প্রতিনিধি
মনিরামপুর (যশোর): প্রায় ৫০ জনের কাছ থেকে অর্ধকোটি টাকার গরু বাকিতে নিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন যশোরের মনিরামপুরের বজলুর রহমান (৪২) নামে এক ব্যবসায়ী। সাত মাস ধরে তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন। বজলুর রহমান উপজেলার খাটুয়াডাঙ্গা গ্রামের মৃত আব্দুল খালেক বিশ্বাসের ছেলে। পেশায় গরু ব্যবসায়ী।
বজলুরের খোঁজ পেতে এবং টাকা উদ্ধারের জন্য থানায় লিখিত অভিযোগ করেও কোনো সুফল পাচ্ছেন না ভুক্তভোগীরা। ব্যবসায়ীর পরিবারের লোকজনও তাঁর বিষয়ে মুখ খুলছেন না।
উপজেলার আম্রুঝুটা গ্রামের শিক্ষক মদন মোহন হালদার বলেন, ১ লাখ ১০ হাজার টাকা দাম ধরে আমার একটা গরু নিয়ে যায় বজলুর। গরু হাটে বিক্রি করে গত বছরের ২১ নভেম্বর সন্ধ্যায় টাকা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ পর্যন্ত টাকা নেই, বজলুরেরও কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাঁর কোনো সন্ধান না পেয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এতেও কোনো কাজ হয়নি বলে আক্ষেপ প্রকাশ করেন তিনি।
খাটুয়াডাঙ্গা গ্রামের আবু তাহের বলেন, সাত মাস আগে ৬০ হাজার টাকা মূল্যের একটি গরু ও কিছু নগদ টাকা ধার নেন বজলু। পরদিনই মনিরামপুরের হাটে গরু বেঁচে টাকা পরিশোধের কথা ছিল তাঁর। এরপর থেকে বজলুর মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে।
একইভাবে বজলুর বিরুদ্ধে গরু নিয়ে টাকা না দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন-আম্রুঝুটা গ্রামের মশিয়ার মোড়ল, কার্ত্তিক রায়, মতিয়ার রহমান, আমজাদ গাজী, খাটুয়াডাংগা গ্রামের নওয়ব আলি, নাছির উদ্দিন, তাজাম্মুল ইসলাম, মনিরুল ইসলামসহ প্রায় ৫০ জন ভুক্তভোগী। তাঁরা জানান, বজলুর বহুদিন ধরে গরুর ব্যবসা করেন। তাঁর লেনদেন ভালো ছিল। তিনি এলাকা থেকে বাকিতে গরু কিনতেন। আবার টাকা দিয়ে দিতেন। সেই বিশ্বাসে সবাই তাঁর হাতে গরু তুলে দিতেন। হঠাৎ করেই সাত মাস আগে বজলু গরুর মালিকদের সঙ্গে টালবাহানা শুরু করেন। একপর্যায়ে তিনি উধাও হয়ে যান। এলাকার লোকজন তাঁর কাছে প্রায় ৫০ লাখ টাকা পাবেন।
বজলুর রহমানের স্ত্রী আছিয়া বেগম বলেন, `কয়েক মাস আগে মনিরামপুর হাটে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন আমার স্বামী। এরপর আর ফেরেননি। আমরাও তাঁর খোঁজ পাচ্ছি না। তিনি মোবাইল বন্ধ করে রেখেছেন। লোকজন ওনার কাছে কিছু টাকা পাবে।'
মনিরামপুর থানার এএসআই কাজল চ্যাটার্জি বলেন, মদন মোহন নামে এক ব্যক্তি বজলুর রহমানের কাছে লক্ষাধিক টাকা পাবেন এমন দাবি করে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ পেয়ে আমি একাধিকবার বজলুর রহমানের ঠিকানায় যোগাযোগ করেছি। স্বজনেরা তাঁর কোনো খোঁজ দিতে পারছেন না। মোবাইল ফোনও বন্ধ রয়েছে। তবে বজলুর রহমানের উধাও হওয়ার ব্যাপারে থানায় কোনো ডায়েরি করেনি তাঁর পরিবার।
স্থানীয় দূর্বাডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান মাজহারুল আনোয়ার বলেন, গরু নিয়ে টাকা না দেওয়ার ব্যাপারে বজলুর রহমানের বিরুদ্ধে কয়েকজন আমাকে জানিয়েছেন। কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি।
মনিরামপুর (যশোর): প্রায় ৫০ জনের কাছ থেকে অর্ধকোটি টাকার গরু বাকিতে নিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন যশোরের মনিরামপুরের বজলুর রহমান (৪২) নামে এক ব্যবসায়ী। সাত মাস ধরে তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন। বজলুর রহমান উপজেলার খাটুয়াডাঙ্গা গ্রামের মৃত আব্দুল খালেক বিশ্বাসের ছেলে। পেশায় গরু ব্যবসায়ী।
বজলুরের খোঁজ পেতে এবং টাকা উদ্ধারের জন্য থানায় লিখিত অভিযোগ করেও কোনো সুফল পাচ্ছেন না ভুক্তভোগীরা। ব্যবসায়ীর পরিবারের লোকজনও তাঁর বিষয়ে মুখ খুলছেন না।
উপজেলার আম্রুঝুটা গ্রামের শিক্ষক মদন মোহন হালদার বলেন, ১ লাখ ১০ হাজার টাকা দাম ধরে আমার একটা গরু নিয়ে যায় বজলুর। গরু হাটে বিক্রি করে গত বছরের ২১ নভেম্বর সন্ধ্যায় টাকা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ পর্যন্ত টাকা নেই, বজলুরেরও কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাঁর কোনো সন্ধান না পেয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এতেও কোনো কাজ হয়নি বলে আক্ষেপ প্রকাশ করেন তিনি।
খাটুয়াডাঙ্গা গ্রামের আবু তাহের বলেন, সাত মাস আগে ৬০ হাজার টাকা মূল্যের একটি গরু ও কিছু নগদ টাকা ধার নেন বজলু। পরদিনই মনিরামপুরের হাটে গরু বেঁচে টাকা পরিশোধের কথা ছিল তাঁর। এরপর থেকে বজলুর মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে।
একইভাবে বজলুর বিরুদ্ধে গরু নিয়ে টাকা না দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন-আম্রুঝুটা গ্রামের মশিয়ার মোড়ল, কার্ত্তিক রায়, মতিয়ার রহমান, আমজাদ গাজী, খাটুয়াডাংগা গ্রামের নওয়ব আলি, নাছির উদ্দিন, তাজাম্মুল ইসলাম, মনিরুল ইসলামসহ প্রায় ৫০ জন ভুক্তভোগী। তাঁরা জানান, বজলুর বহুদিন ধরে গরুর ব্যবসা করেন। তাঁর লেনদেন ভালো ছিল। তিনি এলাকা থেকে বাকিতে গরু কিনতেন। আবার টাকা দিয়ে দিতেন। সেই বিশ্বাসে সবাই তাঁর হাতে গরু তুলে দিতেন। হঠাৎ করেই সাত মাস আগে বজলু গরুর মালিকদের সঙ্গে টালবাহানা শুরু করেন। একপর্যায়ে তিনি উধাও হয়ে যান। এলাকার লোকজন তাঁর কাছে প্রায় ৫০ লাখ টাকা পাবেন।
বজলুর রহমানের স্ত্রী আছিয়া বেগম বলেন, `কয়েক মাস আগে মনিরামপুর হাটে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন আমার স্বামী। এরপর আর ফেরেননি। আমরাও তাঁর খোঁজ পাচ্ছি না। তিনি মোবাইল বন্ধ করে রেখেছেন। লোকজন ওনার কাছে কিছু টাকা পাবে।'
মনিরামপুর থানার এএসআই কাজল চ্যাটার্জি বলেন, মদন মোহন নামে এক ব্যক্তি বজলুর রহমানের কাছে লক্ষাধিক টাকা পাবেন এমন দাবি করে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ পেয়ে আমি একাধিকবার বজলুর রহমানের ঠিকানায় যোগাযোগ করেছি। স্বজনেরা তাঁর কোনো খোঁজ দিতে পারছেন না। মোবাইল ফোনও বন্ধ রয়েছে। তবে বজলুর রহমানের উধাও হওয়ার ব্যাপারে থানায় কোনো ডায়েরি করেনি তাঁর পরিবার।
স্থানীয় দূর্বাডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান মাজহারুল আনোয়ার বলেন, গরু নিয়ে টাকা না দেওয়ার ব্যাপারে বজলুর রহমানের বিরুদ্ধে কয়েকজন আমাকে জানিয়েছেন। কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫