নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে বিএনপি নেতা আ ফ ম কামাল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তারকৃত তিন আসামির পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে তাঁদের ৭ দিন করে রিমান্ড আবেদন করে আবেদন করে পুলিশ।
সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খান মুহাম্মদ মাইনুল জাকির বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
রিমান্ডে নেওয়া আসামিরা হলেন, সিলেটের বিমানবন্দর থানাধীন বাদামবাগিচা আবাসিক এলাকার মাসুকের ছেলে মিশু (২৬), বড়বাজার গোয়াইপাড়ার মৃত নুর মিয়ার ছেলে মনা (২৫) ও একই এলাকার মৃত নুর মিয়ার ছেলে কুটি মিয়া (২৪)।
ওসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোববার আবেদন শুনানির কথা থাকলে অনিবার্য কারণবশত আজ সোমবার শুনানি হয়। আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদে মাধ্যমে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন হবে বলে আশা করছি।’
উল্লেখ্য, গত রোববার (৬ নভেম্বর) রাত পৌনে ৯টার দিকে সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক আ ফ ম কামাল বিমানবন্দর এলাকা থেকে গোয়াইটুলার দিকে যাচ্ছিলেন। আম্বরখানা বড়বাজার এলাকায় তাঁর গাড়ির গতিরোধ করে তাঁকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে খুনিরা পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা কামালকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ৮ নভেম্বর (মঙ্গলবার) রাতে নিহতের বড় ভাই ময়নুল হক বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ছাত্রলীগ কর্মী আজিজুর রহমান সম্রাটকে প্রধানকে ১০ জনের নামোল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাত আসামি আছেন আরও পাঁচ-ছয়জন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি সিলেট জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। খুনিদের ধরতে চিরুনি অভিযান শুরু করে র্যাব-পুলিশ। পরবর্তীতে মঙ্গলবার দিবাগত রাতে কুটি মিয়াকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশ এবং সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ থানার নোয়াখালি বাজার এলাকার নুরপুর থেকে মিশু ও মনাকে র্যাব গ্রেপ্তার করে। তবে মূল অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা সম্রাটসহ বাকিরা এখনো পলাতক।
সিলেটে বিএনপি নেতা আ ফ ম কামাল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তারকৃত তিন আসামির পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে তাঁদের ৭ দিন করে রিমান্ড আবেদন করে আবেদন করে পুলিশ।
সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খান মুহাম্মদ মাইনুল জাকির বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
রিমান্ডে নেওয়া আসামিরা হলেন, সিলেটের বিমানবন্দর থানাধীন বাদামবাগিচা আবাসিক এলাকার মাসুকের ছেলে মিশু (২৬), বড়বাজার গোয়াইপাড়ার মৃত নুর মিয়ার ছেলে মনা (২৫) ও একই এলাকার মৃত নুর মিয়ার ছেলে কুটি মিয়া (২৪)।
ওসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোববার আবেদন শুনানির কথা থাকলে অনিবার্য কারণবশত আজ সোমবার শুনানি হয়। আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদে মাধ্যমে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন হবে বলে আশা করছি।’
উল্লেখ্য, গত রোববার (৬ নভেম্বর) রাত পৌনে ৯টার দিকে সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক আ ফ ম কামাল বিমানবন্দর এলাকা থেকে গোয়াইটুলার দিকে যাচ্ছিলেন। আম্বরখানা বড়বাজার এলাকায় তাঁর গাড়ির গতিরোধ করে তাঁকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে খুনিরা পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা কামালকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ৮ নভেম্বর (মঙ্গলবার) রাতে নিহতের বড় ভাই ময়নুল হক বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ছাত্রলীগ কর্মী আজিজুর রহমান সম্রাটকে প্রধানকে ১০ জনের নামোল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাত আসামি আছেন আরও পাঁচ-ছয়জন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি সিলেট জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। খুনিদের ধরতে চিরুনি অভিযান শুরু করে র্যাব-পুলিশ। পরবর্তীতে মঙ্গলবার দিবাগত রাতে কুটি মিয়াকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশ এবং সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ থানার নোয়াখালি বাজার এলাকার নুরপুর থেকে মিশু ও মনাকে র্যাব গ্রেপ্তার করে। তবে মূল অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা সম্রাটসহ বাকিরা এখনো পলাতক।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫