আলমডাঙ্গা (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি
নুডলস চুরির অভিযোগে সাদ্দাম হোসেন (১৯) নামে এক যুবককে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করেছেন ব্যবসায়ী শেখ আমানুল্লাহ। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা শহরের হাফিজ মোড়ে এ ঘটনা ঘটে এবং সেটি ভিডিও ধারণ করা হয়। পরে রাতারাতি নির্যাতনের ওই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে।
এ ঘটনায় নির্যাতিতের পরিবার মামলা করলে উভয়কেই আজ বুধবার কোর্টে পাঠিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আলমডাঙ্গা পৌর এলাকার হাফিজ মোড়ে শেখ ট্রেডার্সের কর্মচারীরা বিভিন্ন দোকানে অর্ডারের পণ্য ডেলিভারির জন্য গাড়িতে মালামাল তুলছিলেন। এ সময় ওই গাড়ি থেকে নুডলস ও নারকেল তেল নিয়ে দৌড় দেন সাদ্দাম হোসেন। এ সময় স্থানীয় কয়েকজন ধাওয়া করে সাদ্দামকে ধরে ফেলেন। এরপর তাঁকে শেখ ট্রেডার্সের মালিক আমানুল্লাহর কাছে হস্তান্তর করেন তাঁরা। পরে ব্যবসায়ী শেখ আমান সাদ্দামকে দুই হাত বেঁধে রাখে খুঁটির সঙ্গে।
এ সময় সাদ্দামকে স্টিলের পাইপ দিয়ে বেধড়ক পেটান আমানুল্লাহ। এভাবে রাস্তার পাশে সাদ্দামকে বেঁধে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্মম নির্যাতনের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বর্বর এ ভিডিও দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় মানুষজন।
স্থানীয়রা বলেন, অপরাধী যত বড়ই হোক না কেন তার জন্য আইন আছে। আর মারধর করারও একটা সীমা আছে। এভাবে প্রকাশ্যে দোকানের খুঁটিতে বেঁধে নির্মম নির্যাতন করে তিনি আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়েছেন।
এদিকে নির্যাতনকারী শেখ আমানুল্লাহ বলেন, ‘বিভিন্ন সময় প্রতিষ্ঠানে চুরির ঘটনা ঘটে। এতে আমি অতিষ্ঠ। কিছুতেই ধরতে পারছিলাম। আজ কিছু নারিকেল তেলও নুডলস এর প্যাকেট চুরির সময় সাদ্দামকে হাতেনাতে ধরে স্থানীয়রা। তবে দোকানের খুঁটিতে বেঁধে মারধর করা আমার অন্যায় হয়েছে।’
আলমডাঙ্গা পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর খন্দকার মজিবুল ইসলাম বলেন, ‘সাদ্দামের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ আছে। তবে এভাবে মারধর করা ঠিক হয়নি। বিষয়টি অন্যায় হয়েছে। তাকে পুলিশে দেওয়া উচিত ছিল।’
আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে সাদ্দামকে উদ্ধার করে থানায় নেওয়া হয়েছে। তবে নির্যাতনের বিষয়টি তখন জানা ছিল না। পরে সংবাদ কর্মীদের মাধ্যমে নির্যাতনের ভিডিও দেখেছি। এভাবে কেউ আইন হাতে তুলে নিতে পারেন না। রাতেই নির্যাতনকারী শেখ আমানুল্লাহকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া হয়। আর নির্যাতনের ঘটনায় ছেলেটির পরিবারের লোকজন মামলা করলে উভয়কেই আজ কোর্টে চালান করে দেওয়া হয়েছে।’
নুডলস চুরির অভিযোগে সাদ্দাম হোসেন (১৯) নামে এক যুবককে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করেছেন ব্যবসায়ী শেখ আমানুল্লাহ। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা শহরের হাফিজ মোড়ে এ ঘটনা ঘটে এবং সেটি ভিডিও ধারণ করা হয়। পরে রাতারাতি নির্যাতনের ওই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে।
এ ঘটনায় নির্যাতিতের পরিবার মামলা করলে উভয়কেই আজ বুধবার কোর্টে পাঠিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আলমডাঙ্গা পৌর এলাকার হাফিজ মোড়ে শেখ ট্রেডার্সের কর্মচারীরা বিভিন্ন দোকানে অর্ডারের পণ্য ডেলিভারির জন্য গাড়িতে মালামাল তুলছিলেন। এ সময় ওই গাড়ি থেকে নুডলস ও নারকেল তেল নিয়ে দৌড় দেন সাদ্দাম হোসেন। এ সময় স্থানীয় কয়েকজন ধাওয়া করে সাদ্দামকে ধরে ফেলেন। এরপর তাঁকে শেখ ট্রেডার্সের মালিক আমানুল্লাহর কাছে হস্তান্তর করেন তাঁরা। পরে ব্যবসায়ী শেখ আমান সাদ্দামকে দুই হাত বেঁধে রাখে খুঁটির সঙ্গে।
এ সময় সাদ্দামকে স্টিলের পাইপ দিয়ে বেধড়ক পেটান আমানুল্লাহ। এভাবে রাস্তার পাশে সাদ্দামকে বেঁধে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্মম নির্যাতনের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বর্বর এ ভিডিও দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় মানুষজন।
স্থানীয়রা বলেন, অপরাধী যত বড়ই হোক না কেন তার জন্য আইন আছে। আর মারধর করারও একটা সীমা আছে। এভাবে প্রকাশ্যে দোকানের খুঁটিতে বেঁধে নির্মম নির্যাতন করে তিনি আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়েছেন।
এদিকে নির্যাতনকারী শেখ আমানুল্লাহ বলেন, ‘বিভিন্ন সময় প্রতিষ্ঠানে চুরির ঘটনা ঘটে। এতে আমি অতিষ্ঠ। কিছুতেই ধরতে পারছিলাম। আজ কিছু নারিকেল তেলও নুডলস এর প্যাকেট চুরির সময় সাদ্দামকে হাতেনাতে ধরে স্থানীয়রা। তবে দোকানের খুঁটিতে বেঁধে মারধর করা আমার অন্যায় হয়েছে।’
আলমডাঙ্গা পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর খন্দকার মজিবুল ইসলাম বলেন, ‘সাদ্দামের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ আছে। তবে এভাবে মারধর করা ঠিক হয়নি। বিষয়টি অন্যায় হয়েছে। তাকে পুলিশে দেওয়া উচিত ছিল।’
আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে সাদ্দামকে উদ্ধার করে থানায় নেওয়া হয়েছে। তবে নির্যাতনের বিষয়টি তখন জানা ছিল না। পরে সংবাদ কর্মীদের মাধ্যমে নির্যাতনের ভিডিও দেখেছি। এভাবে কেউ আইন হাতে তুলে নিতে পারেন না। রাতেই নির্যাতনকারী শেখ আমানুল্লাহকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া হয়। আর নির্যাতনের ঘটনায় ছেলেটির পরিবারের লোকজন মামলা করলে উভয়কেই আজ কোর্টে চালান করে দেওয়া হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫