রংপুর প্রতিনিধি
রংপুরে দীর্ঘ ১৮ বছর পর হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ওয়াহেদুল ইসলামকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার বিকেলে তথ্যটি নিশ্চিত করেন র্যাব-১৩–এর রংপুর সদর দপ্তরের সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাহমুদ বশির আহমেদ।
ওয়াহেদুল ইসলাম রংপুর মহানগরীর জলছত্র শেখটারী এলাকার বাসিন্দা।
র্যাব জানায়, ২০০৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর প্রেমিকাকে নিয়ে পালাতে গিয়ে পথে বাধা পান ওয়াহেদুল ইসলাম। পথিমধ্যে মেট্রোপলিটন পরশুরাম থানাধীন গজঘণ্টা ওমর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছে পৌঁছালে মইনুল ইসলাম নামে স্থানীয় একজন তাঁদের বাধা দেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওয়াহেদুল ও তাঁর সহযোগীরা ওই ব্যক্তিকে লাঠি ও লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে পালিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মইনুল মারা যান।
এ ঘটনায় মইনুল ইসলামের বাবা বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া থানায় ওই বছরের ২৫ ডিসেম্বর হত্যা মামলা করেন। ঘটনার পরপরই ওয়াহেদুল ইসলাম পালিয়ে যান।
২০১৩ সালের ২৯ অক্টোবর অতিরিক্ত দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতে আসামির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক পলাতক ওয়াহেদুল ইসলামকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ওয়াহেদুল ইসলাম দীর্ঘ ১৮ বছর বিভিন্ন স্থানে আলাদা পরিচয়ে আত্মগোপনে ছিলেন। তাঁর সন্ধানে র্যাব মাঠে নামলে আধুনিক প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা অনুসন্ধানের মাধ্যমে অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়। গতকাল শনিবার রাতে র্যাব-১৩, ব্যাটালিয়ন সদর ও র্যাব-১ উত্তরার যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে লাঠি ও লোহার রড দিয়ে বুকে উপর্যুপরি আঘাত করে মইনুল ইসলামকে হত্যা করা হয় বলে আসামি ওয়াহেদুল ইসলাম স্বীকার করেছেন। আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আজ সকালে আসামিকে মেট্রোপলিটন পরশুরাম থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রংপুরে দীর্ঘ ১৮ বছর পর হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ওয়াহেদুল ইসলামকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার বিকেলে তথ্যটি নিশ্চিত করেন র্যাব-১৩–এর রংপুর সদর দপ্তরের সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাহমুদ বশির আহমেদ।
ওয়াহেদুল ইসলাম রংপুর মহানগরীর জলছত্র শেখটারী এলাকার বাসিন্দা।
র্যাব জানায়, ২০০৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর প্রেমিকাকে নিয়ে পালাতে গিয়ে পথে বাধা পান ওয়াহেদুল ইসলাম। পথিমধ্যে মেট্রোপলিটন পরশুরাম থানাধীন গজঘণ্টা ওমর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছে পৌঁছালে মইনুল ইসলাম নামে স্থানীয় একজন তাঁদের বাধা দেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওয়াহেদুল ও তাঁর সহযোগীরা ওই ব্যক্তিকে লাঠি ও লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে পালিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মইনুল মারা যান।
এ ঘটনায় মইনুল ইসলামের বাবা বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া থানায় ওই বছরের ২৫ ডিসেম্বর হত্যা মামলা করেন। ঘটনার পরপরই ওয়াহেদুল ইসলাম পালিয়ে যান।
২০১৩ সালের ২৯ অক্টোবর অতিরিক্ত দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতে আসামির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক পলাতক ওয়াহেদুল ইসলামকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ওয়াহেদুল ইসলাম দীর্ঘ ১৮ বছর বিভিন্ন স্থানে আলাদা পরিচয়ে আত্মগোপনে ছিলেন। তাঁর সন্ধানে র্যাব মাঠে নামলে আধুনিক প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা অনুসন্ধানের মাধ্যমে অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়। গতকাল শনিবার রাতে র্যাব-১৩, ব্যাটালিয়ন সদর ও র্যাব-১ উত্তরার যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে লাঠি ও লোহার রড দিয়ে বুকে উপর্যুপরি আঘাত করে মইনুল ইসলামকে হত্যা করা হয় বলে আসামি ওয়াহেদুল ইসলাম স্বীকার করেছেন। আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আজ সকালে আসামিকে মেট্রোপলিটন পরশুরাম থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫