গাজীপুরের শ্রীপুরে আলোচিত ছাত্রলীগ কর্মী নয়ন হত্যা মামলার এক সপ্তাহে হয়ে গেছে। এখনো পর্যন্ত এ হত্যাকাণ্ডের অভিযুক্ত মূল হোতা যুবলীগ কর্মী মো. খায়রুল ইসলাম মীরসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
এদিকে ছেলের হত্যাকারীদের শাস্তির দাবি নিয়ে অপেক্ষায় আছেন নিহত ছাত্রলীগ কর্মী নয়নের বৃদ্ধা মা মনোয়ারা বেগম। দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান তিনি। অপরদিকে পুলিশ বলছে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে।
খায়রুল ইসলাম মীর চক্রের হাতে নির্মমভাবে খুন হওয়া ছাত্রলীগ কর্মী
নিহত নয়নের বৃদ্ধ মা মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলেকে ওরা খুন করেছে এক সপ্তাহ হলো। আজ পর্যন্ত প্রধান অভিযুক্ত খায়রুল ইসলাম মীরকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। ওরা গ্রেপ্তার হলে আমার নয়নের আত্মার শান্তি পাবে। আমার ছেলের খুনিদের পুলিশের হাতে দেখার জন্য বেঁচে আছি।’
নিহত ছাত্রলীগ কর্মী নয়নের বড় ভাই মামলার বাদী মো. রতন শেখ বলেন, ‘২১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১০ জনকে আসামি করে মোট ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। সাত দিনে একজন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে। ন্যায় বিচারক পেতে দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করার দাবি জানাই। আমার বিশ্বাস প্রধান আসামি খায়রুল ইসলাম মীরকে গ্রেপ্তার করতে পারলে আমরা ন্যায় বিচার পাব।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) গোলাম সারোয়ার বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ ২৪ ঘণ্টা কাজ করছে। আসামিরা দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার হবেন বলে জানা তিনি।
উল্লেখ, গত ১৩ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার কাওরাইদ কেএন উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে অভিযুক্ত খায়রুল ইসলাম মীর বাহিনীর হাতে নির্মমভাবে খুন হন ছাত্রলীগ কর্মী নয়ন শেখ। নয়ন শেখ উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের বেইলদিয়া গ্রামের আব্দুল কাদির শেখের ছেলে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে আলোচিত ছাত্রলীগ কর্মী নয়ন হত্যা মামলার এক সপ্তাহে হয়ে গেছে। এখনো পর্যন্ত এ হত্যাকাণ্ডের অভিযুক্ত মূল হোতা যুবলীগ কর্মী মো. খায়রুল ইসলাম মীরসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
এদিকে ছেলের হত্যাকারীদের শাস্তির দাবি নিয়ে অপেক্ষায় আছেন নিহত ছাত্রলীগ কর্মী নয়নের বৃদ্ধা মা মনোয়ারা বেগম। দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান তিনি। অপরদিকে পুলিশ বলছে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে।
খায়রুল ইসলাম মীর চক্রের হাতে নির্মমভাবে খুন হওয়া ছাত্রলীগ কর্মী
নিহত নয়নের বৃদ্ধ মা মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলেকে ওরা খুন করেছে এক সপ্তাহ হলো। আজ পর্যন্ত প্রধান অভিযুক্ত খায়রুল ইসলাম মীরকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। ওরা গ্রেপ্তার হলে আমার নয়নের আত্মার শান্তি পাবে। আমার ছেলের খুনিদের পুলিশের হাতে দেখার জন্য বেঁচে আছি।’
নিহত ছাত্রলীগ কর্মী নয়নের বড় ভাই মামলার বাদী মো. রতন শেখ বলেন, ‘২১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১০ জনকে আসামি করে মোট ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। সাত দিনে একজন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে। ন্যায় বিচারক পেতে দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করার দাবি জানাই। আমার বিশ্বাস প্রধান আসামি খায়রুল ইসলাম মীরকে গ্রেপ্তার করতে পারলে আমরা ন্যায় বিচার পাব।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) গোলাম সারোয়ার বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ ২৪ ঘণ্টা কাজ করছে। আসামিরা দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার হবেন বলে জানা তিনি।
উল্লেখ, গত ১৩ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার কাওরাইদ কেএন উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে অভিযুক্ত খায়রুল ইসলাম মীর বাহিনীর হাতে নির্মমভাবে খুন হন ছাত্রলীগ কর্মী নয়ন শেখ। নয়ন শেখ উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের বেইলদিয়া গ্রামের আব্দুল কাদির শেখের ছেলে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫