নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফরিদপুরের দৌলতদিয়ায় অস্ত্রের মুখে গরু ব্যবসায়ীদের টাকা ডাকাতির ঘটনায় সাত ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে নৌ পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার ঘটনার পরপরই জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এর কল পেয়ে নৌ পুলিশের বেশ কয়েকটি থানা ও ফাঁড়ির সম্মিলিত অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. মহসিন সরকার (৩০), মো. তাজুল ইসলাম (৩০), সিদ্দিকুর রহমান মোল্লা (৩০), মো. শাহিন ব্যাপারী (৩৫), মো. মেহেদী (২৫), মো. সিহাব (২২) ও মো. এবাদুল বেপারী (৪০) । এ সময় গরু ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া নগদ ৩৪ লাখ ৬২ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র চারটি, গুলি ১১টি, কাটার একটি, ছেনি ছয়টি ও নয়টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর গুলশান -১-এ সংস্থাটির সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান নৌ পুলিশপ্রধান অতিরিক্ত আইজিপি শফিকুল ইসলাম।
নৌ পুলিশের বিভিন্ন ফাঁড়ি ও থানার সম্মিলিত অভিযানের কথা উল্লেখ করে শফিকুল ইসলাম বলেন, কয়েকজন গরু ব্যবসায়ী আরিচা গরুর হাটে গরু বিক্রি শেষে আরিচা থেকে দৌলতদিয়ার ৬ নম্বর ফেরিঘাটের সামনে আসার পরপরই স্পিডবোটে করে আসা ২০-২২ জন ডাকাত দেশীয় অস্ত্র দিয়ে ব্যবসায়ীদের মারধর করেন। এ সময় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে থাকা গরু বিক্রির টাকা ছিনিয়ে নেন ডাকাতেরা।
খবর পেয়ে দৌলতদিয়া নৌ পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা অভিযান শুরু করে। পাশাপাশি নৌ পুলিশের সদর দপ্তরের কন্ট্রোল রুম বিষয়টি ফরিদপুর, নারায়ণগঞ্জ ও চাঁদপুর অঞ্চলের বিভিন্ন নৌ থানাসহ ফাঁড়িকে জানায়। নৌ পুলিশ ডাকাতদের ধাওয়া দিলে তাঁরা দ্রুত পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ডাকাতেরা মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং থানার ডহুরীর খাল দিয়ে দীঘিরপাড় হয়ে মেঘনা নদীতে প্রবেশ করে। তখন মোহনপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ি ও চর আব্দুল্লাহপুর নৌ পুলিশ সম্মিলিতভাবে ডাকাতদের পিছু নেয়। ডাকাতেরা পথ পরিবর্তন করে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার বাঘাইকান্দি গ্রামের খালে ঢোকার সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকলে পুলিশও ডাকাতদের লক্ষ্য করে পাল্টা ১৬টি গুলি ছোড়ে। একপর্যায়ে নৌ পুলিশের চতুর্মুখী হামলায় টিকতে না পেরে ডাকাত দল মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর থানার বাঘাইকান্দি গ্রামের খালের পাড়ে স্পিডবোটটি রেখে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। পরে স্থানীয় গ্রামবাসী ও জেলা পুলিশের সহায়তায় সাত ডাকাতকে আটক করা হয়। আটক ডাকাত সদস্যরা এর আগেও বেশ কয়েকবার গ্রেপ্তার হয়েছেন। এ ছাড়া ডাকাতিতে জড়িত বাকি ১৩ জনের নাম পাওয়া গেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এক প্রশ্নের জবাবে নৌ পুলিশপ্রধান বলেন, ‘গত বছরের আগস্টে এমন এক ঘটনায় অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়। দীর্ঘ অভিযানে নৌপথ অনেক নিরাপদ। অনেক দিন পর এমন একটি ঘটনা ঘটেছে। আমরা জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছি। ভবিষ্যতে এমন ঘটনা যেন না ঘটে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি নিয়মিত টহল জোরদার করা হয়েছে।’
ফরিদপুরের দৌলতদিয়ায় অস্ত্রের মুখে গরু ব্যবসায়ীদের টাকা ডাকাতির ঘটনায় সাত ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে নৌ পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার ঘটনার পরপরই জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এর কল পেয়ে নৌ পুলিশের বেশ কয়েকটি থানা ও ফাঁড়ির সম্মিলিত অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. মহসিন সরকার (৩০), মো. তাজুল ইসলাম (৩০), সিদ্দিকুর রহমান মোল্লা (৩০), মো. শাহিন ব্যাপারী (৩৫), মো. মেহেদী (২৫), মো. সিহাব (২২) ও মো. এবাদুল বেপারী (৪০) । এ সময় গরু ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া নগদ ৩৪ লাখ ৬২ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র চারটি, গুলি ১১টি, কাটার একটি, ছেনি ছয়টি ও নয়টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর গুলশান -১-এ সংস্থাটির সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান নৌ পুলিশপ্রধান অতিরিক্ত আইজিপি শফিকুল ইসলাম।
নৌ পুলিশের বিভিন্ন ফাঁড়ি ও থানার সম্মিলিত অভিযানের কথা উল্লেখ করে শফিকুল ইসলাম বলেন, কয়েকজন গরু ব্যবসায়ী আরিচা গরুর হাটে গরু বিক্রি শেষে আরিচা থেকে দৌলতদিয়ার ৬ নম্বর ফেরিঘাটের সামনে আসার পরপরই স্পিডবোটে করে আসা ২০-২২ জন ডাকাত দেশীয় অস্ত্র দিয়ে ব্যবসায়ীদের মারধর করেন। এ সময় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে থাকা গরু বিক্রির টাকা ছিনিয়ে নেন ডাকাতেরা।
খবর পেয়ে দৌলতদিয়া নৌ পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা অভিযান শুরু করে। পাশাপাশি নৌ পুলিশের সদর দপ্তরের কন্ট্রোল রুম বিষয়টি ফরিদপুর, নারায়ণগঞ্জ ও চাঁদপুর অঞ্চলের বিভিন্ন নৌ থানাসহ ফাঁড়িকে জানায়। নৌ পুলিশ ডাকাতদের ধাওয়া দিলে তাঁরা দ্রুত পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ডাকাতেরা মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং থানার ডহুরীর খাল দিয়ে দীঘিরপাড় হয়ে মেঘনা নদীতে প্রবেশ করে। তখন মোহনপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ি ও চর আব্দুল্লাহপুর নৌ পুলিশ সম্মিলিতভাবে ডাকাতদের পিছু নেয়। ডাকাতেরা পথ পরিবর্তন করে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার বাঘাইকান্দি গ্রামের খালে ঢোকার সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকলে পুলিশও ডাকাতদের লক্ষ্য করে পাল্টা ১৬টি গুলি ছোড়ে। একপর্যায়ে নৌ পুলিশের চতুর্মুখী হামলায় টিকতে না পেরে ডাকাত দল মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর থানার বাঘাইকান্দি গ্রামের খালের পাড়ে স্পিডবোটটি রেখে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। পরে স্থানীয় গ্রামবাসী ও জেলা পুলিশের সহায়তায় সাত ডাকাতকে আটক করা হয়। আটক ডাকাত সদস্যরা এর আগেও বেশ কয়েকবার গ্রেপ্তার হয়েছেন। এ ছাড়া ডাকাতিতে জড়িত বাকি ১৩ জনের নাম পাওয়া গেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এক প্রশ্নের জবাবে নৌ পুলিশপ্রধান বলেন, ‘গত বছরের আগস্টে এমন এক ঘটনায় অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়। দীর্ঘ অভিযানে নৌপথ অনেক নিরাপদ। অনেক দিন পর এমন একটি ঘটনা ঘটেছে। আমরা জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছি। ভবিষ্যতে এমন ঘটনা যেন না ঘটে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি নিয়মিত টহল জোরদার করা হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫