নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কলাবাগান সেন্ট্রাল রোডের একটি বাসায় নির্যাতন ও টয়লেটে শিশু গৃহকর্মীকে আটকে রাখা হয়েছিল। শিশুটিকে উদ্ধার করতে গিয়ে অন্য বাসার এক গৃহশিক্ষক গৃহকর্তার মারধরের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই গৃহশিক্ষক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
রোববার (১৩ আগস্ট) সন্ধ্যার দিকে সেন্টার রোডের দীন স্কয়ার রোডের ২৭ নম্বর বাসায় এ ঘটনা ঘটে। মারধরের শিকার গৃহশিক্ষকের নাম ওমর ফারুক। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। উদ্ধার হওয়া গৃহকর্মীর বয়স আনুমানিক ৬ বছর।
নির্যাতিত শিশু গৃহকর্মীকে উদ্ধার করতে গিয়ে গৃহশিক্ষক মারধরের শিকার হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে কলাবাগান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এটা মারধর কি না বলতে পারব না। দুই পক্ষকে আগামীকাল ডেকেছি। বিস্তারিত জেনে বলতে হবে। বিস্তারিত জানার জন্য থানা থেকে পুলিশ গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘গৃহশিক্ষকও ভুল করেছেন। মেয়েটি কান্নাকাটি করে সহযোগিতা চেয়েছে। তাকে পুলিশ কিংবা বাসার কমিটির কাছে দেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সে নিজের সঙ্গে নিয়ে গেছে।’
এ দিকে আহত গৃহশিক্ষকের মামা সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এসএ লালন ঘটনার বিবরণ দিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (শনিবার) নাকি শিশুটিকে মারধর করে টয়লেটে আটকে রেখেছিল। আজ সন্ধ্যায় সে সুযোগ পেয়ে বাসা থেকে বের হয়ে লিফটে ওঠে। এই সময়ে আমার ভাগনে ওমর ফারুক একই ভবনের একটি ফ্ল্যাটে পড়ানো শেষ করে লিফটে উঠলে মেয়েটি কান্নাকাটি করে সহযোগিতা চায়। পরে ওমর ফারুক মেয়েটির বিষয়টি আমাকে জানায়। তখন আমি পুলিশকে জানাতে বলি। কিন্তু সে পুলিশকে জানাতে পারছিল না। পরে ফার্মগেটে আমাদের অফিসে নিয়ে আসে। এখানে আসার পরে বাসার দারোয়ান সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পরে ওমর ফারুককে মেয়েটিকে নিয়ে বাসায় যেতে বলে। নিয়ে যাওয়ার পরেই তাকে মারধর করা হয়।’
লালন অভিযোগ করেন, ‘ওই ব্যক্তি আমার ভাগনেকে হত্যার হুমকি দিয়েছে। মেরে ফেললে নাকি তাকে কেউই কিছু করতে পারবে না!’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গৃহশিক্ষক ওমর ফারুক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী। তিনি ২৭ নম্বর বাসায় পড়াতেন। খবর পেয়ে পরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
রাজধানীর কলাবাগান সেন্ট্রাল রোডের একটি বাসায় নির্যাতন ও টয়লেটে শিশু গৃহকর্মীকে আটকে রাখা হয়েছিল। শিশুটিকে উদ্ধার করতে গিয়ে অন্য বাসার এক গৃহশিক্ষক গৃহকর্তার মারধরের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই গৃহশিক্ষক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
রোববার (১৩ আগস্ট) সন্ধ্যার দিকে সেন্টার রোডের দীন স্কয়ার রোডের ২৭ নম্বর বাসায় এ ঘটনা ঘটে। মারধরের শিকার গৃহশিক্ষকের নাম ওমর ফারুক। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। উদ্ধার হওয়া গৃহকর্মীর বয়স আনুমানিক ৬ বছর।
নির্যাতিত শিশু গৃহকর্মীকে উদ্ধার করতে গিয়ে গৃহশিক্ষক মারধরের শিকার হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে কলাবাগান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এটা মারধর কি না বলতে পারব না। দুই পক্ষকে আগামীকাল ডেকেছি। বিস্তারিত জেনে বলতে হবে। বিস্তারিত জানার জন্য থানা থেকে পুলিশ গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘গৃহশিক্ষকও ভুল করেছেন। মেয়েটি কান্নাকাটি করে সহযোগিতা চেয়েছে। তাকে পুলিশ কিংবা বাসার কমিটির কাছে দেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সে নিজের সঙ্গে নিয়ে গেছে।’
এ দিকে আহত গৃহশিক্ষকের মামা সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এসএ লালন ঘটনার বিবরণ দিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (শনিবার) নাকি শিশুটিকে মারধর করে টয়লেটে আটকে রেখেছিল। আজ সন্ধ্যায় সে সুযোগ পেয়ে বাসা থেকে বের হয়ে লিফটে ওঠে। এই সময়ে আমার ভাগনে ওমর ফারুক একই ভবনের একটি ফ্ল্যাটে পড়ানো শেষ করে লিফটে উঠলে মেয়েটি কান্নাকাটি করে সহযোগিতা চায়। পরে ওমর ফারুক মেয়েটির বিষয়টি আমাকে জানায়। তখন আমি পুলিশকে জানাতে বলি। কিন্তু সে পুলিশকে জানাতে পারছিল না। পরে ফার্মগেটে আমাদের অফিসে নিয়ে আসে। এখানে আসার পরে বাসার দারোয়ান সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পরে ওমর ফারুককে মেয়েটিকে নিয়ে বাসায় যেতে বলে। নিয়ে যাওয়ার পরেই তাকে মারধর করা হয়।’
লালন অভিযোগ করেন, ‘ওই ব্যক্তি আমার ভাগনেকে হত্যার হুমকি দিয়েছে। মেরে ফেললে নাকি তাকে কেউই কিছু করতে পারবে না!’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গৃহশিক্ষক ওমর ফারুক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী। তিনি ২৭ নম্বর বাসায় পড়াতেন। খবর পেয়ে পরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫