শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
চুল কেটে নেওয়ার প্রতিবাদে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সহকারী প্রক্টর ফারহানা ইয়াসমিন বাতেনের স্থায়ী অপসারণের দাবিতে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো অনশন চলছে। এরই মধ্যে দুই শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে আবার অনশনে যোগ দিয়েছেন তাঁরা।
আজ সরেজমিনে ক্যাম্পাসে গিয়ে দেখা যায় শিক্ষার্থীরা অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের অভিযোগ, কোনো শিক্ষক এখনো তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে বা খোঁজখবর নিতে আসেননি।
শাহজাদপুর রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ ছাত্রের মাথার চুল কেটে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বাংলাদেশ অধ্যয়ন বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহকারী প্রক্টর ফারহানা ইয়াসমিন বাতেনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর তিনি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তাঁর স্থানীয় অপসারণ দাবি করে গতকাল থেকে আমরণ অনশন শুরু করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, শাহজাদপুর বিসিক বাসস্ট্যান্ড মহিলা ডিগ্রি কলেজের অস্থায়ী ক্যাম্পাস ও কান্দাপাড়া প্রশাসনিক ভবনে তালা লাগিয়ে বিক্ষোভ ও অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যে হাবিব রহমান ও মাজেদুর রহমান নামের দুই ছাত্র অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁদের স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। সুস্থ হয়ে তাঁরা ফের ক্যাম্পাসে এসে অনশনে যোগ দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার মো. সোহরাব আলী জানান, বুধবার রাতে অনশনরত ছাত্রদের শিক্ষক ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেখতে যান। আজ রাত ৮টার দিকে সিন্ডিকেটের বিশেষ সভার হবে। পরবর্তীতে ব্যবস্থা কী হবে সে ব্যাপারে সভায় সিদ্ধান্ত হবে।
রেজিস্ট্রার বলেন, আমরা খোঁজখবর নেওয়ার পরেও বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দিলে ভিসিসহ শিক্ষক কর্মচারীরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবি, ফারহানা ইয়াসমিন বাতেনের চেয়ারম্যান পদ কিংবা সহকারী প্রক্টর পদ থেকে অপসারণ নয়, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ীভাবে অব্যাহতি দিতে হবে।
জানা গেছে, শিক্ষক ফারহানা ইয়াসমিন বাতেনের বিষয়টি তদন্তের জন্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বাংলাদেশ অধ্যয়ন বিভাগ বাদ রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ বিভাগের চেয়ারম্যানকে নিয়ে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে পাঁচ দিনের মধ্যে ভিসির কাছে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
চুল কেটে নেওয়ার প্রতিবাদে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সহকারী প্রক্টর ফারহানা ইয়াসমিন বাতেনের স্থায়ী অপসারণের দাবিতে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো অনশন চলছে। এরই মধ্যে দুই শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে আবার অনশনে যোগ দিয়েছেন তাঁরা।
আজ সরেজমিনে ক্যাম্পাসে গিয়ে দেখা যায় শিক্ষার্থীরা অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের অভিযোগ, কোনো শিক্ষক এখনো তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে বা খোঁজখবর নিতে আসেননি।
শাহজাদপুর রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ ছাত্রের মাথার চুল কেটে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বাংলাদেশ অধ্যয়ন বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহকারী প্রক্টর ফারহানা ইয়াসমিন বাতেনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর তিনি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তাঁর স্থানীয় অপসারণ দাবি করে গতকাল থেকে আমরণ অনশন শুরু করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, শাহজাদপুর বিসিক বাসস্ট্যান্ড মহিলা ডিগ্রি কলেজের অস্থায়ী ক্যাম্পাস ও কান্দাপাড়া প্রশাসনিক ভবনে তালা লাগিয়ে বিক্ষোভ ও অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যে হাবিব রহমান ও মাজেদুর রহমান নামের দুই ছাত্র অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁদের স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। সুস্থ হয়ে তাঁরা ফের ক্যাম্পাসে এসে অনশনে যোগ দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার মো. সোহরাব আলী জানান, বুধবার রাতে অনশনরত ছাত্রদের শিক্ষক ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেখতে যান। আজ রাত ৮টার দিকে সিন্ডিকেটের বিশেষ সভার হবে। পরবর্তীতে ব্যবস্থা কী হবে সে ব্যাপারে সভায় সিদ্ধান্ত হবে।
রেজিস্ট্রার বলেন, আমরা খোঁজখবর নেওয়ার পরেও বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দিলে ভিসিসহ শিক্ষক কর্মচারীরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবি, ফারহানা ইয়াসমিন বাতেনের চেয়ারম্যান পদ কিংবা সহকারী প্রক্টর পদ থেকে অপসারণ নয়, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ীভাবে অব্যাহতি দিতে হবে।
জানা গেছে, শিক্ষক ফারহানা ইয়াসমিন বাতেনের বিষয়টি তদন্তের জন্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বাংলাদেশ অধ্যয়ন বিভাগ বাদ রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ বিভাগের চেয়ারম্যানকে নিয়ে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে পাঁচ দিনের মধ্যে ভিসির কাছে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫