নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ভুয়া জামিন জালিয়াতির ঘটনায় দুই আইনজীবীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল বুধবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল বেঞ্চ এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে জালিয়াতির ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে আগামী ২৩ জুন সশরীরে হাজির হতে বলা হয়েছে।
আদালতে দায়িত্বরত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সামিরা তারান্নুম রাবেয়া মিতি জানান, ঢাকা জেলা আদালতের আইনজীবী রাজু আহমেদ রাজিব ও বগুড়া জেলা আদালতের আইনজীবী তানজিম আল মিসবাহকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ভুয়া জামিননামা তৈরিকারক কম্পিউটার অপারেটর মো. মাসুদ রানাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আইনজীবী সহকারী মো. সোহাগকে এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোহাগ ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছেন।
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল শাহবাগ থানায় মামলা করার পর এ জালিয়াতির ঘটনা অনুসন্ধান করে সিআইডি। ঘটনার সঙ্গে চারজনের সম্পৃক্ততা মেলে। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করতে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়। ওই প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করেন সংশ্লিষ্ট ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল। এরপর আদালত এ আদেশ দেন। এ সময় আদালত বলেন, অপরাধের সঙ্গে যেই জড়িত হোক না কেন তাকে ছাড় দেওয়া হবে না।
জানা যায়, গত ৯ ফেব্রুয়ারি বগুড়াতে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি তিনটি মামলা হয়। এর মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম মোহনের ছোট ভাই মশিউল আলম বাদী হয়ে ১০ ফেব্রুয়ারি বগুড়া থানায় মামলা করেন। এ মামলায় যুবলীগের সহসভাপতি মো. আমিনুল ইসলামসহ ৩০ জনের হাইকোর্ট থেকে জামিন নেওয়ার একটি ভুয়া জামিননামা তৈরি করা হয়। বিষয়টি নজরে আসার পর হাইকোর্ট গত ২৪ ফেব্রুয়ারি এক আদেশে মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন। এ অবস্থায় ওই আসামিরা গত ৩ মার্চ ১৪ জন এবং ৪ মার্চ ১৬ জন বগুড়ার আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। ওই আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। এরপর তারা হাইকোর্টের অন্য একটি বেঞ্চে জামিন আবেদন করলে গত ১১ মে ওই ৩০ জনকে জামিন দেন। এ অবস্থায় জালিয়াতির সঙ্গে জড়িতদের সম্পৃক্ততা নিয়ে হাইকোর্টে সিআইডির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
ঢাকা: ভুয়া জামিন জালিয়াতির ঘটনায় দুই আইনজীবীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল বুধবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল বেঞ্চ এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে জালিয়াতির ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে আগামী ২৩ জুন সশরীরে হাজির হতে বলা হয়েছে।
আদালতে দায়িত্বরত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সামিরা তারান্নুম রাবেয়া মিতি জানান, ঢাকা জেলা আদালতের আইনজীবী রাজু আহমেদ রাজিব ও বগুড়া জেলা আদালতের আইনজীবী তানজিম আল মিসবাহকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ভুয়া জামিননামা তৈরিকারক কম্পিউটার অপারেটর মো. মাসুদ রানাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আইনজীবী সহকারী মো. সোহাগকে এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোহাগ ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছেন।
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল শাহবাগ থানায় মামলা করার পর এ জালিয়াতির ঘটনা অনুসন্ধান করে সিআইডি। ঘটনার সঙ্গে চারজনের সম্পৃক্ততা মেলে। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করতে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়। ওই প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করেন সংশ্লিষ্ট ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল। এরপর আদালত এ আদেশ দেন। এ সময় আদালত বলেন, অপরাধের সঙ্গে যেই জড়িত হোক না কেন তাকে ছাড় দেওয়া হবে না।
জানা যায়, গত ৯ ফেব্রুয়ারি বগুড়াতে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি তিনটি মামলা হয়। এর মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম মোহনের ছোট ভাই মশিউল আলম বাদী হয়ে ১০ ফেব্রুয়ারি বগুড়া থানায় মামলা করেন। এ মামলায় যুবলীগের সহসভাপতি মো. আমিনুল ইসলামসহ ৩০ জনের হাইকোর্ট থেকে জামিন নেওয়ার একটি ভুয়া জামিননামা তৈরি করা হয়। বিষয়টি নজরে আসার পর হাইকোর্ট গত ২৪ ফেব্রুয়ারি এক আদেশে মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন। এ অবস্থায় ওই আসামিরা গত ৩ মার্চ ১৪ জন এবং ৪ মার্চ ১৬ জন বগুড়ার আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। ওই আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। এরপর তারা হাইকোর্টের অন্য একটি বেঞ্চে জামিন আবেদন করলে গত ১১ মে ওই ৩০ জনকে জামিন দেন। এ অবস্থায় জালিয়াতির সঙ্গে জড়িতদের সম্পৃক্ততা নিয়ে হাইকোর্টে সিআইডির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫