শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের দালালদের বিরুদ্ধে বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপনের নামে গ্রাহকদের কাছ থেকে অর্থ ও সাদা কাগজে স্বাক্ষর গ্রহণ এবং হুমকি প্রদানের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গতকাল বুধবার রাতে শেরপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
অভিযুক্ত মো. সুজাব আলী (৩৫) ও মো. আলমগীর হোসেন (৩৬) শাহবন্দেগী ইউনিয়নের বাসিন্দা। তাঁরা স্থানীয়ভাবে নেসকোর টেকনিশিয়ান হিসেবে পরিচিত।
জানা যায়, শেরপুর উপজেলার শাহবন্দেগী ও মির্জাপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে প্রায় ১০ বছর আগে বিদ্যুতের সংযোগ প্রদান করে নেসকো। সে সময় দালালদের মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা নেওয়া হলেও ঝুঁকিপূর্ণভাবে বাঁশের খুঁটিতে সংযোগ দেওয়া হয়। সম্প্রতি সেই সব এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপন করা শুরু হয়েছে। খুঁটির জন্য ঠিকাদারের প্রকৌশলী মামুন, উচরং গ্রামের সুজাব আলী ও আলমগীর রহমান গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রায় ১২ লোখ টাকা উত্তোলন করেন।
এ বিষয়ে নেসকোর শেরপুরের নির্বাহী প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা বললে তিনি আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি অস্বীকার করেন। শুধু তা-ই নয়, সুজাব ও আলমগীরের সঙ্গে নেসকোর কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানান। তবে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পেছনে শেরপুরের নেসকো অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশ রয়েছে বলে দাবি করেন ভুক্তভোগীরা। প্রতিবাদে সোমবার দুপুরে শেরপুর বাসস্ট্যান্ডে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন, গণস্বাক্ষরসহ ইউএনও বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
এতে সুজাব আলী ও আলমগীর রহমান আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। শুধু তাই নয়, গ্রামের কিছু মানুষের কাছ থেকে জোরপূর্বক সাদা কাগজে স্বাক্ষর গ্রহণ করেন। স্বাক্ষর প্রদান করতে অস্বীকার করলে অভিযুক্তরা বিদ্যুতের খুঁটি তুলে নেওয়া ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় বুধবার রাতে খোট্টাপাড়া গ্রামের মো. কফিল উদ্দিন (৫৯) শেরপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেওয়ার কথা স্বীকার করে অভিযুক্ত মো. সুজাব আলী বলেন, ‘আমরা কাউকে হুমকি দেই নাই। জনগণ ভালোবেসে আমাদের স্বাক্ষর দিয়েছে। আর এই স্বাক্ষর দিয়ে আমরা কী করব, সেটা আপনার জানার দরকার নাই।’
এ বিষয়ে শেরপুর থানার দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মঞ্জুরে মওলা বলেন, ‘অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তকাজ শুরু করা হয়েছে। সত্যতা পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বগুড়ার শেরপুরে নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের দালালদের বিরুদ্ধে বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপনের নামে গ্রাহকদের কাছ থেকে অর্থ ও সাদা কাগজে স্বাক্ষর গ্রহণ এবং হুমকি প্রদানের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গতকাল বুধবার রাতে শেরপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
অভিযুক্ত মো. সুজাব আলী (৩৫) ও মো. আলমগীর হোসেন (৩৬) শাহবন্দেগী ইউনিয়নের বাসিন্দা। তাঁরা স্থানীয়ভাবে নেসকোর টেকনিশিয়ান হিসেবে পরিচিত।
জানা যায়, শেরপুর উপজেলার শাহবন্দেগী ও মির্জাপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে প্রায় ১০ বছর আগে বিদ্যুতের সংযোগ প্রদান করে নেসকো। সে সময় দালালদের মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা নেওয়া হলেও ঝুঁকিপূর্ণভাবে বাঁশের খুঁটিতে সংযোগ দেওয়া হয়। সম্প্রতি সেই সব এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপন করা শুরু হয়েছে। খুঁটির জন্য ঠিকাদারের প্রকৌশলী মামুন, উচরং গ্রামের সুজাব আলী ও আলমগীর রহমান গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রায় ১২ লোখ টাকা উত্তোলন করেন।
এ বিষয়ে নেসকোর শেরপুরের নির্বাহী প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা বললে তিনি আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি অস্বীকার করেন। শুধু তা-ই নয়, সুজাব ও আলমগীরের সঙ্গে নেসকোর কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানান। তবে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পেছনে শেরপুরের নেসকো অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশ রয়েছে বলে দাবি করেন ভুক্তভোগীরা। প্রতিবাদে সোমবার দুপুরে শেরপুর বাসস্ট্যান্ডে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন, গণস্বাক্ষরসহ ইউএনও বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
এতে সুজাব আলী ও আলমগীর রহমান আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। শুধু তাই নয়, গ্রামের কিছু মানুষের কাছ থেকে জোরপূর্বক সাদা কাগজে স্বাক্ষর গ্রহণ করেন। স্বাক্ষর প্রদান করতে অস্বীকার করলে অভিযুক্তরা বিদ্যুতের খুঁটি তুলে নেওয়া ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় বুধবার রাতে খোট্টাপাড়া গ্রামের মো. কফিল উদ্দিন (৫৯) শেরপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেওয়ার কথা স্বীকার করে অভিযুক্ত মো. সুজাব আলী বলেন, ‘আমরা কাউকে হুমকি দেই নাই। জনগণ ভালোবেসে আমাদের স্বাক্ষর দিয়েছে। আর এই স্বাক্ষর দিয়ে আমরা কী করব, সেটা আপনার জানার দরকার নাই।’
এ বিষয়ে শেরপুর থানার দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মঞ্জুরে মওলা বলেন, ‘অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তকাজ শুরু করা হয়েছে। সত্যতা পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫