শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে স্বামী মো. আনিছুর রহমান ওরফে আনিছকে (২৬) মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। আজ বুধবার দুপুরে শেরপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আখতারুজ্জামান একমাত্র আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
আনিছুর রহমান নালিতাবাড়ী উপজেলার চরপাড়া গ্রামের ছফর উদ্দিনের ছেলে। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি অ্যাডভোকেট গোলাম কিবরিয়া বুলু।
আদালত ও মামলার নথি সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার খালভাঙ্গা গ্রামের মোফাজ্জল হোসেন কারালুর মেয়ে তাসলিমা খাতুনের (২০) সঙ্গে আনিছুর রহমানের বিয়ে হয়। কিন্তু বিয়ের তিন মাস না যেতেই ৪০ হাজার টাকা যৌতুকের দাবিতে নববধূ তাসলিমার ওপর নির্যাতন শুরু করেন স্বামী আনিছুর। তাসলিমা তাঁর দরিদ্র বাবার কাছ থেকে যৌতুক এনে দিতে অস্বীকার করেন। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ লেগেই থাকত।
ঝগড়ার একপর্যায়ে ২০১৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি রাতে তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করে পালিয়ে যান আনিছুর। এ ঘটনায় পরদিন ১৪ ফেব্রুয়ারি তাসলিমার বাবা বাদী হয়ে আনিছুরকে একমাত্র আসামি করে নালিতাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ১৫ ফেব্রুয়ারি আনিছুরকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতে তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
পরে তদন্ত শেষে নালিতাবাড়ী থানার এসআই জহুরুল ইসলাম একই বছরের ২ এপ্রিল একমাত্র আসামি আনিছুরের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বিচারিক পর্যায়ে সংবাদদাতা বাদী, জবানবন্দি গ্রহণকারী ম্যাজিস্ট্রেট, চিকিৎসক ও তদন্ত কর্মকর্তাসহ আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ বুধবার এ রায় ঘোষণা কো হয়।
শেরপুরে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে স্বামী মো. আনিছুর রহমান ওরফে আনিছকে (২৬) মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। আজ বুধবার দুপুরে শেরপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আখতারুজ্জামান একমাত্র আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
আনিছুর রহমান নালিতাবাড়ী উপজেলার চরপাড়া গ্রামের ছফর উদ্দিনের ছেলে। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি অ্যাডভোকেট গোলাম কিবরিয়া বুলু।
আদালত ও মামলার নথি সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার খালভাঙ্গা গ্রামের মোফাজ্জল হোসেন কারালুর মেয়ে তাসলিমা খাতুনের (২০) সঙ্গে আনিছুর রহমানের বিয়ে হয়। কিন্তু বিয়ের তিন মাস না যেতেই ৪০ হাজার টাকা যৌতুকের দাবিতে নববধূ তাসলিমার ওপর নির্যাতন শুরু করেন স্বামী আনিছুর। তাসলিমা তাঁর দরিদ্র বাবার কাছ থেকে যৌতুক এনে দিতে অস্বীকার করেন। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ লেগেই থাকত।
ঝগড়ার একপর্যায়ে ২০১৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি রাতে তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করে পালিয়ে যান আনিছুর। এ ঘটনায় পরদিন ১৪ ফেব্রুয়ারি তাসলিমার বাবা বাদী হয়ে আনিছুরকে একমাত্র আসামি করে নালিতাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ১৫ ফেব্রুয়ারি আনিছুরকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতে তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
পরে তদন্ত শেষে নালিতাবাড়ী থানার এসআই জহুরুল ইসলাম একই বছরের ২ এপ্রিল একমাত্র আসামি আনিছুরের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বিচারিক পর্যায়ে সংবাদদাতা বাদী, জবানবন্দি গ্রহণকারী ম্যাজিস্ট্রেট, চিকিৎসক ও তদন্ত কর্মকর্তাসহ আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ বুধবার এ রায় ঘোষণা কো হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫