বগুড়া প্রতিনিধি
স্বামী পরিত্যক্তা ৩০ বছর বয়সী এক নারীর আপত্তিকর ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে সুজন কুমার রায় (৩৫) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়ার জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। আজ বুধবার তাঁর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার পর আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে এদিন ভোরে ঢাকার মহাখালী কাঁচাবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ তথ্য নিশ্চিত করেন জেলা গোয়েন্দা বিভাগের ইনচার্জ মো. সাইহান ওলিউল্লাহ। গ্রেপ্তারকৃত সুজন বগুড়া সদর উপজেলার জয়পুরপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম হরিশংকর রায়।
ডিবি সূত্রে জানা যায়, সুজন পেশায় কাপড় ব্যবসায়ী। অভিযোগকারী নারী শাড়ি ও পাঞ্জাবিতে ব্লক ও ডিজাইনের কাজ করতেন। ব্যবসায়ের সুবাদে প্রায় দুই বছর আগে তাঁদের পরিচয় হয়। পরিচয়ের বছরখানেক পর তাঁরা প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। এর মধ্যে সুজন বগুড়া শহরের চক সূত্রাপুর এলাকায় তাঁর এক বন্ধুর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে ওই নারীকে এনে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে ঘনিষ্ঠ হন। সে সময় কৌশলে তাঁদের অন্তরঙ্গ মুহূর্ত ভিডিও করেন সুজন। এরপরেও তাঁরা আরও অনেকবার একে-অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হন। একপর্যায়ে তাঁদের সম্পর্কের অবনতি ঘটলে সুজন সেই গোপন ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তাঁর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে থাকেন। পরে ওই নারী বাধ্য হয়েই সুজনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতেন। সম্প্রতি অভিযুক্ত সুজন ওই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে শুরু করেন। পরে ওই নারীর মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে সুজনকে আটক করা হয়। পরে তাকে মামলার আওতায় এনে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এ বিষয়ে জেলা গোয়েন্দা বিভাগের ইনচার্জ মো. সাইহান ওলিউল্লাহ বলেন, সুজনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে। মামলার পরে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
স্বামী পরিত্যক্তা ৩০ বছর বয়সী এক নারীর আপত্তিকর ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে সুজন কুমার রায় (৩৫) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়ার জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। আজ বুধবার তাঁর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার পর আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে এদিন ভোরে ঢাকার মহাখালী কাঁচাবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ তথ্য নিশ্চিত করেন জেলা গোয়েন্দা বিভাগের ইনচার্জ মো. সাইহান ওলিউল্লাহ। গ্রেপ্তারকৃত সুজন বগুড়া সদর উপজেলার জয়পুরপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম হরিশংকর রায়।
ডিবি সূত্রে জানা যায়, সুজন পেশায় কাপড় ব্যবসায়ী। অভিযোগকারী নারী শাড়ি ও পাঞ্জাবিতে ব্লক ও ডিজাইনের কাজ করতেন। ব্যবসায়ের সুবাদে প্রায় দুই বছর আগে তাঁদের পরিচয় হয়। পরিচয়ের বছরখানেক পর তাঁরা প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। এর মধ্যে সুজন বগুড়া শহরের চক সূত্রাপুর এলাকায় তাঁর এক বন্ধুর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে ওই নারীকে এনে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে ঘনিষ্ঠ হন। সে সময় কৌশলে তাঁদের অন্তরঙ্গ মুহূর্ত ভিডিও করেন সুজন। এরপরেও তাঁরা আরও অনেকবার একে-অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হন। একপর্যায়ে তাঁদের সম্পর্কের অবনতি ঘটলে সুজন সেই গোপন ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তাঁর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে থাকেন। পরে ওই নারী বাধ্য হয়েই সুজনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতেন। সম্প্রতি অভিযুক্ত সুজন ওই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে শুরু করেন। পরে ওই নারীর মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে সুজনকে আটক করা হয়। পরে তাকে মামলার আওতায় এনে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এ বিষয়ে জেলা গোয়েন্দা বিভাগের ইনচার্জ মো. সাইহান ওলিউল্লাহ বলেন, সুজনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে। মামলার পরে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫