষেপ করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।’
পুলিশের বাধার মুখে শহীদ মিনারে ফিরে এসে রোববার থেকে কর্মবিরতির কর্মসূচি ঘোষণা করেন শিক্ষকেরা। এরপর শনিবার মধ্যরাতে মোমবাতি জ্বালিয়ে শিক্ষকেরা ‘পুলিশের হামলার’ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
স্কুলে স্কুলে কর্মবিরতি, কোথাও কোথাও ক্লাস
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের আরেকাংশ ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের’ ব্যানারে একাদশ গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড নিয়ে জটিলতা নিরসন ও শতভাগ পদোন্নতি নিশ্চিত করতে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছেন।

`Suicidal behaviors and university entrance test‐related factors: A Bangladeshi exploratory study' শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়, ‘ভর্তি পরীক্ষার্থীদের পঞ্চাশ শতাংশ বিষণ্নতা, ২৯ শতাংশ উদ্বেগ এবং ৪৪ শতাংশ অবসাদ ও ক্লান্তিতে ভুগছেন। এর মধ্যে ১৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী গত এক বছরে আত্মহত্যার চিন্
০৩ আগস্ট ২০২১
২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
১০ মিনিট আগে
দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট।
৩ ঘণ্টা আগে
৫ নভেম্বর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই প্রতিযোগিতা। উদ্বোধনের শুরুতে অংশ নেওয়া দলগুলো একে অপরের সঙ্গে মেমোরিয়াল বিনিময় করে নেয়। এটি আদালতের লিখিত যুক্তিপত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। এই নথিতে থাকে প্রতিটি দলের আইনি অবস্থান, যুক্তি ও প্রমাণের বিশ্লেষণ।
৪ ঘণ্টা আগেইলিয়াস শান্ত, ঢাকা

দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট। এই রূপান্তর শুধু নামেই নয়; বরং দেশের প্রযুক্তি, কৃষি ও বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশ ঘটিয়েছে। একসময় হাতে গোনা শ্রেণিকক্ষ দিয়ে যাত্রা শুরু করা প্রতিষ্ঠানগুলো আজ দেশে গবেষণা, উদ্ভাবন ও প্রকৌশলে নেতৃত্বের অবস্থানে। সময়ের প্রয়োজনে বা রাষ্ট্রীয় নীতির ধারাবাহিকতায় এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ধাপে ধাপে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পেয়েছে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কলেজ থেকে পর্যায়ক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হওয়া এমন ১০টি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকায় কারিগরি শিক্ষার সূচনা হয়েছিল একটি ছোট্ট সার্ভে স্কুল দিয়ে। ১৮৭৬ সালে প্রতিষ্ঠার সময় এটির নাম ছিল ঢাকা সার্ভে স্কুল। ধীরে ধীরে এই প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে দেশের প্রকৌশল শিক্ষার ভিত্তি। ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় আহসানউল্লাহ কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং। পরে ১৯৬২ সালে প্রথম পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠানটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পায়। স্বাধীনতার পর ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠানটির নতুন নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) নামে। আজ বুয়েট শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, এটি দেশের প্রকৌশল গবেষণা, উদ্ভাবন ও আধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষার শীর্ষ কেন্দ্র।

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, চট্টগ্রাম (বিআইটি চট্টগ্রাম) হলো আজকের চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)। ১৯৬৮ সালে চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নামে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। পরে এটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে। চুয়েটও একাধিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। ১৯৮৬ সালে কলেজ নাম বাদ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি। সর্বশেষ ২০০৩ সালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে রূপান্তর লাভ করে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় এই প্রতিষ্ঠান।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৬৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদের অধীনে যাত্রা শুরু করে ‘খুলনা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ’। পরে আরও মানসম্পন্ন শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ ইনস্টটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), খুলনায় রূপান্তরিত হয় প্রতিষ্ঠানটি। এরপর ২০০৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিআইটি থেকে উন্নীত করে একই সঙ্গে নাম পরিবর্তন করে প্রতিষ্ঠানটিকে রূপান্তর করা হয় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়
দেশের বস্ত্রশিল্পের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে শিক্ষার এক শতাব্দীর ইতিহাস। ১৯২১ সালে ঔপনিবেশিক শাসনামলে টেক্সটাইল কারিগরি শিক্ষার প্রসারে ঢাকার নারিন্দায় একটি তাঁত স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়।
তখন এর নাম ছিল ইস্ট বেঙ্গল টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট। পরবর্তী সময়ে ১৯৫০ সালে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় পূর্ব পাকিস্তান টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট। ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে তেজগাঁও শিল্প এলাকায় স্থানান্তর করা হয়। এরপর ১৯৭৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে টেক্সটাইল প্রযুক্তিতে চার বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রি প্রোগ্রাম করে প্রতিষ্ঠানটি। তখন এর নামকরণ করা হয় কলেজ অব টেক্সটাইল টেকনোলজি। সর্বশেষ ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ব্রাহ্ম আন্দোলনের নেতা দীননাথ সেন, ব্রজসুন্দর মিত্র প্রমুখের চেষ্টায় ১৮৫৮ সালে ব্রাহ্ম স্কুল নামে আজকের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে।
ব্রাহ্ম স্কুল প্রতিষ্ঠার এক দশকের মধ্যে স্কুলটি আর্থিক সংকটে পড়ে। ফলে স্কুলটি টিকিয়ে রাখার উদ্দেশ্যে ১৮৭২ সালে প্রতিষ্ঠানটির ভার তুলে দেওয়া হয় বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরীর হাতে। তিনি তাঁর বাবার নামে স্কুলের নামকরণ করেন ‘জগন্নাথ স্কুল’। স্কুলের অবস্থা ভালো হওয়ায় ১৮৮৪ সালে জগন্নাথ স্কুলকে দ্বিতীয় শ্রেণির কলেজে রূপান্তর করা হয়। ক্রমান্বয়ে ১৯০৮ সালে জগন্নাথ কলেজ প্রথম শ্রেণির কলেজে রূপান্তরিত হয়। পর্যায়ক্রমে ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর জাতীয় সংসদে ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫’ পাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে অনুমোদিত হয়।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
কৃষি শিক্ষার প্রাচীনতম নামগুলোর মধ্যে ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠা দি বেঙ্গল অ্যাগ্রিকালচারাল ইনস্টিটিউট একটি। ১৯৪৭ সালে এটি ‘পূর্ব পাকিস্তান অ্যাগ্রিকালচারাল ইনস্টিটিউট’ নাম ধারণ করে। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এর নাম বাংলাদেশ কৃষি ইনস্টিটিউটে রূপান্তর করা হয়। ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদে অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৬১ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর ১৯৬৪ সালে এই প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক কার্যক্রম বাকৃবিতে স্থানান্তর করা হয়। সর্বশেষ ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানকে ইনস্টিটিউট থেকে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়।

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
পটুয়াখালী কৃষি কলেজ নামে ১৯৭৯-৮০ শিক্ষাবর্ষে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। তখন এটি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের অধিভুক্ত হয়ে বেসরকারি কৃষি কলেজ হিসেবে স্নাতক পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে। ২০০০ সালের ৮ জুলাই কৃষি কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসেবে উদ্বোধন করা হয়। ২০০১ সালের ১২ জুলাই জাতীয় সংসদে পটুয়াখালী কৃষি কলেজ বিলুপ্ত করে ‘পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ আইন পাস হয় এবং ২০০২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ‘পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ বাস্তব রূপ লাভ করে। আর ২৬ ফেব্রুয়ারিকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক আক্তার বানু বলেন, সময় এবং যুগের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে রূপান্তরগুলো হয়েছে। দেশীয় শিক্ষার প্রসারে এটাকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখতে হবে। একাডেমিয়া ও এডুকেশনের মানোন্নয়নের লক্ষ্যে এ পরিবর্তনগুলো আনা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে শত বছর আগে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো আজকের দিনের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সুফল পাচ্ছেন। এসব উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষা ও গবেষণার মানের আরও উন্নয়ন দরকার। আরও সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো দরকার। এ ছাড়া বর্তমান সময়ে এসে এমন আর কোনো প্রতিষ্ঠানের রূপান্তর প্রয়োজন রয়েছে কি না, সেটা সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আছে, তারা বিবেচনা করবে।

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৮০ সালে ঢাকার তেজগাঁওয়ে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রতিষ্ঠিত হয় কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং। প্রতিষ্ঠার পরের বছর এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ঢাকা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (ডিইসি)। তখন প্রতিষ্ঠানটিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। এরপর ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অধ্যাদেশের অধীনে স্বায়ত্তশাসন পেয়ে নতুন পরিচয় পায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, ঢাকা (বিআইটিডি)। ২০০৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে রূপান্তরিত হয়।

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৬৪ সালে রাজশাহী ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নামে আজকের রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। এরপর কারিগরি শিক্ষা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), রাজশাহীতে রূপান্তরিত করা হয়। ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বরে ইনস্টিটিউটটিকে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) হিসেবে উন্নীত করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি সরকারের স্বায়ত্তশাসিত সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, যা ‘রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৩’-এর অধীনে পরিচালিত হচ্ছে।

হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
হাবিপ্রবির যাত্রা শুরু ১৯৭৯ সালে এগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন ট্রেনিং ইনিস্টিটিউট হিসেবে, যা কৃষিতে ডিপ্লোমা ডিগ্রি প্রদান করত। ১৯৮৮ সালের ১১ নভেম্বর এটিকে স্নাতক পর্যায়ে হাজী মোহাম্মদ দানেশ কৃষি কলেজে উন্নীত করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি তখন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের অধিভুক্ত ছিল। ১৯৯৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর এই কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার ঘোষণা দেওয়া হয়। ২০০০ সালে কলেজটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করার লক্ষ্যে ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্প’ গ্রহণ করা হয়। এরপর ২০০১ সালের ৮ জুলাই হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস করা হয়।

দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট। এই রূপান্তর শুধু নামেই নয়; বরং দেশের প্রযুক্তি, কৃষি ও বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশ ঘটিয়েছে। একসময় হাতে গোনা শ্রেণিকক্ষ দিয়ে যাত্রা শুরু করা প্রতিষ্ঠানগুলো আজ দেশে গবেষণা, উদ্ভাবন ও প্রকৌশলে নেতৃত্বের অবস্থানে। সময়ের প্রয়োজনে বা রাষ্ট্রীয় নীতির ধারাবাহিকতায় এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ধাপে ধাপে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পেয়েছে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কলেজ থেকে পর্যায়ক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হওয়া এমন ১০টি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকায় কারিগরি শিক্ষার সূচনা হয়েছিল একটি ছোট্ট সার্ভে স্কুল দিয়ে। ১৮৭৬ সালে প্রতিষ্ঠার সময় এটির নাম ছিল ঢাকা সার্ভে স্কুল। ধীরে ধীরে এই প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে দেশের প্রকৌশল শিক্ষার ভিত্তি। ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় আহসানউল্লাহ কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং। পরে ১৯৬২ সালে প্রথম পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠানটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পায়। স্বাধীনতার পর ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠানটির নতুন নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) নামে। আজ বুয়েট শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, এটি দেশের প্রকৌশল গবেষণা, উদ্ভাবন ও আধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষার শীর্ষ কেন্দ্র।

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, চট্টগ্রাম (বিআইটি চট্টগ্রাম) হলো আজকের চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)। ১৯৬৮ সালে চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নামে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। পরে এটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে। চুয়েটও একাধিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। ১৯৮৬ সালে কলেজ নাম বাদ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি। সর্বশেষ ২০০৩ সালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে রূপান্তর লাভ করে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় এই প্রতিষ্ঠান।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৬৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদের অধীনে যাত্রা শুরু করে ‘খুলনা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ’। পরে আরও মানসম্পন্ন শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ ইনস্টটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), খুলনায় রূপান্তরিত হয় প্রতিষ্ঠানটি। এরপর ২০০৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিআইটি থেকে উন্নীত করে একই সঙ্গে নাম পরিবর্তন করে প্রতিষ্ঠানটিকে রূপান্তর করা হয় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়
দেশের বস্ত্রশিল্পের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে শিক্ষার এক শতাব্দীর ইতিহাস। ১৯২১ সালে ঔপনিবেশিক শাসনামলে টেক্সটাইল কারিগরি শিক্ষার প্রসারে ঢাকার নারিন্দায় একটি তাঁত স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়।
তখন এর নাম ছিল ইস্ট বেঙ্গল টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট। পরবর্তী সময়ে ১৯৫০ সালে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় পূর্ব পাকিস্তান টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট। ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে তেজগাঁও শিল্প এলাকায় স্থানান্তর করা হয়। এরপর ১৯৭৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে টেক্সটাইল প্রযুক্তিতে চার বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রি প্রোগ্রাম করে প্রতিষ্ঠানটি। তখন এর নামকরণ করা হয় কলেজ অব টেক্সটাইল টেকনোলজি। সর্বশেষ ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ব্রাহ্ম আন্দোলনের নেতা দীননাথ সেন, ব্রজসুন্দর মিত্র প্রমুখের চেষ্টায় ১৮৫৮ সালে ব্রাহ্ম স্কুল নামে আজকের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে।
ব্রাহ্ম স্কুল প্রতিষ্ঠার এক দশকের মধ্যে স্কুলটি আর্থিক সংকটে পড়ে। ফলে স্কুলটি টিকিয়ে রাখার উদ্দেশ্যে ১৮৭২ সালে প্রতিষ্ঠানটির ভার তুলে দেওয়া হয় বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরীর হাতে। তিনি তাঁর বাবার নামে স্কুলের নামকরণ করেন ‘জগন্নাথ স্কুল’। স্কুলের অবস্থা ভালো হওয়ায় ১৮৮৪ সালে জগন্নাথ স্কুলকে দ্বিতীয় শ্রেণির কলেজে রূপান্তর করা হয়। ক্রমান্বয়ে ১৯০৮ সালে জগন্নাথ কলেজ প্রথম শ্রেণির কলেজে রূপান্তরিত হয়। পর্যায়ক্রমে ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর জাতীয় সংসদে ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫’ পাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে অনুমোদিত হয়।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
কৃষি শিক্ষার প্রাচীনতম নামগুলোর মধ্যে ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠা দি বেঙ্গল অ্যাগ্রিকালচারাল ইনস্টিটিউট একটি। ১৯৪৭ সালে এটি ‘পূর্ব পাকিস্তান অ্যাগ্রিকালচারাল ইনস্টিটিউট’ নাম ধারণ করে। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এর নাম বাংলাদেশ কৃষি ইনস্টিটিউটে রূপান্তর করা হয়। ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদে অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৬১ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর ১৯৬৪ সালে এই প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক কার্যক্রম বাকৃবিতে স্থানান্তর করা হয়। সর্বশেষ ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানকে ইনস্টিটিউট থেকে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়।

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
পটুয়াখালী কৃষি কলেজ নামে ১৯৭৯-৮০ শিক্ষাবর্ষে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। তখন এটি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের অধিভুক্ত হয়ে বেসরকারি কৃষি কলেজ হিসেবে স্নাতক পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে। ২০০০ সালের ৮ জুলাই কৃষি কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসেবে উদ্বোধন করা হয়। ২০০১ সালের ১২ জুলাই জাতীয় সংসদে পটুয়াখালী কৃষি কলেজ বিলুপ্ত করে ‘পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ আইন পাস হয় এবং ২০০২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ‘পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ বাস্তব রূপ লাভ করে। আর ২৬ ফেব্রুয়ারিকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক আক্তার বানু বলেন, সময় এবং যুগের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে রূপান্তরগুলো হয়েছে। দেশীয় শিক্ষার প্রসারে এটাকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখতে হবে। একাডেমিয়া ও এডুকেশনের মানোন্নয়নের লক্ষ্যে এ পরিবর্তনগুলো আনা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে শত বছর আগে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো আজকের দিনের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সুফল পাচ্ছেন। এসব উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষা ও গবেষণার মানের আরও উন্নয়ন দরকার। আরও সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো দরকার। এ ছাড়া বর্তমান সময়ে এসে এমন আর কোনো প্রতিষ্ঠানের রূপান্তর প্রয়োজন রয়েছে কি না, সেটা সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আছে, তারা বিবেচনা করবে।

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৮০ সালে ঢাকার তেজগাঁওয়ে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রতিষ্ঠিত হয় কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং। প্রতিষ্ঠার পরের বছর এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ঢাকা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (ডিইসি)। তখন প্রতিষ্ঠানটিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। এরপর ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অধ্যাদেশের অধীনে স্বায়ত্তশাসন পেয়ে নতুন পরিচয় পায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, ঢাকা (বিআইটিডি)। ২০০৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে রূপান্তরিত হয়।

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৬৪ সালে রাজশাহী ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নামে আজকের রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। এরপর কারিগরি শিক্ষা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), রাজশাহীতে রূপান্তরিত করা হয়। ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বরে ইনস্টিটিউটটিকে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) হিসেবে উন্নীত করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি সরকারের স্বায়ত্তশাসিত সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, যা ‘রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৩’-এর অধীনে পরিচালিত হচ্ছে।

হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
হাবিপ্রবির যাত্রা শুরু ১৯৭৯ সালে এগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন ট্রেনিং ইনিস্টিটিউট হিসেবে, যা কৃষিতে ডিপ্লোমা ডিগ্রি প্রদান করত। ১৯৮৮ সালের ১১ নভেম্বর এটিকে স্নাতক পর্যায়ে হাজী মোহাম্মদ দানেশ কৃষি কলেজে উন্নীত করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি তখন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের অধিভুক্ত ছিল। ১৯৯৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর এই কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার ঘোষণা দেওয়া হয়। ২০০০ সালে কলেজটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করার লক্ষ্যে ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্প’ গ্রহণ করা হয়। এরপর ২০০১ সালের ৮ জুলাই হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস করা হয়।

`Suicidal behaviors and university entrance test‐related factors: A Bangladeshi exploratory study' শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়, ‘ভর্তি পরীক্ষার্থীদের পঞ্চাশ শতাংশ বিষণ্নতা, ২৯ শতাংশ উদ্বেগ এবং ৪৪ শতাংশ অবসাদ ও ক্লান্তিতে ভুগছেন। এর মধ্যে ১৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী গত এক বছরে আত্মহত্যার চিন্
০৩ আগস্ট ২০২১
২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
১০ মিনিট আগে
তিন দাবিতে শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করেছেন।
২৭ মিনিট আগে
৫ নভেম্বর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই প্রতিযোগিতা। উদ্বোধনের শুরুতে অংশ নেওয়া দলগুলো একে অপরের সঙ্গে মেমোরিয়াল বিনিময় করে নেয়। এটি আদালতের লিখিত যুক্তিপত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। এই নথিতে থাকে প্রতিটি দলের আইনি অবস্থান, যুক্তি ও প্রমাণের বিশ্লেষণ।
৪ ঘণ্টা আগেমো. তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন

আইন শিক্ষা মানেই হলো যুক্তি, বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার এক জীবন্ত অনুশীলন। সেই অনুশীলনের সবচেয়ে প্রাণবন্ত রূপ হলো মুট কোর্ট প্রতিযোগিতা। এতে শিক্ষার্থীরা কল্পিত মামলার মাধ্যমে বাস্তব আদালতের অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। এই প্রতিযোগিতা তাঁদের আইনি চিন্তাধারা, গবেষণার ক্ষমতা ও আত্মবিশ্বাসকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়। এই ধারাবাহিকতায় আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি) আইন বিভাগের আয়োজনে ষষ্ঠবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘এআইইউবি অন্তর্বিভাগীয় মুট কোর্ট প্রতিযোগিতা ২০২৫’। তিন দিনব্যাপী এই আয়োজনে অংশ নেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের মোট ২৬টি দল।
৫ নভেম্বর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই প্রতিযোগিতা। উদ্বোধনের শুরুতে অংশ নেওয়া দলগুলো একে অপরের সঙ্গে মেমোরিয়াল বিনিময় করে নেয়। এটি আদালতের লিখিত যুক্তিপত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। এই নথিতে থাকে প্রতিটি দলের আইনি অবস্থান, যুক্তি ও প্রমাণের বিশ্লেষণ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত থেকে প্রতিযোগীদের উৎসাহ জোগান।
কঠিন লড়াই, তীক্ষ্ণ যুক্তি
৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় প্রিলিমিনারি ও কোয়ার্টার ফাইনাল রাউন্ড। মোট ২৬ দলের মধ্য থেকে সেরা আটটি দল হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে জায়গা করে নেয়। প্রতিটি রাউন্ডে শিক্ষার্থীরা ধারালো যুক্তি, বিভিন্ন আইনি ব্যাখ্যা এবং নির্ভুল তথ্যপ্রমাণ উপস্থাপনের মাধ্যমে বিচারকদের মুগ্ধ করেন।
বিজয়ী দল ও সদস্যরা
৭ নভেম্বর এআইইউবি অডিটরিয়ামে জমকালো পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় সেমিফাইনাল ও ফাইনাল রাউন্ড। চূড়ান্ত পর্বে মুখোমুখি হয় ‘টিম ৬০৯’ ও ‘টিম ৬১৯’। দুই দলের যুক্তি ও বাগ্মিতা দর্শক-বিচারকদের মন জয় করে। তবে উৎকৃষ্ট আইনি বিশ্লেষণ ও নিখুঁত উপস্থাপনায় শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করে চ্যাম্পিয়ন হয় টিম ৬০৯, আর রানার্সআপ হয় টিম ৬১৯। চ্যাম্পিয়ন টিম ৬০৯-এর সদস্যরা হলেন প্রথম ওরালিস্ট মালিহা গুলরুক মুজিব রিমঝিম, দ্বিতীয় ওরালিস্ট মো. মুনতাসির নিবির এবং রিসার্চার মো. নাইম মোল্যা।
রানার্সআপ টিম ৬১৯-এর সদস্যরা ছিলেন প্রথম ওরালিস্ট আহনাফ আকিফ খান, দ্বিতীয় ওরালিস্ট মো. ঐশীউজ্জামান এবং রিসার্চার নুসরাত জাহান নিশিতা।
ফাইনাল রাউন্ডে বিচারক ছিলেন দেশের প্রথিতযশা আইনবিদ ও উচ্চ আদালতের বিচারপতিরা। তাঁরা হলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. খালেদ এইচ চৌধুরী, বিচারপতি মো. সগীর হোসেন, বিচারপতি সিকদার মাহমুদুর রাজি এবং বিচারপতি জাফর আহমেদ। তাঁদের উপস্থিতি প্রতিযোগিতার মান ও গুরুত্বকে আরও সমৃদ্ধ করে।
চ্যাম্পিয়ন দলের রিসার্চার মো. নাইম মোল্যা বলেন, ‘এই অর্জন শুধু আমাদের নয়, এটি শিক্ষকদের অনুপ্রেরণা ও নির্দেশনার ফল। প্রতিটি যুক্তি ও প্রমাণকে আমাদের বারবার যাচাই করার চেষ্টা ছিল, যেন আমাদের উপস্থাপনা নিখুঁত হয়। এই অভিজ্ঞতা ভবিষ্যৎ আইনজীবী জীবনে আমাদের পথ দেখাবে।’
বিচারপতি জাফর আহমেদ শিক্ষার্থীদের উপস্থাপনায় মুগ্ধ হয়ে বলেন, ‘তাদের যুক্তি, গবেষণা ও আত্মবিশ্বাস প্রমাণ করে যে দেশের আইন শিক্ষা কতটা এগিয়েছে। এই প্রজন্মের অধ্যবসায় বিচারব্যবস্থাকে আরও মানবিক ও শক্তিশালী করে তুলবে।’
পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী
ফাইনাল রাউন্ড শেষে অনুষ্ঠিত হয় পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান। এতে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল ইসলাম, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহমান, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক ড. রোবায়েত ফেরদৌস সাঈদ এবং অন্য শিক্ষকেরা। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রভাষক ব্যারিস্টার ফাহিম ফয়সাল খান আলাবি।
চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল ছাড়াও দেওয়া হয় শ্রেষ্ঠ রিসার্চার, শ্রেষ্ঠ মুটার ও শ্রেষ্ঠ মেমোরিয়াল পুরস্কার। পাশাপাশি প্রশংসাপত্র দেওয়া হয় সব অংশগ্রহণকারী এবং স্বেচ্ছাসেবককে। উৎসবমুখর অডিটরিয়ামে শিক্ষার্থীদের মুখে তখন গর্ব, আনন্দ আর ভবিষ্যৎ নিয়ে উচ্ছ্বাসের ঝলক।
উপাচার্য ড. মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এআইইউবির মুট কোর্ট প্রতিযোগিতা শিক্ষার্থীদের বাস্তব আইনচর্চায় সম্পৃক্ত করে। এটি তাদের আইন বিশ্লেষণ, গবেষণা ও বিচারিক দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি করে, যা একজন সফল আইনজীবীর জন্য অপরিহার্য।’
প্রতিবছর এই আয়োজন এআইইউবির আইন শিক্ষার্থীদের জন্য হয়ে উঠছে আত্মপ্রকাশের মঞ্চ। যুক্তি, প্রজ্ঞা ও মানবিকতার সেতুবন্ধনে গড়ে ওঠা এই প্রতিযোগিতা আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সীমা ছাড়িয়ে দেশের আইন শিক্ষা এবং বিচারের চেতনা বিকাশে রাখছে অনন্য ভূমিকা।

আইন শিক্ষা মানেই হলো যুক্তি, বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার এক জীবন্ত অনুশীলন। সেই অনুশীলনের সবচেয়ে প্রাণবন্ত রূপ হলো মুট কোর্ট প্রতিযোগিতা। এতে শিক্ষার্থীরা কল্পিত মামলার মাধ্যমে বাস্তব আদালতের অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। এই প্রতিযোগিতা তাঁদের আইনি চিন্তাধারা, গবেষণার ক্ষমতা ও আত্মবিশ্বাসকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়। এই ধারাবাহিকতায় আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি) আইন বিভাগের আয়োজনে ষষ্ঠবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘এআইইউবি অন্তর্বিভাগীয় মুট কোর্ট প্রতিযোগিতা ২০২৫’। তিন দিনব্যাপী এই আয়োজনে অংশ নেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের মোট ২৬টি দল।
৫ নভেম্বর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই প্রতিযোগিতা। উদ্বোধনের শুরুতে অংশ নেওয়া দলগুলো একে অপরের সঙ্গে মেমোরিয়াল বিনিময় করে নেয়। এটি আদালতের লিখিত যুক্তিপত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। এই নথিতে থাকে প্রতিটি দলের আইনি অবস্থান, যুক্তি ও প্রমাণের বিশ্লেষণ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত থেকে প্রতিযোগীদের উৎসাহ জোগান।
কঠিন লড়াই, তীক্ষ্ণ যুক্তি
৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় প্রিলিমিনারি ও কোয়ার্টার ফাইনাল রাউন্ড। মোট ২৬ দলের মধ্য থেকে সেরা আটটি দল হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে জায়গা করে নেয়। প্রতিটি রাউন্ডে শিক্ষার্থীরা ধারালো যুক্তি, বিভিন্ন আইনি ব্যাখ্যা এবং নির্ভুল তথ্যপ্রমাণ উপস্থাপনের মাধ্যমে বিচারকদের মুগ্ধ করেন।
বিজয়ী দল ও সদস্যরা
৭ নভেম্বর এআইইউবি অডিটরিয়ামে জমকালো পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় সেমিফাইনাল ও ফাইনাল রাউন্ড। চূড়ান্ত পর্বে মুখোমুখি হয় ‘টিম ৬০৯’ ও ‘টিম ৬১৯’। দুই দলের যুক্তি ও বাগ্মিতা দর্শক-বিচারকদের মন জয় করে। তবে উৎকৃষ্ট আইনি বিশ্লেষণ ও নিখুঁত উপস্থাপনায় শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করে চ্যাম্পিয়ন হয় টিম ৬০৯, আর রানার্সআপ হয় টিম ৬১৯। চ্যাম্পিয়ন টিম ৬০৯-এর সদস্যরা হলেন প্রথম ওরালিস্ট মালিহা গুলরুক মুজিব রিমঝিম, দ্বিতীয় ওরালিস্ট মো. মুনতাসির নিবির এবং রিসার্চার মো. নাইম মোল্যা।
রানার্সআপ টিম ৬১৯-এর সদস্যরা ছিলেন প্রথম ওরালিস্ট আহনাফ আকিফ খান, দ্বিতীয় ওরালিস্ট মো. ঐশীউজ্জামান এবং রিসার্চার নুসরাত জাহান নিশিতা।
ফাইনাল রাউন্ডে বিচারক ছিলেন দেশের প্রথিতযশা আইনবিদ ও উচ্চ আদালতের বিচারপতিরা। তাঁরা হলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. খালেদ এইচ চৌধুরী, বিচারপতি মো. সগীর হোসেন, বিচারপতি সিকদার মাহমুদুর রাজি এবং বিচারপতি জাফর আহমেদ। তাঁদের উপস্থিতি প্রতিযোগিতার মান ও গুরুত্বকে আরও সমৃদ্ধ করে।
চ্যাম্পিয়ন দলের রিসার্চার মো. নাইম মোল্যা বলেন, ‘এই অর্জন শুধু আমাদের নয়, এটি শিক্ষকদের অনুপ্রেরণা ও নির্দেশনার ফল। প্রতিটি যুক্তি ও প্রমাণকে আমাদের বারবার যাচাই করার চেষ্টা ছিল, যেন আমাদের উপস্থাপনা নিখুঁত হয়। এই অভিজ্ঞতা ভবিষ্যৎ আইনজীবী জীবনে আমাদের পথ দেখাবে।’
বিচারপতি জাফর আহমেদ শিক্ষার্থীদের উপস্থাপনায় মুগ্ধ হয়ে বলেন, ‘তাদের যুক্তি, গবেষণা ও আত্মবিশ্বাস প্রমাণ করে যে দেশের আইন শিক্ষা কতটা এগিয়েছে। এই প্রজন্মের অধ্যবসায় বিচারব্যবস্থাকে আরও মানবিক ও শক্তিশালী করে তুলবে।’
পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী
ফাইনাল রাউন্ড শেষে অনুষ্ঠিত হয় পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান। এতে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল ইসলাম, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহমান, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক ড. রোবায়েত ফেরদৌস সাঈদ এবং অন্য শিক্ষকেরা। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রভাষক ব্যারিস্টার ফাহিম ফয়সাল খান আলাবি।
চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল ছাড়াও দেওয়া হয় শ্রেষ্ঠ রিসার্চার, শ্রেষ্ঠ মুটার ও শ্রেষ্ঠ মেমোরিয়াল পুরস্কার। পাশাপাশি প্রশংসাপত্র দেওয়া হয় সব অংশগ্রহণকারী এবং স্বেচ্ছাসেবককে। উৎসবমুখর অডিটরিয়ামে শিক্ষার্থীদের মুখে তখন গর্ব, আনন্দ আর ভবিষ্যৎ নিয়ে উচ্ছ্বাসের ঝলক।
উপাচার্য ড. মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এআইইউবির মুট কোর্ট প্রতিযোগিতা শিক্ষার্থীদের বাস্তব আইনচর্চায় সম্পৃক্ত করে। এটি তাদের আইন বিশ্লেষণ, গবেষণা ও বিচারিক দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি করে, যা একজন সফল আইনজীবীর জন্য অপরিহার্য।’
প্রতিবছর এই আয়োজন এআইইউবির আইন শিক্ষার্থীদের জন্য হয়ে উঠছে আত্মপ্রকাশের মঞ্চ। যুক্তি, প্রজ্ঞা ও মানবিকতার সেতুবন্ধনে গড়ে ওঠা এই প্রতিযোগিতা আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সীমা ছাড়িয়ে দেশের আইন শিক্ষা এবং বিচারের চেতনা বিকাশে রাখছে অনন্য ভূমিকা।

`Suicidal behaviors and university entrance test‐related factors: A Bangladeshi exploratory study' শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়, ‘ভর্তি পরীক্ষার্থীদের পঞ্চাশ শতাংশ বিষণ্নতা, ২৯ শতাংশ উদ্বেগ এবং ৪৪ শতাংশ অবসাদ ও ক্লান্তিতে ভুগছেন। এর মধ্যে ১৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী গত এক বছরে আত্মহত্যার চিন্
০৩ আগস্ট ২০২১
২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
১০ মিনিট আগে
তিন দাবিতে শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করেছেন।
২৭ মিনিট আগে
দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট।
৩ ঘণ্টা আগে