কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার পর দীর্ঘ ১৭ বছর ছদ্ম পরিচয়ে পালিয়ে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সন্দেহের বাইরে থাকতে সুনামগঞ্জ জেলায় আরেকটি বিয়েও করেন। পরে নারায়ণগঞ্জে ভাঙারির ব্যবসাও শুরু করেন। এর মধ্যে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে কিশোরগঞ্জের আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। অবশেষে র্যাবের হাতে ধরা পড়েছেন তিনি।
মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ওই পলাতক আসামির নাম জিয়া উদ্দিন (৪৩)। তিনি কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের আব্দুস সোবাহানের ছেলে। গতকাল সোমবার সকাল ৯টার দিকে রাজধানী ঢাকার কদমতলী মেরাজনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করে র্যাব-১৪ সিপিসি-২ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের সদস্যরা। সোমবার রাত ৯টার দিকে র্যাব-১৪ সিপিসি-২ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পে এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রেপ্তার, তাঁর পরিচয় গোপন করে লুকিয়ে থাকাসহ বিভিন্ন বিষয় জানান কোম্পানি অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার মো. আশরাফুল কবির।
সংবাদ সম্মেলনে মো. আশরাফুল কবির জানান, ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জিয়া উদ্দিনের সঙ্গে কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার হাতকাজলা গ্রামের মো. হারেছ মিয়ার মেয়ে রেখা আক্তারের বিয়ে হয়। এক-দেড় মাস পর থেকেই যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন শুরু করেন জিয়া উদ্দিন। ২০০৬ সালের ১৪ জুলাই রাতে জিয়া উদ্দিন নিজ ঘরে স্ত্রী রেখা আক্তারকে ধারালো দা দিয়ে গলা কেটে হত্যা করেন। এ ঘটনার পরদিন ১৫ জুলাই নিহত রেখার বাবা মো. হারেছ মিয়া বাদী হয়ে তাড়াইল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
কোম্পানি অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার মো. আশরাফুল কবির জানান, ঘটনার পর থেকে জিয়া উদ্দিন পলাতক ছিলেন। পুলিশ এই মামলার একমাত্র আসামি জিয়া উদ্দিনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। তাঁর অনুপস্থিতিতে ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি হত্যা মামলায় আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। একই সঙ্গে আসামিকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানারও আদেশ দেন। রায় ঘোষণার পর আদালত তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
মো. আশরাফুল কবির জানান, সম্প্রতি র্যাব-১৪ সিপিসি-২ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্প আসামি জিয়া উদ্দিনকে ধরতে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে এবং তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামির অবস্থান শনাক্ত করে। পরে মো. আশরাফুল কবিরের নেতৃত্বে সোমবার সকালে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোমবার রাতেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা অনুযায়ী জিয়া উদ্দিনকে মিঠামইন থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিতি ছিলেন র্যাব-১৪ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের উপসহকারী পরিচালক মো. হাফিজুর রহমান ও নুরুজ্জামান মিয়া।
যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার পর দীর্ঘ ১৭ বছর ছদ্ম পরিচয়ে পালিয়ে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সন্দেহের বাইরে থাকতে সুনামগঞ্জ জেলায় আরেকটি বিয়েও করেন। পরে নারায়ণগঞ্জে ভাঙারির ব্যবসাও শুরু করেন। এর মধ্যে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে কিশোরগঞ্জের আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। অবশেষে র্যাবের হাতে ধরা পড়েছেন তিনি।
মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ওই পলাতক আসামির নাম জিয়া উদ্দিন (৪৩)। তিনি কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের আব্দুস সোবাহানের ছেলে। গতকাল সোমবার সকাল ৯টার দিকে রাজধানী ঢাকার কদমতলী মেরাজনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করে র্যাব-১৪ সিপিসি-২ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের সদস্যরা। সোমবার রাত ৯টার দিকে র্যাব-১৪ সিপিসি-২ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পে এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রেপ্তার, তাঁর পরিচয় গোপন করে লুকিয়ে থাকাসহ বিভিন্ন বিষয় জানান কোম্পানি অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার মো. আশরাফুল কবির।
সংবাদ সম্মেলনে মো. আশরাফুল কবির জানান, ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জিয়া উদ্দিনের সঙ্গে কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার হাতকাজলা গ্রামের মো. হারেছ মিয়ার মেয়ে রেখা আক্তারের বিয়ে হয়। এক-দেড় মাস পর থেকেই যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন শুরু করেন জিয়া উদ্দিন। ২০০৬ সালের ১৪ জুলাই রাতে জিয়া উদ্দিন নিজ ঘরে স্ত্রী রেখা আক্তারকে ধারালো দা দিয়ে গলা কেটে হত্যা করেন। এ ঘটনার পরদিন ১৫ জুলাই নিহত রেখার বাবা মো. হারেছ মিয়া বাদী হয়ে তাড়াইল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
কোম্পানি অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার মো. আশরাফুল কবির জানান, ঘটনার পর থেকে জিয়া উদ্দিন পলাতক ছিলেন। পুলিশ এই মামলার একমাত্র আসামি জিয়া উদ্দিনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। তাঁর অনুপস্থিতিতে ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি হত্যা মামলায় আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। একই সঙ্গে আসামিকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানারও আদেশ দেন। রায় ঘোষণার পর আদালত তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
মো. আশরাফুল কবির জানান, সম্প্রতি র্যাব-১৪ সিপিসি-২ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্প আসামি জিয়া উদ্দিনকে ধরতে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে এবং তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামির অবস্থান শনাক্ত করে। পরে মো. আশরাফুল কবিরের নেতৃত্বে সোমবার সকালে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোমবার রাতেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা অনুযায়ী জিয়া উদ্দিনকে মিঠামইন থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিতি ছিলেন র্যাব-১৪ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের উপসহকারী পরিচালক মো. হাফিজুর রহমান ও নুরুজ্জামান মিয়া।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫