নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় মাদ্রাসায় আসা-যাওয়ার পথে উত্ত্যক্ত করার বিষয়ে নালিশ করার পর নবম শ্রেণির এক ছাত্রী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। একমাস আগের এই মামলায় গতকাল শুক্রবার আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
ময়মনসিংহ র্যাব-১৪ এর উপপরিচালক (অপারেশনস অফিসার) মো. আনোয়ার হোসেন জানান, গতকাল দুপুরে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার লতিফপুর এলাকা থেকে দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শনিবার সকালে তাঁদেরকে কলমাকান্দা থানায় হস্তান্তর করা হয়।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন- নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার রাধানগর গ্রামের দৌলত মিয়া (২৩) ও একই উপজেলার জয়নগর গ্রামের দেলোয়ার হোসেন (২২)। এর একমাস আগে মনির মিয়া (২৪) গ্রেপ্তার হন।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব জানায়, ভুক্তভোগী ছাত্রী কলমাকান্দার একটি মাদ্রাসার নবম শ্রেণির ছাত্রী। মাদ্রাসায় যাওয়া-আসার পথে আসামিরা প্রায়ই তাকে উত্ত্যক্ত করতেন ও অশালীন কথাবার্তা বলতেন। গত ১১ নভেম্বর ওই ছাত্রীর কাছ থেকে বিষয়টি জেনে তাঁর মা স্থানীয় নারী ইউপি সদস্যের কাছে নালিশ করেন। ওই ইউপি সদস্য তখন সতর্ক করতে মনিরের বাড়িতে যান। কিন্তু মনির ও তাঁর পরিবারের লোকজন উল্টো ইউপি সদস্যসহ ও ছাত্রীর মাকে পিটিয়ে জখম করেন।
খবর পেয়ে প্রতিবেশীদের নিয়ে গিয়ে ওই ছাত্রী তাঁদের উদ্ধার করে মনিরদের পাশের বাড়িতে আশ্রয় নেন। পরে ওই ছাত্রী নিজের বাড়িতে মায়ের কাপড়-চোপড় আনতে যায়। পথে আসামিরা ওই ছাত্রীকে জোর করে তুলে পাশের ধানখেতে নিয়ে ধর্ষণ করেন। তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এ ঘটনায় ওই ছাত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা দুজনসহ মোট ৫ জনকে আসামি করে আদালতে লিখিত অভিযোগ দেয়। পরে আদালতের নির্দেশে গত ৯ ডিসেম্বর কলমাকান্দা থানায় অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়। ঘটনার ২০ দিন পর গত ২৯ ডিসেম্বর মনির মিয়াকে নেত্রকোনার দুর্গাপুর থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। আর গতকাল দুপুরে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ লুৎফুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার দুই আসামিকে আজ বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে এই মামলার অপর আসামি মনির মিয়াকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় মাদ্রাসায় আসা-যাওয়ার পথে উত্ত্যক্ত করার বিষয়ে নালিশ করার পর নবম শ্রেণির এক ছাত্রী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। একমাস আগের এই মামলায় গতকাল শুক্রবার আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
ময়মনসিংহ র্যাব-১৪ এর উপপরিচালক (অপারেশনস অফিসার) মো. আনোয়ার হোসেন জানান, গতকাল দুপুরে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার লতিফপুর এলাকা থেকে দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শনিবার সকালে তাঁদেরকে কলমাকান্দা থানায় হস্তান্তর করা হয়।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন- নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার রাধানগর গ্রামের দৌলত মিয়া (২৩) ও একই উপজেলার জয়নগর গ্রামের দেলোয়ার হোসেন (২২)। এর একমাস আগে মনির মিয়া (২৪) গ্রেপ্তার হন।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব জানায়, ভুক্তভোগী ছাত্রী কলমাকান্দার একটি মাদ্রাসার নবম শ্রেণির ছাত্রী। মাদ্রাসায় যাওয়া-আসার পথে আসামিরা প্রায়ই তাকে উত্ত্যক্ত করতেন ও অশালীন কথাবার্তা বলতেন। গত ১১ নভেম্বর ওই ছাত্রীর কাছ থেকে বিষয়টি জেনে তাঁর মা স্থানীয় নারী ইউপি সদস্যের কাছে নালিশ করেন। ওই ইউপি সদস্য তখন সতর্ক করতে মনিরের বাড়িতে যান। কিন্তু মনির ও তাঁর পরিবারের লোকজন উল্টো ইউপি সদস্যসহ ও ছাত্রীর মাকে পিটিয়ে জখম করেন।
খবর পেয়ে প্রতিবেশীদের নিয়ে গিয়ে ওই ছাত্রী তাঁদের উদ্ধার করে মনিরদের পাশের বাড়িতে আশ্রয় নেন। পরে ওই ছাত্রী নিজের বাড়িতে মায়ের কাপড়-চোপড় আনতে যায়। পথে আসামিরা ওই ছাত্রীকে জোর করে তুলে পাশের ধানখেতে নিয়ে ধর্ষণ করেন। তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এ ঘটনায় ওই ছাত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা দুজনসহ মোট ৫ জনকে আসামি করে আদালতে লিখিত অভিযোগ দেয়। পরে আদালতের নির্দেশে গত ৯ ডিসেম্বর কলমাকান্দা থানায় অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়। ঘটনার ২০ দিন পর গত ২৯ ডিসেম্বর মনির মিয়াকে নেত্রকোনার দুর্গাপুর থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। আর গতকাল দুপুরে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ লুৎফুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার দুই আসামিকে আজ বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে এই মামলার অপর আসামি মনির মিয়াকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫