শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে প্রতারণার মাধ্যমে নকল স্বর্ণের মূর্তি বিক্রির অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে শেরপুর থানা-পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে প্রতারণা করে নেওয়া কিছু টাকা ও তিনটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। আজ শুক্রবার দুপুরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে বগুড়ার কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামের সাইফুল ইসলাম (৩৫) ও সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার বোগাপাড়া গ্রামের রাবেয়া বেগম (৪২)।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শেরপুর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সাঈফ আহমেদ বলেন, কয়েক মাস আগে গ্রেপ্তার রাবেয়া বেগম সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে যান। তখন ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর থানার লঙ্কাখোলা গ্রামের আবু জাহেদের স্ত্রী নুরেজা বেগমের (৫০) সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে রাবেয়া নুরেজাকে একটি গোপালের মূর্তি দেখিয়ে বিক্রির কথা বলেন। নুরেজা ৩ মার্চ ৪৬৫ গ্রাম ওজনের মূর্তিটি ৪ লাখ টাকায় রাবেয়ার কাছ থেকে কিনে নেন। মূর্তিটি বাড়িতে নেওয়ার পর একটি জুয়েলারি দোকানে পরীক্ষা করলে তা নকল বলে প্রমাণিত হয়। পরে ২১ মার্চ নুরেজা বেগম শেরপুর থানায় সাইফুল, রাবেয়াসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ওই দুজনকে তাঁদের নিজ নিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তদন্তকারী কর্মকর্তা আরও বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা প্রতারণার কথা স্বীকার করেছেন। মূর্তি বিক্রির ৪ লাখ টাকা তাঁরা ছয়জন ভাগ করে নিয়েছেন। গ্রেপ্তারের সময় রাবেয়ার কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা ও সাইফুলের কাছ থেকে ৫ হাজার টাকাসহ তিনটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান খোন্দকার বলেন, নকল ওই স্বর্ণের মূর্তি এখন থানা-পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। এ ছাড়া এই প্রতারক চক্রের অন্যান্য সদস্যকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বগুড়ার শেরপুরে প্রতারণার মাধ্যমে নকল স্বর্ণের মূর্তি বিক্রির অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে শেরপুর থানা-পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে প্রতারণা করে নেওয়া কিছু টাকা ও তিনটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। আজ শুক্রবার দুপুরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে বগুড়ার কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামের সাইফুল ইসলাম (৩৫) ও সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার বোগাপাড়া গ্রামের রাবেয়া বেগম (৪২)।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শেরপুর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সাঈফ আহমেদ বলেন, কয়েক মাস আগে গ্রেপ্তার রাবেয়া বেগম সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে যান। তখন ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর থানার লঙ্কাখোলা গ্রামের আবু জাহেদের স্ত্রী নুরেজা বেগমের (৫০) সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে রাবেয়া নুরেজাকে একটি গোপালের মূর্তি দেখিয়ে বিক্রির কথা বলেন। নুরেজা ৩ মার্চ ৪৬৫ গ্রাম ওজনের মূর্তিটি ৪ লাখ টাকায় রাবেয়ার কাছ থেকে কিনে নেন। মূর্তিটি বাড়িতে নেওয়ার পর একটি জুয়েলারি দোকানে পরীক্ষা করলে তা নকল বলে প্রমাণিত হয়। পরে ২১ মার্চ নুরেজা বেগম শেরপুর থানায় সাইফুল, রাবেয়াসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ওই দুজনকে তাঁদের নিজ নিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তদন্তকারী কর্মকর্তা আরও বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা প্রতারণার কথা স্বীকার করেছেন। মূর্তি বিক্রির ৪ লাখ টাকা তাঁরা ছয়জন ভাগ করে নিয়েছেন। গ্রেপ্তারের সময় রাবেয়ার কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা ও সাইফুলের কাছ থেকে ৫ হাজার টাকাসহ তিনটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান খোন্দকার বলেন, নকল ওই স্বর্ণের মূর্তি এখন থানা-পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। এ ছাড়া এই প্রতারক চক্রের অন্যান্য সদস্যকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫