মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলায় আনোয়ার ব্যাপারী (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে পাঁচ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ডও প্রদান করা হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে মানিকগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারিক আদালতের বিচারক বেগম তানিয়া কামাল আসামির উপস্থিতিতে এ রায় প্রদান করেন।
আনোয়ার ব্যাপারীর বাড়ি মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার রাজেশ্বরপুর গ্রামে। ভুক্তভোগী ওই শিশুর বাড়ি ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলায়।
মামলার এজাহার ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এ কে এম নুরুল হুদা রুবেল জানান, ২০১৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি সকালে কবিরাজি চিকিৎসার জন্য মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার নানাবাড়িতে আসেন ভুক্তভোগী ওই শিশু ও তার মা। দুপুরে কবিরাজ আনোয়ার ব্যাপারীর বাড়িতে চিকিৎসার জন্য যান তারা। এরপর চিকিৎসার কথা বলে ওই শিশুকে কৌশলে ধর্ষণের চেষ্টা করেন কথিত কবিরাজ আনোয়ার ব্যাপারী। এ সময় শিশুর চিৎকারে শুনে শিশুর মা গিয়ে তাঁর মেয়েকে রক্ষা করেন। পরে কবিরাজের বিচারের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করেন স্থানীয়রা। কিন্তু শিশুটির মা সঠিক বিচার না পেয়ে ঘটনার সাত দিন পর ১৫ ফেব্রুয়ারি কবিরাজ আনোয়ার ব্যাপারীসহ সাতজনকে আসামি করে হরিরামপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের চেষ্টায় মামলা করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তদন্ত শেষে আনোয়ার ব্যাপারীকে অভিযুক্ত করে এবং বাকি ছয়জনকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে ২০১৫ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে আনোয়ার ব্যাপারী দোষী প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাঁকে পাঁচ বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ডও প্রদান করেন। অর্থদণ্ডের ২০ হাজার টাকা ভুক্তভোগী ওই শিশুর পরিবারকে প্রদানের নির্দেশ প্রদান করেছেন বিচারক।
এদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী আবুল বাশার সঠিক বিচার না পাওয়ায় উচ্চ আদালতে আপিল করার কথা জানিয়েছেন।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলায় আনোয়ার ব্যাপারী (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে পাঁচ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ডও প্রদান করা হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে মানিকগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারিক আদালতের বিচারক বেগম তানিয়া কামাল আসামির উপস্থিতিতে এ রায় প্রদান করেন।
আনোয়ার ব্যাপারীর বাড়ি মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার রাজেশ্বরপুর গ্রামে। ভুক্তভোগী ওই শিশুর বাড়ি ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলায়।
মামলার এজাহার ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এ কে এম নুরুল হুদা রুবেল জানান, ২০১৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি সকালে কবিরাজি চিকিৎসার জন্য মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার নানাবাড়িতে আসেন ভুক্তভোগী ওই শিশু ও তার মা। দুপুরে কবিরাজ আনোয়ার ব্যাপারীর বাড়িতে চিকিৎসার জন্য যান তারা। এরপর চিকিৎসার কথা বলে ওই শিশুকে কৌশলে ধর্ষণের চেষ্টা করেন কথিত কবিরাজ আনোয়ার ব্যাপারী। এ সময় শিশুর চিৎকারে শুনে শিশুর মা গিয়ে তাঁর মেয়েকে রক্ষা করেন। পরে কবিরাজের বিচারের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করেন স্থানীয়রা। কিন্তু শিশুটির মা সঠিক বিচার না পেয়ে ঘটনার সাত দিন পর ১৫ ফেব্রুয়ারি কবিরাজ আনোয়ার ব্যাপারীসহ সাতজনকে আসামি করে হরিরামপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের চেষ্টায় মামলা করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তদন্ত শেষে আনোয়ার ব্যাপারীকে অভিযুক্ত করে এবং বাকি ছয়জনকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে ২০১৫ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে আনোয়ার ব্যাপারী দোষী প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাঁকে পাঁচ বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ডও প্রদান করেন। অর্থদণ্ডের ২০ হাজার টাকা ভুক্তভোগী ওই শিশুর পরিবারকে প্রদানের নির্দেশ প্রদান করেছেন বিচারক।
এদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী আবুল বাশার সঠিক বিচার না পাওয়ায় উচ্চ আদালতে আপিল করার কথা জানিয়েছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫