খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা মহানগরীরতে ষষ্ঠ শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় ছয়জন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া অপ্রাপ্ত বয়স (১৮ বছরের কম) হওয়ায় চারজনকে ৮ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ছয়জনের মধ্যে তিনজন পলাতক রয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে (৮ নভেম্বর) খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক আ. ছালাম খান এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন, মোরশেদুল ইসলাম শান্ত ওরফে শান্ত বিশ্বাস (পলাতক), শেখ শাহাদাত হোসেন (পলাতক), মো. রাব্বি হাসান পরশ, মো. মাহামুদ হাসান আকাশ, কাজী আরিফুল ইসলাম প্রীতম, (পলাতক) ও মো. মিম হোসেন।
এ ছাড়া এ মামলার ৮ বছরের কারাদণ্ড পাওয়া চারজন আসামি হলেন, নুরুন্নবী আহমেদ, মঈন হোসেন হৃদয়, মো. সৌরব শেখ ও মো. জিহাদুল কবির দিহান। এ ছাড়া পর্নোগ্রাফি আইনে আসামি নুরুন্নবী আহমেদকে আরও ৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী স্পেশাল (পিপি) ফরিদ আহমেদ। তিনি জানান, ঘটনার দুই দিন আগে আসামি মোরশেদুল ইসলাম শান্তর সঙ্গে ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর পরিচয় হয়। ওই পরিচয়ের সূত্র ধরে শান্ত ২০১৯ সালের ২৯ জুন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মোবাইলের মধ্যমে ভুক্তভোগীকে নগরীর একটি এলাকায় ডেকে নেয়। সেখান থেকে স্কুলছাত্রীকে নিয়ে শান্ত সোনাডাঙ্গা এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে অন্যান্য আসামিরা পূর্ব থেকেই অবস্থান করছিল। ওই বাড়িতে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে শান্ত। এই ভিডিও ধারণ করে অন্যান্যরা। ধারণকৃত ওই ভিডিওটি দেখিয়ে স্কুলছাত্রীকে ভয়ভীতি দিয়ে অন্যান্যরা পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
ধর্ষণ শেষে আসামিরা ভুক্তভোগীকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে সন্ধ্যার দিকে ছেড়ে দেয়। পরে ঘটনাটি সে বড়বোনকে বলে। তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনার পরদিন বড় বোন বাদী হয়ে সোনাডাঙ্গা থানায় ৯ জন আসামির নাম উল্লেখ মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ১৩ নভেম্বর ১০ জন আসামির নাম উল্লেখ করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সোনাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলা চলাকালীন ৩০ জনের মধ্যে ১৩ জন আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করেন।
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাড ফরিদ আহমেদ বলেন, ‘এই রায়ের মধ্যে দিয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। অপরাধপ্রবণ মানুষ সতর্ক হবে।’
খুলনা মহানগরীরতে ষষ্ঠ শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় ছয়জন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া অপ্রাপ্ত বয়স (১৮ বছরের কম) হওয়ায় চারজনকে ৮ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ছয়জনের মধ্যে তিনজন পলাতক রয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে (৮ নভেম্বর) খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক আ. ছালাম খান এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন, মোরশেদুল ইসলাম শান্ত ওরফে শান্ত বিশ্বাস (পলাতক), শেখ শাহাদাত হোসেন (পলাতক), মো. রাব্বি হাসান পরশ, মো. মাহামুদ হাসান আকাশ, কাজী আরিফুল ইসলাম প্রীতম, (পলাতক) ও মো. মিম হোসেন।
এ ছাড়া এ মামলার ৮ বছরের কারাদণ্ড পাওয়া চারজন আসামি হলেন, নুরুন্নবী আহমেদ, মঈন হোসেন হৃদয়, মো. সৌরব শেখ ও মো. জিহাদুল কবির দিহান। এ ছাড়া পর্নোগ্রাফি আইনে আসামি নুরুন্নবী আহমেদকে আরও ৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী স্পেশাল (পিপি) ফরিদ আহমেদ। তিনি জানান, ঘটনার দুই দিন আগে আসামি মোরশেদুল ইসলাম শান্তর সঙ্গে ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর পরিচয় হয়। ওই পরিচয়ের সূত্র ধরে শান্ত ২০১৯ সালের ২৯ জুন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মোবাইলের মধ্যমে ভুক্তভোগীকে নগরীর একটি এলাকায় ডেকে নেয়। সেখান থেকে স্কুলছাত্রীকে নিয়ে শান্ত সোনাডাঙ্গা এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে অন্যান্য আসামিরা পূর্ব থেকেই অবস্থান করছিল। ওই বাড়িতে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে শান্ত। এই ভিডিও ধারণ করে অন্যান্যরা। ধারণকৃত ওই ভিডিওটি দেখিয়ে স্কুলছাত্রীকে ভয়ভীতি দিয়ে অন্যান্যরা পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
ধর্ষণ শেষে আসামিরা ভুক্তভোগীকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে সন্ধ্যার দিকে ছেড়ে দেয়। পরে ঘটনাটি সে বড়বোনকে বলে। তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনার পরদিন বড় বোন বাদী হয়ে সোনাডাঙ্গা থানায় ৯ জন আসামির নাম উল্লেখ মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ১৩ নভেম্বর ১০ জন আসামির নাম উল্লেখ করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সোনাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলা চলাকালীন ৩০ জনের মধ্যে ১৩ জন আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করেন।
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাড ফরিদ আহমেদ বলেন, ‘এই রায়ের মধ্যে দিয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। অপরাধপ্রবণ মানুষ সতর্ক হবে।’
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৩ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১৬ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৬ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫