ডুমুরিয়া (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার ডুমুরিয়ায় গৃহবধূর নগ্ন ছবি ধারণের পর অনৈতিক কাজ ও ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার ভয় দেখিয়ে চাঁদা দাবির অভিযোগে সার্থিক দাস (৪৩) নামে এক গ্রামপুলিশের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফির মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল বুধবার গৃহবধূর স্বামী বাদী হয়ে সার্থিক দাস ও তাঁর আরেক সহযোগী সদাই দাসের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন।
আসামি সার্থিক দাস উপজেলার শোভনা ইউনিয়নের পশ্চিম দাসপাড়া এলাকার মৃত দুলাল দাসের ছেলে। তিনি শোভনা ইউনিয়ন পরিষদে কর্মরত গ্রামপুলিশ। অপর আসামি সদাই দাস একই এলাকার কেশব দাসের ছেলে।
মামলার বিবরণ ও বিভিন্ন দপ্তরের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট দুপুর ২টার দিকে সার্থিক দাস এক বাড়িতে প্রবেশ করে জানালার ধারে অবস্থান নেন। পরে জানালার ফাঁক দিয়ে মোবাইলে ওই গৃহবধূর গোসলের ভিডিও ধারণ করেন। ওই সময় গৃহবধূ বিষয়টি টের পেলে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। ওই দিন পর গৃহবধূর মেসেঞ্জারে নগ্ন ছবি দিয়ে তাঁকে ভয় দেখিয়ে অনৈতিক কাজ ও চাঁদার দাবি করেন সার্থিক দাস। তাঁর এ কাজে সহযোগিতা করেন মামলার অপর আসামি কেশব দাসের ছেলে সদাই দাস। বিষয়টি প্রথমে গৃহবধূ তাঁর স্বামী, পরে আত্মীয়স্বজন ও এলাকাবাসীর মধ্যে জানাজানি হলে থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
এ ছাড়াও সার্থিক দাস একই এলাকার এক গৃহবধূকে ধর্ষণ করেছেন। এ ঘটনায় পৃথক দুটি মামলা ও একাধিক অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অন্যদিকে, শতাধিক গ্রামবাসী তাঁর অনৈতিক কার্যকলাপ, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও কুকর্মের প্রতিকার চেয়ে খুলনা জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
এ বিষয়ে ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেখ কনি মিয়া বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
খুলনার ডুমুরিয়ায় গৃহবধূর নগ্ন ছবি ধারণের পর অনৈতিক কাজ ও ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার ভয় দেখিয়ে চাঁদা দাবির অভিযোগে সার্থিক দাস (৪৩) নামে এক গ্রামপুলিশের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফির মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল বুধবার গৃহবধূর স্বামী বাদী হয়ে সার্থিক দাস ও তাঁর আরেক সহযোগী সদাই দাসের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন।
আসামি সার্থিক দাস উপজেলার শোভনা ইউনিয়নের পশ্চিম দাসপাড়া এলাকার মৃত দুলাল দাসের ছেলে। তিনি শোভনা ইউনিয়ন পরিষদে কর্মরত গ্রামপুলিশ। অপর আসামি সদাই দাস একই এলাকার কেশব দাসের ছেলে।
মামলার বিবরণ ও বিভিন্ন দপ্তরের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট দুপুর ২টার দিকে সার্থিক দাস এক বাড়িতে প্রবেশ করে জানালার ধারে অবস্থান নেন। পরে জানালার ফাঁক দিয়ে মোবাইলে ওই গৃহবধূর গোসলের ভিডিও ধারণ করেন। ওই সময় গৃহবধূ বিষয়টি টের পেলে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। ওই দিন পর গৃহবধূর মেসেঞ্জারে নগ্ন ছবি দিয়ে তাঁকে ভয় দেখিয়ে অনৈতিক কাজ ও চাঁদার দাবি করেন সার্থিক দাস। তাঁর এ কাজে সহযোগিতা করেন মামলার অপর আসামি কেশব দাসের ছেলে সদাই দাস। বিষয়টি প্রথমে গৃহবধূ তাঁর স্বামী, পরে আত্মীয়স্বজন ও এলাকাবাসীর মধ্যে জানাজানি হলে থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
এ ছাড়াও সার্থিক দাস একই এলাকার এক গৃহবধূকে ধর্ষণ করেছেন। এ ঘটনায় পৃথক দুটি মামলা ও একাধিক অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অন্যদিকে, শতাধিক গ্রামবাসী তাঁর অনৈতিক কার্যকলাপ, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও কুকর্মের প্রতিকার চেয়ে খুলনা জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
এ বিষয়ে ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেখ কনি মিয়া বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
২ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৬ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
১৭ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
২৪ দিন আগে