সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
মাকে ফোন করে প্রাণ সংশয়ের কথা জানানোর কয়েক ঘণ্টার পরেই রফিকুল ইসলাম (৩০) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন তাঁর চার রুমমেটকে আটক করেছে পুলিশ। নিহতের পরিবারের দাবি, পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন রফিকুল ইসলাম।
আজ সোমবার গ্রেপ্তার চারজনকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে গতকাল রোববার সন্ধ্যার দিকে আশুলিয়ার জিরাবো বটতলা এলাকার একটি পরিত্যক্ত মাঠ থেকে গলায় গামছা পেঁচানো ওই যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
রফিকুল ইসলাম নেত্রকোনা জেলা সদর থানার পঞ্চনানপুর গ্রামের হাশেম উদ্দিনের (মৃত) ছেলে। তিনি জিরাবো বটতলা এলাকার আবুল কাশেমের বাড়িতে ভাড়া থেকে দিনমজুরের কাজ করতেন। আবুল কাশেমের বাড়িতে ভাড়া থাকলেও পার্শ্ববর্তী ভাড়াটিয়া আলমঙ্গীরের বাসায় মাসিক চুক্তিতে খাবার খেতেন।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— একই এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে রিয়াদ (২৩), তাঁর ছোট ভাই রানা (১৯), আব্দুল বারেকের ছেলে নাজমুল হাসান রাজন (১৯) ও বকুল মিয়ার ছেলে সাব্বির হোসেন হৃদয় (১৯)। তাঁরা সবাই নেত্রকোনা জেলা সদরের পঞ্চনানপুর গ্রামের বাসিন্দা।
নিহতের ভাই হুমায়ুন কবির নয়ন বলেন, ‘রোববার রাতে ৯টার দিকে মাকে আমার ছোট ভাই ফোন করে বলে রিয়াদ, হৃদয়, রানাসহ আরও একজনের সঙ্গে তার ঝগড়া হয়েছে। পরে বাড়িওয়ালা আবুল কাশেম তাদের ঝগড়া মীমাংসা করে দেয়। রাত সাড়ে ১১টার দিকে আবার মাকে ফোন করে আমার ছোট ভাই বলে তাকে রানা, রিয়াদ ও হৃদয়সহ চারজন মেরে ফেলবে। কথা বলা শেষে আলমগীর নামের একজনের বাসায় রাতের খাবার খেয়ে বাসায় যায় রফিকুল। আজ সকালে শুনি আমার ভাই গলায় গামছা পেঁচানো অবস্থায় মাঠের মধ্যে মরে পড়ে আছে। ঝগড়ার পরে রাতে তার রুমমেট চারজন আমার ছোট ভাইকে হত্যা করেছে। পুলিশও বলছে, তার লাশ মাঠে পড়ে ছিল। ফাঁস দেওয়ার কোনো লক্ষণ ছিল না।’
এ ব্যাপারে আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জিয়াউল ইসলাম বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর চার রুমমেটকে আটক করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেছেন। মামলার পর আটক চারজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মাকে ফোন করে প্রাণ সংশয়ের কথা জানানোর কয়েক ঘণ্টার পরেই রফিকুল ইসলাম (৩০) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন তাঁর চার রুমমেটকে আটক করেছে পুলিশ। নিহতের পরিবারের দাবি, পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন রফিকুল ইসলাম।
আজ সোমবার গ্রেপ্তার চারজনকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে গতকাল রোববার সন্ধ্যার দিকে আশুলিয়ার জিরাবো বটতলা এলাকার একটি পরিত্যক্ত মাঠ থেকে গলায় গামছা পেঁচানো ওই যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
রফিকুল ইসলাম নেত্রকোনা জেলা সদর থানার পঞ্চনানপুর গ্রামের হাশেম উদ্দিনের (মৃত) ছেলে। তিনি জিরাবো বটতলা এলাকার আবুল কাশেমের বাড়িতে ভাড়া থেকে দিনমজুরের কাজ করতেন। আবুল কাশেমের বাড়িতে ভাড়া থাকলেও পার্শ্ববর্তী ভাড়াটিয়া আলমঙ্গীরের বাসায় মাসিক চুক্তিতে খাবার খেতেন।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— একই এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে রিয়াদ (২৩), তাঁর ছোট ভাই রানা (১৯), আব্দুল বারেকের ছেলে নাজমুল হাসান রাজন (১৯) ও বকুল মিয়ার ছেলে সাব্বির হোসেন হৃদয় (১৯)। তাঁরা সবাই নেত্রকোনা জেলা সদরের পঞ্চনানপুর গ্রামের বাসিন্দা।
নিহতের ভাই হুমায়ুন কবির নয়ন বলেন, ‘রোববার রাতে ৯টার দিকে মাকে আমার ছোট ভাই ফোন করে বলে রিয়াদ, হৃদয়, রানাসহ আরও একজনের সঙ্গে তার ঝগড়া হয়েছে। পরে বাড়িওয়ালা আবুল কাশেম তাদের ঝগড়া মীমাংসা করে দেয়। রাত সাড়ে ১১টার দিকে আবার মাকে ফোন করে আমার ছোট ভাই বলে তাকে রানা, রিয়াদ ও হৃদয়সহ চারজন মেরে ফেলবে। কথা বলা শেষে আলমগীর নামের একজনের বাসায় রাতের খাবার খেয়ে বাসায় যায় রফিকুল। আজ সকালে শুনি আমার ভাই গলায় গামছা পেঁচানো অবস্থায় মাঠের মধ্যে মরে পড়ে আছে। ঝগড়ার পরে রাতে তার রুমমেট চারজন আমার ছোট ভাইকে হত্যা করেছে। পুলিশও বলছে, তার লাশ মাঠে পড়ে ছিল। ফাঁস দেওয়ার কোনো লক্ষণ ছিল না।’
এ ব্যাপারে আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জিয়াউল ইসলাম বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর চার রুমমেটকে আটক করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেছেন। মামলার পর আটক চারজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ আদালতে পাঠানো হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫