নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর পুরান ঢাকার যাত্রাবাড়ীসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে অভিনব উপায়ে নকল চাবি দিয়ে মোটরসাইকেল চুরি করে নিয়ে যেত একটি চক্র। এরপর কেরানীগঞ্জ, দোহার, মুন্সিগঞ্জসহ ঢাকার পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে অল্প দামে বিক্রি করা হতো সেই সব মোটরসাইকেল।
দীর্ঘদিন ধরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের দুই সদস্য নুর মোহাম্মদ (২৬) ও রবিনকে (২৩) যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে চক্রের অন্য তিন সদস্য সজল (১৮), মনির (২২) ও আকাশকে (২২) গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন মডেলের ১৩টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
সম্প্রতি ডিএমপির গেন্ডারিয়া থানায় একটি মোটরসাইকেল চুরির মামলা তদন্ত করতে গিয়ে সিসিটিভি ফুটেজ ও বিভিন্ন প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
বুধবার দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে দীর্ঘদিন ধরে মোটরসাইকেল চুরি করে আসছিল একটি চক্র। গত কয়েক বছরে এই চক্রের সদস্যরা অন্তত ৫০০ মোটরসাইকেল চুরি করেছেন। এমন অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় চোর চক্রকে ধরতে অভিযান শুরু করে ডিবির ওয়ারী বিভাগ। সিসিটিভি ফুটেজের চোর চক্রের চেহারার সঙ্গে মিল পাওয়ায় চোর চক্রের মূল হোতা নূর মোহাম্মদ (২৬) ও রবিনকে (২৩) শনাক্ত করে রাজধানীর শনির আখড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে চক্রের অন্য সক্রিয় সদস্য সজল (১৮), মনির (২২) ও আকাশকে (২২) যাত্রাবাড়ী থানার ধলপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
চক্রের মূল হোতা নূর মোহাম্মদকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায়, তিনি মূলত জুরাইন এলাকা থেকে চুরি শুরু করলেও পরে ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকায় চোর চক্র গড়ে তোলেন। তাঁর চোর চক্রের অন্যতম সহযোগী রবিনের মাধ্যমে জিক্সার মোটরসাইকেলের চাবি তৈরি করেন। চাবি ব্যবহার করে তাঁরা জিক্সার মোটরসাইকেল স্টার্ট করতে পারতেন। তাঁদের তথ্যমতে, চুরি করা থেকে বিক্রি করা পর্যন্ত বিভিন্ন সদস্য নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতেন। তাঁদের মধ্যে সজল, মনির ও আকাশ বিশেষভাবে কাস্টমার সংগ্রহ করার দায়িত্ব নিতেন।
ঢাকা মহানগর এলাকা থেকে মোটরসাইকেল চুরি করে মুন্সিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকা, ঢাকা জেলার দোহার ও নবাবগঞ্জসহ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন জেলায় বিক্রি করত চক্রটি। সংঘবদ্ধ এই চক্র চোরাই মোটরসাইকেলগুলো সাধারণ মানুষের কাছে ইন্ডিয়ান বর্ডার ক্রস গাড়ি বলে বিক্রি করে আসছিল। প্রতিটি চোরাই মোটরসাইকেল তারা ৪০ থেকে শুরু করে ৮০ হাজার টাকায় পর্যন্ত বিক্রি করত।
আসামিরা আরও জানায়, তারা ২০১৫ সাল থেকে মোটরসাইকেল চুরি করে আসছে এবং এ পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক মোটরসাইকেল চুরি করেছে।
গোয়েন্দা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার নুর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে চারটি মামলা, তাঁর অন্যতম সহযোগী রবিনের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা এবং অন্য তিনজনের বিরুদ্ধে একটি করে মামলার তথ্য পাওয়া গেছে।
রাজধানীর পুরান ঢাকার যাত্রাবাড়ীসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে অভিনব উপায়ে নকল চাবি দিয়ে মোটরসাইকেল চুরি করে নিয়ে যেত একটি চক্র। এরপর কেরানীগঞ্জ, দোহার, মুন্সিগঞ্জসহ ঢাকার পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে অল্প দামে বিক্রি করা হতো সেই সব মোটরসাইকেল।
দীর্ঘদিন ধরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের দুই সদস্য নুর মোহাম্মদ (২৬) ও রবিনকে (২৩) যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে চক্রের অন্য তিন সদস্য সজল (১৮), মনির (২২) ও আকাশকে (২২) গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন মডেলের ১৩টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
সম্প্রতি ডিএমপির গেন্ডারিয়া থানায় একটি মোটরসাইকেল চুরির মামলা তদন্ত করতে গিয়ে সিসিটিভি ফুটেজ ও বিভিন্ন প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
বুধবার দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে দীর্ঘদিন ধরে মোটরসাইকেল চুরি করে আসছিল একটি চক্র। গত কয়েক বছরে এই চক্রের সদস্যরা অন্তত ৫০০ মোটরসাইকেল চুরি করেছেন। এমন অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় চোর চক্রকে ধরতে অভিযান শুরু করে ডিবির ওয়ারী বিভাগ। সিসিটিভি ফুটেজের চোর চক্রের চেহারার সঙ্গে মিল পাওয়ায় চোর চক্রের মূল হোতা নূর মোহাম্মদ (২৬) ও রবিনকে (২৩) শনাক্ত করে রাজধানীর শনির আখড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে চক্রের অন্য সক্রিয় সদস্য সজল (১৮), মনির (২২) ও আকাশকে (২২) যাত্রাবাড়ী থানার ধলপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
চক্রের মূল হোতা নূর মোহাম্মদকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায়, তিনি মূলত জুরাইন এলাকা থেকে চুরি শুরু করলেও পরে ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকায় চোর চক্র গড়ে তোলেন। তাঁর চোর চক্রের অন্যতম সহযোগী রবিনের মাধ্যমে জিক্সার মোটরসাইকেলের চাবি তৈরি করেন। চাবি ব্যবহার করে তাঁরা জিক্সার মোটরসাইকেল স্টার্ট করতে পারতেন। তাঁদের তথ্যমতে, চুরি করা থেকে বিক্রি করা পর্যন্ত বিভিন্ন সদস্য নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতেন। তাঁদের মধ্যে সজল, মনির ও আকাশ বিশেষভাবে কাস্টমার সংগ্রহ করার দায়িত্ব নিতেন।
ঢাকা মহানগর এলাকা থেকে মোটরসাইকেল চুরি করে মুন্সিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকা, ঢাকা জেলার দোহার ও নবাবগঞ্জসহ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন জেলায় বিক্রি করত চক্রটি। সংঘবদ্ধ এই চক্র চোরাই মোটরসাইকেলগুলো সাধারণ মানুষের কাছে ইন্ডিয়ান বর্ডার ক্রস গাড়ি বলে বিক্রি করে আসছিল। প্রতিটি চোরাই মোটরসাইকেল তারা ৪০ থেকে শুরু করে ৮০ হাজার টাকায় পর্যন্ত বিক্রি করত।
আসামিরা আরও জানায়, তারা ২০১৫ সাল থেকে মোটরসাইকেল চুরি করে আসছে এবং এ পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক মোটরসাইকেল চুরি করেছে।
গোয়েন্দা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার নুর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে চারটি মামলা, তাঁর অন্যতম সহযোগী রবিনের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা এবং অন্য তিনজনের বিরুদ্ধে একটি করে মামলার তথ্য পাওয়া গেছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫