খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় কোকেন উদ্ধারের মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও আরেক আসামিকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন জেলা ও দায়রা জজ আদালত। এই মামলায় আরও চার আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর পৌনে ১টায় খুলনার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মশিউর রহমান চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন। ২০১৭ সালের রূপসা থানায় এই মামলার রায় ঘোষণার সময় ছয় আসামিই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার রায়ে আসামি বিকাশ চন্দ্র বিশ্বাসকে মৃত্যুদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। এ ছাড়া এই মামলায় সোহেল রানাকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা, আরিফুর রহমান ছগিরকে ১৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ১ লাখ জরিমানা ও অনাদায়ে ২ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং বিকাশ চন্দ্র মণ্ডল, এসএম এরশাদ হোসেন ও ফজলুর রহমান ফকিরকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১১ আগস্ট রাত পৌনে ১০টার দিকে র্যাব-৬ এর খুলনার একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ময়লাপোতা মোড় থেকে সোহেল রানা নামের এক ব্যক্তিকে ২৩০ গ্রাম কোকেনসহ আটক করে। পরে তাঁর স্বীকারোক্তিতে গগন বাবু রোডের একটি বাড়ি থেকে কোকেন বিক্রির মূল হোতা আরিফুর রহমান ছগিরকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। পরে তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দাকোপ উপজেলায় অভিযান চালিয়ে বিকাশ চন্দ্র মণ্ডল ও ফজলুর রহমান ফকিরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় টুটপাড়ায় অভিযান চালিয়ে এস এম এরশাদ আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর রূপসা উপজেলার রাজাপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিকাশ চন্দ্র বিশ্বাসকে গ্রেপ্তার করা হলে তিনটি কোকেনের প্যাকেট বের করে দেয় সে। যার মধ্যে দুই কেজি ২০ গ্রাম কোকেন পাওয়া যায়। সোয়া দুই কেজি কোকেনের মূল্য ২২ কেটি ৫০ লাখ টাকা।
র্যাব কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম বাদী হয়ে ছয়জনের নাম উল্লেখ করে রূপসা থানায় মাদক আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত করেন, র্যাব কর্মকর্তা বজলুর রশিদ। গত ১৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। মামলায় ২৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত এ রায় প্রদান করে। মামলার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. এনামুল হক। তবে আসামি ন্যায় বিচার পাননি বলে দাবি করেছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী আসাদুজ্জামান মিল্টন। উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলেও জানান তিনি।
খুলনায় কোকেন উদ্ধারের মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও আরেক আসামিকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন জেলা ও দায়রা জজ আদালত। এই মামলায় আরও চার আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর পৌনে ১টায় খুলনার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মশিউর রহমান চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন। ২০১৭ সালের রূপসা থানায় এই মামলার রায় ঘোষণার সময় ছয় আসামিই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার রায়ে আসামি বিকাশ চন্দ্র বিশ্বাসকে মৃত্যুদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। এ ছাড়া এই মামলায় সোহেল রানাকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা, আরিফুর রহমান ছগিরকে ১৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ১ লাখ জরিমানা ও অনাদায়ে ২ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং বিকাশ চন্দ্র মণ্ডল, এসএম এরশাদ হোসেন ও ফজলুর রহমান ফকিরকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১১ আগস্ট রাত পৌনে ১০টার দিকে র্যাব-৬ এর খুলনার একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ময়লাপোতা মোড় থেকে সোহেল রানা নামের এক ব্যক্তিকে ২৩০ গ্রাম কোকেনসহ আটক করে। পরে তাঁর স্বীকারোক্তিতে গগন বাবু রোডের একটি বাড়ি থেকে কোকেন বিক্রির মূল হোতা আরিফুর রহমান ছগিরকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। পরে তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দাকোপ উপজেলায় অভিযান চালিয়ে বিকাশ চন্দ্র মণ্ডল ও ফজলুর রহমান ফকিরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় টুটপাড়ায় অভিযান চালিয়ে এস এম এরশাদ আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর রূপসা উপজেলার রাজাপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিকাশ চন্দ্র বিশ্বাসকে গ্রেপ্তার করা হলে তিনটি কোকেনের প্যাকেট বের করে দেয় সে। যার মধ্যে দুই কেজি ২০ গ্রাম কোকেন পাওয়া যায়। সোয়া দুই কেজি কোকেনের মূল্য ২২ কেটি ৫০ লাখ টাকা।
র্যাব কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম বাদী হয়ে ছয়জনের নাম উল্লেখ করে রূপসা থানায় মাদক আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত করেন, র্যাব কর্মকর্তা বজলুর রশিদ। গত ১৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। মামলায় ২৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত এ রায় প্রদান করে। মামলার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. এনামুল হক। তবে আসামি ন্যায় বিচার পাননি বলে দাবি করেছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী আসাদুজ্জামান মিল্টন। উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলেও জানান তিনি।
আন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
৩ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
১০ দিন আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে ডাকাতদের হামলার ঘটনায় ডাকাত দলের প্রধান রিপনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ঢাকা ও গাজীপুর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৪ দিন আগেনরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫