কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিরোধী প্রার্থীর হয়ে কাজ করায় ছেলের জন্য নাগরিকত্ব সনদ চাইতে যাওয়া এক কৃষককে জুতা পেটা করতে চাইলেন চেয়ারম্যান। কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান ওই কৃষককে তাঁর মেডিকেলে চান্স পাওয়া ছেলের সামনেই মারতে চান। কখনো কোনো সহযোগিতা করবেন না বলেও হুমকিও দেন।
গতকাল রোববার বিকেলে চেয়ারম্যান সাইদুর রহমানের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী কৃষক রবিউল আলম (৫৮) ও তাঁর ছেলে আব্দুর রাজ্জাক (২০) চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের কাছে এসব অভিযোগ করেছেন।
রবিউল আলমের বাড়ি ভোগডাঙ্গা ইউপির ৩ নং ওয়ার্ডের বাণির খামার গ্রামে। তিনি বিগত ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছিলেন। আর চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান আনারস প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়লাভ করেন। সাইদুর রহমান বিএনপির কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা শাখার সহসভাপতি বলে জানা গেছে।
ভুক্তভোগী কৃষকের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক জানান, তিনি এ বছর ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। এ জন্য তাঁর ইউনিয়ন পরিষদ থেকে নাগরিকত্ব সনদ প্রয়োজন। রোববার বিকেলে বাবাকে সঙ্গে নিয়ে তিনি ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমানের বাড়িতে যান। নাগরিকত্ব সনদের কথা বললে চেয়ারম্যান উত্তেজিত হয়ে রাজ্জাকের বাবাকে জুতা পেটা করতে চান।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘চেয়ারম্যানের বাড়িতে অনুষ্ঠান থাকায় সেখানে অনেক লোকজন ছিল। আমি বাবাসহ গিয়ে চেয়ারম্যানকে সালাম দিয়ে নাগরিকত্ব সনদের কথা বলি। তিনি তখন বলেন, তোমার ভাগ্য ভালো যে তোমার বাবা তুমিসহ আসছে, না হলে ওকে জুতা মেরে বের করে দিতাম।’
রাজ্জাক আরও বলেন, ‘চেয়ারম্যান আমার বাবাকে বলেন, নাগরিকত্ব সনদ তো দূরের কথা, এই পাঁচ বছর তোর কোনো ছেলেকে সরকারি চাকরিও করতে দেব না। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে কোনো সুবিধা তোদের দেব না। গোলাপ মাস্টারের (আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী) পক্ষে কাজ করছিস, তার কাছে যায়া কাগজ নে।’
ভুক্তভোগী কৃষক রবিউল আলম বলেন, ‘আমি মানষের বাড়িত কাজ করি খাই। আমি কিন্তু ভোট করছি আওয়ামী লীগের। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে পছন্দ করি। ওই হিসাবে আওয়ামী লীগকে ভোট দেই। যে কাইয়ো দাঁড়াউক আমি নৌকাত ভোট দেই। গতকাল (রোববার) বিকালে আমার ছেলের কাগজের জন্য ছেলেকে নিয়ে চেয়ারম্যানের কাছে তার বাড়িত যাই। আমি মূর্খ মানুষ। কথাবার্তা ঠিকমতো বলতে পারি না। এ জন্য ছেলেক কথা বলতে বলি। তখন চেয়ারম্যান বলে, তোর ভাগ্য ভালো যে তোর ছেলে সাথে আছে। না হইলে তোক জুতাপিটা করলাম হয়।’
রবিউল আরও বলেন, ‘আমি চেয়ারম্যানকে বললাম, আমি কী করছি, আপনাক কোনও গালি গালাজ করছি? কাইয়ো কবার পাইবে? যদি এইটা প্রমাণ হয় তা হইলে আমাক জুতা দিয়া পিটান, আমার কোনও আপসোস নাই। আমাক তোমার রুমত নিয়া যায়া ডাংগান (পিটান)। আমার ছেলে সাথে আসছে, তাঁইতো একটা উপযুক্ত ছেলে।’
এ সময় চেয়ারম্যানের স্ত্রীও বের হয়ে তাঁকে গালিগালাজ করেন জানিয়ে রবিউল বলেন, ‘ছেলের সামনত আমাক এমন করি বলাতে আমার ছেলে কান্দি ফেলাইছে। আমি আর কোনও কথা কই নাই। আমার ছেলে আমার হাত ধরি টানি নিয়া আসছে।’
কৃষক রবিউলের তিন ছেলে। বড় ছেলে আশরাফুল আলম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে অধ্যয়নরত। তিনি ৪২ ও ৪৩ তম বিসিএসের প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ হয়েছেন। মেজো ছেলে রাজ্জাক গত বছর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেও এ বছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। আর ছোট ছেলে আনাস সরকার কুড়িগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে।
তবে গালাগালি করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ভোগডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের কোনও ঘটনা ঘটেনি। গতকাল আমার বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল। রবিউল বা তার ছেলে আমার বাড়িতে আসে নাই। আজ ওই ছেলের ফুপা এসে কাগজ নিয়ে গেছে।’
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাসেদুল হাসান চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন। ইউএনও বলেন, ‘গতকাল রাত থেকে কয়েকজনের মাধ্যমে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগের কথা শুনেছি। আমি চেয়ারম্যানকে বলেছি ওই শিক্ষার্থীকে সনদ দিয়ে দিতে।’
সেবা গ্রহীতার সঙ্গে এমন আচরণের কারণে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে ইউএনও বলেন, ‘এ জন্য ভুক্তভোগীকে লিখিত অভিযোগ করতে হবে। অভিযোগ পেলে আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।’
ভুক্তভোগী কৃষক রবিউলের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক আজ সোমবার দুপুরে জানিয়েছেন, জিন্নাহ নামে স্থানীয় এক শিক্ষকের মাধ্যমে তিনি আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নাগরিকত্ব সনদ হাতে পেয়েছেন।
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিরোধী প্রার্থীর হয়ে কাজ করায় ছেলের জন্য নাগরিকত্ব সনদ চাইতে যাওয়া এক কৃষককে জুতা পেটা করতে চাইলেন চেয়ারম্যান। কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান ওই কৃষককে তাঁর মেডিকেলে চান্স পাওয়া ছেলের সামনেই মারতে চান। কখনো কোনো সহযোগিতা করবেন না বলেও হুমকিও দেন।
গতকাল রোববার বিকেলে চেয়ারম্যান সাইদুর রহমানের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী কৃষক রবিউল আলম (৫৮) ও তাঁর ছেলে আব্দুর রাজ্জাক (২০) চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের কাছে এসব অভিযোগ করেছেন।
রবিউল আলমের বাড়ি ভোগডাঙ্গা ইউপির ৩ নং ওয়ার্ডের বাণির খামার গ্রামে। তিনি বিগত ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছিলেন। আর চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান আনারস প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়লাভ করেন। সাইদুর রহমান বিএনপির কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা শাখার সহসভাপতি বলে জানা গেছে।
ভুক্তভোগী কৃষকের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক জানান, তিনি এ বছর ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। এ জন্য তাঁর ইউনিয়ন পরিষদ থেকে নাগরিকত্ব সনদ প্রয়োজন। রোববার বিকেলে বাবাকে সঙ্গে নিয়ে তিনি ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমানের বাড়িতে যান। নাগরিকত্ব সনদের কথা বললে চেয়ারম্যান উত্তেজিত হয়ে রাজ্জাকের বাবাকে জুতা পেটা করতে চান।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘চেয়ারম্যানের বাড়িতে অনুষ্ঠান থাকায় সেখানে অনেক লোকজন ছিল। আমি বাবাসহ গিয়ে চেয়ারম্যানকে সালাম দিয়ে নাগরিকত্ব সনদের কথা বলি। তিনি তখন বলেন, তোমার ভাগ্য ভালো যে তোমার বাবা তুমিসহ আসছে, না হলে ওকে জুতা মেরে বের করে দিতাম।’
রাজ্জাক আরও বলেন, ‘চেয়ারম্যান আমার বাবাকে বলেন, নাগরিকত্ব সনদ তো দূরের কথা, এই পাঁচ বছর তোর কোনো ছেলেকে সরকারি চাকরিও করতে দেব না। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে কোনো সুবিধা তোদের দেব না। গোলাপ মাস্টারের (আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী) পক্ষে কাজ করছিস, তার কাছে যায়া কাগজ নে।’
ভুক্তভোগী কৃষক রবিউল আলম বলেন, ‘আমি মানষের বাড়িত কাজ করি খাই। আমি কিন্তু ভোট করছি আওয়ামী লীগের। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে পছন্দ করি। ওই হিসাবে আওয়ামী লীগকে ভোট দেই। যে কাইয়ো দাঁড়াউক আমি নৌকাত ভোট দেই। গতকাল (রোববার) বিকালে আমার ছেলের কাগজের জন্য ছেলেকে নিয়ে চেয়ারম্যানের কাছে তার বাড়িত যাই। আমি মূর্খ মানুষ। কথাবার্তা ঠিকমতো বলতে পারি না। এ জন্য ছেলেক কথা বলতে বলি। তখন চেয়ারম্যান বলে, তোর ভাগ্য ভালো যে তোর ছেলে সাথে আছে। না হইলে তোক জুতাপিটা করলাম হয়।’
রবিউল আরও বলেন, ‘আমি চেয়ারম্যানকে বললাম, আমি কী করছি, আপনাক কোনও গালি গালাজ করছি? কাইয়ো কবার পাইবে? যদি এইটা প্রমাণ হয় তা হইলে আমাক জুতা দিয়া পিটান, আমার কোনও আপসোস নাই। আমাক তোমার রুমত নিয়া যায়া ডাংগান (পিটান)। আমার ছেলে সাথে আসছে, তাঁইতো একটা উপযুক্ত ছেলে।’
এ সময় চেয়ারম্যানের স্ত্রীও বের হয়ে তাঁকে গালিগালাজ করেন জানিয়ে রবিউল বলেন, ‘ছেলের সামনত আমাক এমন করি বলাতে আমার ছেলে কান্দি ফেলাইছে। আমি আর কোনও কথা কই নাই। আমার ছেলে আমার হাত ধরি টানি নিয়া আসছে।’
কৃষক রবিউলের তিন ছেলে। বড় ছেলে আশরাফুল আলম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে অধ্যয়নরত। তিনি ৪২ ও ৪৩ তম বিসিএসের প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ হয়েছেন। মেজো ছেলে রাজ্জাক গত বছর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেও এ বছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। আর ছোট ছেলে আনাস সরকার কুড়িগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে।
তবে গালাগালি করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ভোগডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের কোনও ঘটনা ঘটেনি। গতকাল আমার বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল। রবিউল বা তার ছেলে আমার বাড়িতে আসে নাই। আজ ওই ছেলের ফুপা এসে কাগজ নিয়ে গেছে।’
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাসেদুল হাসান চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন। ইউএনও বলেন, ‘গতকাল রাত থেকে কয়েকজনের মাধ্যমে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগের কথা শুনেছি। আমি চেয়ারম্যানকে বলেছি ওই শিক্ষার্থীকে সনদ দিয়ে দিতে।’
সেবা গ্রহীতার সঙ্গে এমন আচরণের কারণে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে ইউএনও বলেন, ‘এ জন্য ভুক্তভোগীকে লিখিত অভিযোগ করতে হবে। অভিযোগ পেলে আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।’
ভুক্তভোগী কৃষক রবিউলের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক আজ সোমবার দুপুরে জানিয়েছেন, জিন্নাহ নামে স্থানীয় এক শিক্ষকের মাধ্যমে তিনি আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নাগরিকত্ব সনদ হাতে পেয়েছেন।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৩ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১৬ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৭ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫