নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা জেলার আশুলিয়ায় আলোচিত দেড় বছরের শিশুকে তিন মাস পর গাজীপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব-৪। এ সময় মূল অপহরণকারী মো. রাশেদুল ইসলাম (৩০) ও রোকসানা নামে আরেক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন র্যাব-৪-এর অধিনায়ক ডিআইজি (পদোন্নতি প্রাপ্ত) মো. মোজাম্মেল হক।
র্যাব-৪ মোজাম্মেল হক বলেন, অপহরণকারীর নাম রাশেদুল ইসলাম। ৭ বছরের শিশুসন্তানকে রেখে তাঁর স্ত্রী কার সঙ্গে পালিয়ে গেছে তা জানতে স্ত্রীর সহকর্মী মীরা আক্তারের সন্তানকে অপহরণ করেন।
র্যাব আর জানায়, রংপুর জেলায় আত্মগোপনে ছিলেন অপহরণকারী মো. রাশেদুল ইসলাম। সংবাদ পেয়ে গতকাল সোমবার রাতে রংপুর শহরে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানার রতনপুর এলাকার রাশেদুলের ফুপু রোকসানার (৩৫) কাছে ওই শিশুকে রাখা হয়েছে। পরে সেখান থেকে দেড় বছরের ওই শিশুকে উদ্ধার করা হয়।
অপহরণের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে র্যাব-৪-এর অধিনায়ক বলেন, গত ৩১ মার্চ আনুমানিক সকাল ১০টার সময় ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানাধীন শিমুলিয়ার টেঙ্গুরী এলাকা থেকে ওই শিশুকে অপহরণ করে অজ্ঞাত পরিচয়ের যুবক।
ঘটনার পরদিন ১ এপ্রিল শিশুটির দাদা বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় একটি শিশু অপহরণ মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। র্যাব-৪ অপহৃত শিশুটিকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেপ্তারে পুলিশের পাশাপাশি ছায়া তদন্ত শুরু করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব জানায়, অপহরণকারী রাশেদুল দুই বছর ধরে আশুলিয়ার জিরানী বাজার কলেজ রোড এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রির কাজ করেন। অপহরণকারীর স্ত্রী নুরজাহান ও অপহৃত শিশুটির মা মীরা আক্তার আশুলিয়ায় একই কারখানায় চাকরি করতেন। তাঁদের দুজনের সু-সম্পর্ক ছিল।
মোজাম্মেল হক বলেন, পরে তাঁর স্ত্রীর অবস্থান জানতেই মীরার মেয়ে আঁখিকে অপহরণ করেন রাশেদুল। একপর্যায়ে রাশেদুল শিশু আঁখির বাবা-মায়ের কাছে ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন, যার মধ্যে ২০ টাকার টাকা দেওয়া হয় বলেও জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
পরে আঁখিকে রাশেদুল গাজীপুরের কালিয়াকৈরে তার এক ফুপু রোকসানার কাছে রেখে রংপুরে আত্মগোপন করেন।
ঢাকা জেলার আশুলিয়ায় আলোচিত দেড় বছরের শিশুকে তিন মাস পর গাজীপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব-৪। এ সময় মূল অপহরণকারী মো. রাশেদুল ইসলাম (৩০) ও রোকসানা নামে আরেক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন র্যাব-৪-এর অধিনায়ক ডিআইজি (পদোন্নতি প্রাপ্ত) মো. মোজাম্মেল হক।
র্যাব-৪ মোজাম্মেল হক বলেন, অপহরণকারীর নাম রাশেদুল ইসলাম। ৭ বছরের শিশুসন্তানকে রেখে তাঁর স্ত্রী কার সঙ্গে পালিয়ে গেছে তা জানতে স্ত্রীর সহকর্মী মীরা আক্তারের সন্তানকে অপহরণ করেন।
র্যাব আর জানায়, রংপুর জেলায় আত্মগোপনে ছিলেন অপহরণকারী মো. রাশেদুল ইসলাম। সংবাদ পেয়ে গতকাল সোমবার রাতে রংপুর শহরে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানার রতনপুর এলাকার রাশেদুলের ফুপু রোকসানার (৩৫) কাছে ওই শিশুকে রাখা হয়েছে। পরে সেখান থেকে দেড় বছরের ওই শিশুকে উদ্ধার করা হয়।
অপহরণের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে র্যাব-৪-এর অধিনায়ক বলেন, গত ৩১ মার্চ আনুমানিক সকাল ১০টার সময় ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানাধীন শিমুলিয়ার টেঙ্গুরী এলাকা থেকে ওই শিশুকে অপহরণ করে অজ্ঞাত পরিচয়ের যুবক।
ঘটনার পরদিন ১ এপ্রিল শিশুটির দাদা বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় একটি শিশু অপহরণ মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। র্যাব-৪ অপহৃত শিশুটিকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেপ্তারে পুলিশের পাশাপাশি ছায়া তদন্ত শুরু করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব জানায়, অপহরণকারী রাশেদুল দুই বছর ধরে আশুলিয়ার জিরানী বাজার কলেজ রোড এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রির কাজ করেন। অপহরণকারীর স্ত্রী নুরজাহান ও অপহৃত শিশুটির মা মীরা আক্তার আশুলিয়ায় একই কারখানায় চাকরি করতেন। তাঁদের দুজনের সু-সম্পর্ক ছিল।
মোজাম্মেল হক বলেন, পরে তাঁর স্ত্রীর অবস্থান জানতেই মীরার মেয়ে আঁখিকে অপহরণ করেন রাশেদুল। একপর্যায়ে রাশেদুল শিশু আঁখির বাবা-মায়ের কাছে ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন, যার মধ্যে ২০ টাকার টাকা দেওয়া হয় বলেও জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
পরে আঁখিকে রাশেদুল গাজীপুরের কালিয়াকৈরে তার এক ফুপু রোকসানার কাছে রেখে রংপুরে আত্মগোপন করেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫