বেরোবি প্রতিনিধি
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী মেজবাউল সরকার জয়ের ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতা সুব্রত ঘোষসহ কয়েকজনের নামে তাজহাট থানায় মামলা হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বেরোবি পুলিশ ক্যাম্পের উপপরিদর্শক (এসআই) ইজার আলী।
তিনি জানান, গতকাল শুক্রবার তাজহাট থানায় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী মেসবাউল সরকার জয় বাদী হয়ে মামলা করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২৯ মার্চ বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তবিভাগ ভলিবল টুর্নামেন্ট চলছিল। পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী ও বেরোবি ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক সুব্রত ঘোষ, বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী রুবেল হোসেন রাজ, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশনস সিস্টেমস বিভাগের শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বী, আকাশ আহমেদ উজ্জ্বল, ফাইন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাত হোসেনসহ অজ্ঞাত ৭ / ৮ জন ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী মেজবাউল সরকার জয়ের ওপর অতর্কিত হামলা করে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও প্রশাসনের সহায়তায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় মেজবাউল সরকার জয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে মুখতার ইলাহী আবাসিক হলের দিকে যাওয়ার পথে বঙ্গবন্ধু আবাসিক হলের কাছে পৌঁছালে আবারও হামলা করে তারা। রড, লাঠি, হাতুড়ি দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে ও গলা টিপে ধরে। এতে জয় রক্তাক্ত ও অজ্ঞান হয়ে পড়েন। পরে ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সহায়তায় তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মামলা তদন্ত কর্মকর্তা এসআই ইজার আলী জানান, মেজবাউল জয়ের পক্ষ থেকে থানায় মামলা করা হয়েছে। বিধি মোতাবেক মামলার তদন্ত করা হবে।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে একটি তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী মেজবাউল সরকার জয়ের ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতা সুব্রত ঘোষসহ কয়েকজনের নামে তাজহাট থানায় মামলা হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বেরোবি পুলিশ ক্যাম্পের উপপরিদর্শক (এসআই) ইজার আলী।
তিনি জানান, গতকাল শুক্রবার তাজহাট থানায় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী মেসবাউল সরকার জয় বাদী হয়ে মামলা করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২৯ মার্চ বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তবিভাগ ভলিবল টুর্নামেন্ট চলছিল। পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী ও বেরোবি ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক সুব্রত ঘোষ, বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী রুবেল হোসেন রাজ, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশনস সিস্টেমস বিভাগের শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বী, আকাশ আহমেদ উজ্জ্বল, ফাইন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাত হোসেনসহ অজ্ঞাত ৭ / ৮ জন ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী মেজবাউল সরকার জয়ের ওপর অতর্কিত হামলা করে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও প্রশাসনের সহায়তায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় মেজবাউল সরকার জয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে মুখতার ইলাহী আবাসিক হলের দিকে যাওয়ার পথে বঙ্গবন্ধু আবাসিক হলের কাছে পৌঁছালে আবারও হামলা করে তারা। রড, লাঠি, হাতুড়ি দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে ও গলা টিপে ধরে। এতে জয় রক্তাক্ত ও অজ্ঞান হয়ে পড়েন। পরে ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সহায়তায় তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মামলা তদন্ত কর্মকর্তা এসআই ইজার আলী জানান, মেজবাউল জয়ের পক্ষ থেকে থানায় মামলা করা হয়েছে। বিধি মোতাবেক মামলার তদন্ত করা হবে।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে একটি তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫