নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে ইজিবাইকচালক মাসুম হাওলাদার হত্যার ঘটনায় সালাউদ্দিন ওরফে সানি (৩৮) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১১। সংস্থাটির দাবি, গ্রেপ্তার ব্যক্তি এই হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী এবং পরকীয়ার জেরেই হত্যা করা হয় মাসুমকে।
গতকাল বুধবার রাতে সদর থানার ডিআইটি মসজিদ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সালাউদ্দিন বন্দরের কুমারপাড়া এলাকার বাসিন্দা। এই ঘটনায় নিহতের স্ত্রী শিরিন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানায় র্যাব। সংস্থাটির স্কোয়াড্রন লিডার মুনিরুল আলম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৫ নভেম্বর বন্দরের খান বাড়ির মোড় এলাকা থেকে মাসুম হাওলাদার নিখোঁজ হন। ৭ নভেম্বর তাঁর মরদেহ পাওয়া যায় কুশিয়ারায়। এই ঘটনার ছায়া তদন্ত র্যাব শুরু করলে ১৪ ডিসেম্বর রাতে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী সালাউদ্দিন ওরফে সানিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, মাসুমের স্ত্রী সালাউদ্দিনের হোসিয়ারি কারখানায় কাজ করত কয়েক মাস আগে। কাজের সুবাদে উভয়ের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। তিন মাস আগে বিষয়টি জানাজানি হলে মাসুম তাঁর স্ত্রীকে কাজে যেতে নিষেধ করে। এ নিয়ে মাসুম ও শিরিনের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়।
বিষয়টি বুঝতে পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে সালাউদ্দিন। বেশ কয়েকবার মাসুমকে হত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে রানা নামে আরেক ইজিবাইক চালককে সহযোগী বানিয়ে মাসুমকে ডেকে আনেন। পরে কুশিয়ারা এলাকায় মাসুমকে হত্যা করে পালিয়ে দুজন। ঘটনার আগ মুহূর্তে রানা ও সালাউদ্দিন ঘন ঘন যোগাযোগ করছিল মুঠোফোনে। হত্যার পর উভয়ের নম্বরই একসঙ্গে বন্ধ করে আত্মগোপনে চলে যান তাঁরা। গ্রেপ্তার সালাউদ্দিনকে বিকেলে বন্দর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে ইজিবাইকচালক মাসুম হাওলাদার হত্যার ঘটনায় সালাউদ্দিন ওরফে সানি (৩৮) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১১। সংস্থাটির দাবি, গ্রেপ্তার ব্যক্তি এই হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী এবং পরকীয়ার জেরেই হত্যা করা হয় মাসুমকে।
গতকাল বুধবার রাতে সদর থানার ডিআইটি মসজিদ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সালাউদ্দিন বন্দরের কুমারপাড়া এলাকার বাসিন্দা। এই ঘটনায় নিহতের স্ত্রী শিরিন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানায় র্যাব। সংস্থাটির স্কোয়াড্রন লিডার মুনিরুল আলম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৫ নভেম্বর বন্দরের খান বাড়ির মোড় এলাকা থেকে মাসুম হাওলাদার নিখোঁজ হন। ৭ নভেম্বর তাঁর মরদেহ পাওয়া যায় কুশিয়ারায়। এই ঘটনার ছায়া তদন্ত র্যাব শুরু করলে ১৪ ডিসেম্বর রাতে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী সালাউদ্দিন ওরফে সানিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, মাসুমের স্ত্রী সালাউদ্দিনের হোসিয়ারি কারখানায় কাজ করত কয়েক মাস আগে। কাজের সুবাদে উভয়ের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। তিন মাস আগে বিষয়টি জানাজানি হলে মাসুম তাঁর স্ত্রীকে কাজে যেতে নিষেধ করে। এ নিয়ে মাসুম ও শিরিনের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়।
বিষয়টি বুঝতে পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে সালাউদ্দিন। বেশ কয়েকবার মাসুমকে হত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে রানা নামে আরেক ইজিবাইক চালককে সহযোগী বানিয়ে মাসুমকে ডেকে আনেন। পরে কুশিয়ারা এলাকায় মাসুমকে হত্যা করে পালিয়ে দুজন। ঘটনার আগ মুহূর্তে রানা ও সালাউদ্দিন ঘন ঘন যোগাযোগ করছিল মুঠোফোনে। হত্যার পর উভয়ের নম্বরই একসঙ্গে বন্ধ করে আত্মগোপনে চলে যান তাঁরা। গ্রেপ্তার সালাউদ্দিনকে বিকেলে বন্দর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫