কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
কেশবপুরে খেতের পাশে দেওয়া বিষ মিশ্রিত চাল খেয়ে ১৪ কৃষকের ৫৭টি হাঁস মারা যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার মজিদপুর গ্রামের বুড়িভদ্রা নদীর পাড়ে ঘটনাটি ঘটেছে। হাঁস মারা যাওয়ায় ওই এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক পরিবারগুলোতে মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এলাকাবাসী জানায়, নদীর পাড়ে বাড়ি হওয়ায় উপজেলার মজিদপুর গ্রামের পশ্চিম পাড়ার অধিকাংশ কৃষক হাঁস পালন করেন। তাদের পালিত হাঁস সারা দিন বুড়িভদ্রা নদীর পানিতে চরে বেড়ায়। সন্ধ্যায় প্রত্যেকের বাড়িতে হাঁসের দল ফিরে আসে। হাঁসের দেওয়া ডিম থেকে বাড়তি কিছু উপার্জন হয় এসব কৃষকদের। প্রতিদিনের মতো শুক্রবার সকালে কোঠা থেকে কৃষকেরা হাঁস ছেড়ে দেন। হাঁস নদী পার হয়ে পাশের সাবদিয়া এলাকার তীরে যায়। এ সময় ওই তীরের সবজি খেতে দেওয়া বিষ মেশানো চাল খেয়ে হাঁসগুলো মরে নদীর পানিতে ভাসতে থাকে।
স্থানীয় গৃহবধূ রুমিচা খাতুন দুপুরে ওই নদী পাড়ে গিয়ে দেখতে পান হাঁস মরে পানিতে ভাসছে। তখন এলাকার মানুষকে খবর দেন তিনি।
গৃহবধূ রুমিচা খাতুন জানান, তাঁর ৬টি হাঁস মারা গেছে। নদী থেকে তুলে মারা যাওয়া হাঁসের খাদ্য থলি কেটে চাল পাওয়া গেছে। তিনি ধারণা করছেন এগুলো বিষ মিশ্রিত চাল। না হলে একসঙ্গে এতগুলো হাঁস মারা যেত না।
মজিদপুর গ্রামের আশরাফুজ্জামান জানান, সাবদিয়া গ্রামের কতিপয় ব্যক্তি নদীর চরে সবজি চাষ করেছে। হাঁসের দল মাঝে মধ্যে ওই সব খেতে যেয়ে সবজি নষ্ট করে। তাই হয়তো কেউ একজন পূর্ব সতর্ক ছাড়াই পরিকল্পিতভাবে চালের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খেতের পাশে দিয়ে রেখেছে। বিষ মিশ্রিত ওই খাবার খেয়ে ১৪ পরিবারের ৫৭টি হাঁস মারা গেছে। এর আগে নদীর চরের কৃষকেরা ফসলের খেতে বিষ দেওয়ার সময় হলে বাড়ি বাড়ি এসে হাঁস মালিকদের বলে সতর্ক করে দিয়ে গেছেন। কিন্তু পূর্ব সতর্ক ছাড়াই খেতে দেওয়া বিষ মিশ্রিত চাল খেয়ে হাঁস মরে যাওয়ার ঘটনায় এলাকাবাসীর ভেতর ক্ষোভ বিরাজ করছে। ক্ষতিগ্রস্তরা এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ করবেন বলে তিনি জানান।
কেশবপুরে খেতের পাশে দেওয়া বিষ মিশ্রিত চাল খেয়ে ১৪ কৃষকের ৫৭টি হাঁস মারা যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার মজিদপুর গ্রামের বুড়িভদ্রা নদীর পাড়ে ঘটনাটি ঘটেছে। হাঁস মারা যাওয়ায় ওই এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক পরিবারগুলোতে মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এলাকাবাসী জানায়, নদীর পাড়ে বাড়ি হওয়ায় উপজেলার মজিদপুর গ্রামের পশ্চিম পাড়ার অধিকাংশ কৃষক হাঁস পালন করেন। তাদের পালিত হাঁস সারা দিন বুড়িভদ্রা নদীর পানিতে চরে বেড়ায়। সন্ধ্যায় প্রত্যেকের বাড়িতে হাঁসের দল ফিরে আসে। হাঁসের দেওয়া ডিম থেকে বাড়তি কিছু উপার্জন হয় এসব কৃষকদের। প্রতিদিনের মতো শুক্রবার সকালে কোঠা থেকে কৃষকেরা হাঁস ছেড়ে দেন। হাঁস নদী পার হয়ে পাশের সাবদিয়া এলাকার তীরে যায়। এ সময় ওই তীরের সবজি খেতে দেওয়া বিষ মেশানো চাল খেয়ে হাঁসগুলো মরে নদীর পানিতে ভাসতে থাকে।
স্থানীয় গৃহবধূ রুমিচা খাতুন দুপুরে ওই নদী পাড়ে গিয়ে দেখতে পান হাঁস মরে পানিতে ভাসছে। তখন এলাকার মানুষকে খবর দেন তিনি।
গৃহবধূ রুমিচা খাতুন জানান, তাঁর ৬টি হাঁস মারা গেছে। নদী থেকে তুলে মারা যাওয়া হাঁসের খাদ্য থলি কেটে চাল পাওয়া গেছে। তিনি ধারণা করছেন এগুলো বিষ মিশ্রিত চাল। না হলে একসঙ্গে এতগুলো হাঁস মারা যেত না।
মজিদপুর গ্রামের আশরাফুজ্জামান জানান, সাবদিয়া গ্রামের কতিপয় ব্যক্তি নদীর চরে সবজি চাষ করেছে। হাঁসের দল মাঝে মধ্যে ওই সব খেতে যেয়ে সবজি নষ্ট করে। তাই হয়তো কেউ একজন পূর্ব সতর্ক ছাড়াই পরিকল্পিতভাবে চালের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খেতের পাশে দিয়ে রেখেছে। বিষ মিশ্রিত ওই খাবার খেয়ে ১৪ পরিবারের ৫৭টি হাঁস মারা গেছে। এর আগে নদীর চরের কৃষকেরা ফসলের খেতে বিষ দেওয়ার সময় হলে বাড়ি বাড়ি এসে হাঁস মালিকদের বলে সতর্ক করে দিয়ে গেছেন। কিন্তু পূর্ব সতর্ক ছাড়াই খেতে দেওয়া বিষ মিশ্রিত চাল খেয়ে হাঁস মরে যাওয়ার ঘটনায় এলাকাবাসীর ভেতর ক্ষোভ বিরাজ করছে। ক্ষতিগ্রস্তরা এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ করবেন বলে তিনি জানান।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫