ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ময়মনসিংহের কোতোয়ালি মডেল থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সরোয়ারকে (৬৫) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার বেলা ৩টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) অ্যাডভোকেট সঞ্জীব সরকার।
এপিপি জানান, ময়মনসিংহ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক রামপ্রসাদ বাদী হয়ে সাবেক ওসি সারোয়ার ও তাঁর তিন ছেলে এনামুল হক, নাজমুল হক ও মঞ্জুরুল হককে আসামি করে মামলা করেন। গত ৩০ মে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত তিন কোটি ৪৫ হাজার ৩৫৪ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এই মামলা করেন। ওই মামলায় ওসি গোলাম সরোয়ার ও তাঁর ছেলে এনামুল হক আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করেন। আদালত গোলাম সারোয়ারের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো নির্দেশ দেন। তবে তাঁর ছেলে এনামুল হকের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত।
সঞ্জীব সরকার আরও বলেন, অন্য দুই মামলায় ওসি গোলাম সারোয়ারের অপর দুই ছেলে নাজমুল হক এবং মঞ্জুরুল হকের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সাল থেকে অভিযোগের ভিত্তিতে ওসি সরোয়ার ও তাঁর তিন ছেলের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। তদন্তে তাঁদের দেওয়া সম্পদের বিবরণীতে গরমিল পাওয়া যায়। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত তিন কোটি ৪৫ হাজার ৩৫৪ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পেয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে ময়মনসিংহ বিশেষ আদালতে মামলা দায়ের করে দুদক।
গোলাম সারোয়ার দায়িত্বে থাকার সময় মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে এসব সম্পদ অর্জন করেছেন বলেও মামলায় উল্লেখ্য করা হয়। তাঁর ছেলে মঞ্জুরুল হক মামুন একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। ২০২০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারিতে ২৯ লাখ দুই হাজার ৯২৬ টাকা বাবার ক্ষমতার অপব্যবহার করে আয় করার প্রমাণ পাওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
মেজো ছেলে নাজমুল হক মারুফ ঢাকার সাভারে অবস্থিত জাতীয় বস্ত্র ও প্রকৌশল গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রভাষক। নাজমুল বাবা-ছেলে যোগসাজশে অবৈধ সম্পদ অর্জন করায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। বড় ছেলে এনামুল হক মাসুম জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৫৫ লাখ ৮৬ হাজার ৪৬৭ টাকার সম্পদ অর্জন করায় তাঁর নামে মামলা করে দুদক।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ময়মনসিংহের কোতোয়ালি মডেল থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সরোয়ারকে (৬৫) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার বেলা ৩টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) অ্যাডভোকেট সঞ্জীব সরকার।
এপিপি জানান, ময়মনসিংহ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক রামপ্রসাদ বাদী হয়ে সাবেক ওসি সারোয়ার ও তাঁর তিন ছেলে এনামুল হক, নাজমুল হক ও মঞ্জুরুল হককে আসামি করে মামলা করেন। গত ৩০ মে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত তিন কোটি ৪৫ হাজার ৩৫৪ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এই মামলা করেন। ওই মামলায় ওসি গোলাম সরোয়ার ও তাঁর ছেলে এনামুল হক আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করেন। আদালত গোলাম সারোয়ারের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো নির্দেশ দেন। তবে তাঁর ছেলে এনামুল হকের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত।
সঞ্জীব সরকার আরও বলেন, অন্য দুই মামলায় ওসি গোলাম সারোয়ারের অপর দুই ছেলে নাজমুল হক এবং মঞ্জুরুল হকের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সাল থেকে অভিযোগের ভিত্তিতে ওসি সরোয়ার ও তাঁর তিন ছেলের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। তদন্তে তাঁদের দেওয়া সম্পদের বিবরণীতে গরমিল পাওয়া যায়। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত তিন কোটি ৪৫ হাজার ৩৫৪ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পেয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে ময়মনসিংহ বিশেষ আদালতে মামলা দায়ের করে দুদক।
গোলাম সারোয়ার দায়িত্বে থাকার সময় মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে এসব সম্পদ অর্জন করেছেন বলেও মামলায় উল্লেখ্য করা হয়। তাঁর ছেলে মঞ্জুরুল হক মামুন একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। ২০২০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারিতে ২৯ লাখ দুই হাজার ৯২৬ টাকা বাবার ক্ষমতার অপব্যবহার করে আয় করার প্রমাণ পাওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
মেজো ছেলে নাজমুল হক মারুফ ঢাকার সাভারে অবস্থিত জাতীয় বস্ত্র ও প্রকৌশল গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রভাষক। নাজমুল বাবা-ছেলে যোগসাজশে অবৈধ সম্পদ অর্জন করায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। বড় ছেলে এনামুল হক মাসুম জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৫৫ লাখ ৮৬ হাজার ৪৬৭ টাকার সম্পদ অর্জন করায় তাঁর নামে মামলা করে দুদক।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫