কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের উলিপুরে রফিকুল ইসলাম (৩৫) নামে এক অটোরিকশা চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতদের একজন আজ শনিবার হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। সেই সঙ্গে অপরজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—নিহত রফিকুলের ভাতিজা রফিকুল ইসলাম (৩৫) ও তাঁর সহযোগী ফেরদৌস ওরফে গম (৩৪)। ফেরদৌস হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিলেন বলে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রফিকুলের রিমান্ড দেওয়া হয়েছে।
গ্রেপ্তার রফিকুল ইসলাম উপজেলার ধরনীবাড়ী কানিপাড়া গ্রামের আলিফ উদ্দিনের ছেলে এবং ফেরদৌস ওরফে গম ধরনীবাড়ী তেলিপাড়া গ্রামের মৃত দছিম উদ্দিনের ছেলে।
নতুন অটোরিকশা কেনার টাকা ছিনিয়ে নিতেই নিহতের ভাতিজা রফিকুলের সহযোগিতায় এ পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে পুলিশ। এসব তথ্য জানিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উলিপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহ আলম।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, গত কয়েক মাস ধরে ভাতিজা রফিকুলের সঙ্গে নিহত রফিকুলের মেলামেশা ও ঘনিষ্ঠতা বেড়ে গিয়েছিল। গ্রেপ্তার রফিকুল পেশায় গরুর ব্যবসায়ী। তাঁর বিরুদ্ধে গরু চুরির মামলাও রয়েছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের আসামিদের স্বীকারোক্তির বরাত দিয়ে পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, মূলত পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী অটোরিকশাচালক রফিকুলের নতুন অটোরিকশা কেনার লক্ষাধিক টাকা ছিনিয়ে নিতে গিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহতের সঙ্গে আসামি রফিকুলের বন্ধুত্ব ও মেলামেশার কারণে টাকার সংস্থান হওয়ার খবর তাঁর কাছে ছিল। এ জন্য তিনি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অটোরিকশাচালক রফিকুলকে নতুন রিকশার খোঁজ পাওয়ার কথা বলে কৌশলে উপজেলার মাঝবিল বাজারে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর তাঁর সহযোগীরাসহ রফিকুলকে (রিকশাচালক) কোমল পানীয়ের সঙ্গে চেতনানাশক খাইয়ে অজ্ঞান করে টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরে তাঁকে একটি অটোরিকশায় তুলে ঘটনাস্থলে নিয়ে যায়। জ্ঞান ফিরে অটোরিকশাচালক রফিকুল ঘটনা প্রকাশ করতে পারে, এই আশঙ্কায় তাঁকে গলা কেটে হত্যা করে ভাতিজা রফিকুল, ফেরদৌস ও তাঁদের সহযোগীরা।
আরও জানা যায়, আসামি ফেরদৌস নিজ হাতে চাকু দিয়ে রফিকুলের গলা কাটার কথা স্বীকার করেছে। তাঁকে সহযোগিতা করেছে নিহতের ভাতিজা রফিকুল ও তাঁদের অন্য সহযোগীরা। তাদের সঙ্গে আরও একাধিক সহযোগী ছিল বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে। তবে তদন্তের স্বার্থে তাদের নাম প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উলিপুর থানা-পুলিশের এসআই মো. শাহ আলম বলেন, ‘আসামি ফেরদৌস আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামি রফিকুলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। রিমান্ড শেষে তাকে আদালতে পাঠানো হবে।’
কুড়িগ্রামের উলিপুরে রফিকুল ইসলাম (৩৫) নামে এক অটোরিকশা চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতদের একজন আজ শনিবার হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। সেই সঙ্গে অপরজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—নিহত রফিকুলের ভাতিজা রফিকুল ইসলাম (৩৫) ও তাঁর সহযোগী ফেরদৌস ওরফে গম (৩৪)। ফেরদৌস হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিলেন বলে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রফিকুলের রিমান্ড দেওয়া হয়েছে।
গ্রেপ্তার রফিকুল ইসলাম উপজেলার ধরনীবাড়ী কানিপাড়া গ্রামের আলিফ উদ্দিনের ছেলে এবং ফেরদৌস ওরফে গম ধরনীবাড়ী তেলিপাড়া গ্রামের মৃত দছিম উদ্দিনের ছেলে।
নতুন অটোরিকশা কেনার টাকা ছিনিয়ে নিতেই নিহতের ভাতিজা রফিকুলের সহযোগিতায় এ পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে পুলিশ। এসব তথ্য জানিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উলিপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহ আলম।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, গত কয়েক মাস ধরে ভাতিজা রফিকুলের সঙ্গে নিহত রফিকুলের মেলামেশা ও ঘনিষ্ঠতা বেড়ে গিয়েছিল। গ্রেপ্তার রফিকুল পেশায় গরুর ব্যবসায়ী। তাঁর বিরুদ্ধে গরু চুরির মামলাও রয়েছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের আসামিদের স্বীকারোক্তির বরাত দিয়ে পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, মূলত পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী অটোরিকশাচালক রফিকুলের নতুন অটোরিকশা কেনার লক্ষাধিক টাকা ছিনিয়ে নিতে গিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহতের সঙ্গে আসামি রফিকুলের বন্ধুত্ব ও মেলামেশার কারণে টাকার সংস্থান হওয়ার খবর তাঁর কাছে ছিল। এ জন্য তিনি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অটোরিকশাচালক রফিকুলকে নতুন রিকশার খোঁজ পাওয়ার কথা বলে কৌশলে উপজেলার মাঝবিল বাজারে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর তাঁর সহযোগীরাসহ রফিকুলকে (রিকশাচালক) কোমল পানীয়ের সঙ্গে চেতনানাশক খাইয়ে অজ্ঞান করে টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরে তাঁকে একটি অটোরিকশায় তুলে ঘটনাস্থলে নিয়ে যায়। জ্ঞান ফিরে অটোরিকশাচালক রফিকুল ঘটনা প্রকাশ করতে পারে, এই আশঙ্কায় তাঁকে গলা কেটে হত্যা করে ভাতিজা রফিকুল, ফেরদৌস ও তাঁদের সহযোগীরা।
আরও জানা যায়, আসামি ফেরদৌস নিজ হাতে চাকু দিয়ে রফিকুলের গলা কাটার কথা স্বীকার করেছে। তাঁকে সহযোগিতা করেছে নিহতের ভাতিজা রফিকুল ও তাঁদের অন্য সহযোগীরা। তাদের সঙ্গে আরও একাধিক সহযোগী ছিল বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে। তবে তদন্তের স্বার্থে তাদের নাম প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উলিপুর থানা-পুলিশের এসআই মো. শাহ আলম বলেন, ‘আসামি ফেরদৌস আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামি রফিকুলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। রিমান্ড শেষে তাকে আদালতে পাঠানো হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫