নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ঢাকা-৭ আসনের আওয়ামী লীগের দলীয় সংসদ সদস্য হাজি মোহাম্মদ সেলিম দেশ ছেড়েছেন। গত শনিবার বিকেলে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ব্যাংককের উদ্দেশ্য তিনি রওনা হন বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন হাজি সেলিমের ছেলে মোহাম্মদ ইরাফান সেলিম।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইরফান সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি (হাজি সেলিম) মেডিকেল চেকআপের জন্য দুদিন আগে ব্যাংকক গিয়েছেন। আগামী ৮ মে তাঁর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
জানা গেছে, গত শনিবার তিনটি গাড়ির বহর নিয়ে আজিমপুর কবরস্থানে যান হাজী সেলিম। সেখানে পরিবারের মৃত সদস্যদের কবর জিয়ারত করে বিমানবন্দরে যান। তবে এ সময় তাঁর পরিবারের কোনো সদস্য তাঁর সঙ্গে ছিলেন না।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের দায়ে হাজি সেলিমের ১০ বছর সাজা বহাল রেখে হাইকোর্টের দেওয়া পূর্ণাঙ্গ রায় গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত হয়। রায়ের অনুলিপি পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে হাজি সেলিমকে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭-এ আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এই সময়সীমার মধ্যেই আওয়ামী লীগের এই সাংসদ দেশ ছাড়লেন।
এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী খোরশেদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যত দূর জানি তিনি যাওয়ার আগে কোর্টের কোনো অনুমতি নেননি। একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি কোর্টের অনুমতি না নিয়ে এভাবে বিদেশ যেতে পারার কোনো প্রশ্নই আসে না। তাঁকে ৩০ দিনের মধ্যে আত্মসমর্পণের আদেশ দেওয়া হয়েছে। তা না করে কোন আইনের বলে উনি বিদেশ যান, তা তো আমার জানা নেই। আদালতের অনুমতি ছাড়া কোনো সাজাপ্রাপ্ত আসামি তো বিদেশ যেতে পারেন না। তিনি চিকিৎসার জন্য যান, আর যে কারণেই যান, তাঁকে তো আদালতে বলতে হবে, দরখাস্ত দিতে হবে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি এভাবে কোর্টের অগোচরে চলে যাবে—এটা তো আইনসিদ্ধ না।’
খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার কারণে যেতে দেওয়া হয়নি কিন্তু হাজি সেলিম যেতে পারছেন কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তাঁকে সরকারও অনুমতি দিয়েছে বলে আমার মনে হয় না। সরকারও অনুমতি দেয়নি। তিনি গোপনে গিয়েছেন। এ বিষয়ে আমরা দুদকের পক্ষ থেকে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করব।’
দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ঢাকা-৭ আসনের আওয়ামী লীগের দলীয় সংসদ সদস্য হাজি মোহাম্মদ সেলিম দেশ ছেড়েছেন। গত শনিবার বিকেলে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ব্যাংককের উদ্দেশ্য তিনি রওনা হন বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন হাজি সেলিমের ছেলে মোহাম্মদ ইরাফান সেলিম।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইরফান সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি (হাজি সেলিম) মেডিকেল চেকআপের জন্য দুদিন আগে ব্যাংকক গিয়েছেন। আগামী ৮ মে তাঁর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
জানা গেছে, গত শনিবার তিনটি গাড়ির বহর নিয়ে আজিমপুর কবরস্থানে যান হাজী সেলিম। সেখানে পরিবারের মৃত সদস্যদের কবর জিয়ারত করে বিমানবন্দরে যান। তবে এ সময় তাঁর পরিবারের কোনো সদস্য তাঁর সঙ্গে ছিলেন না।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের দায়ে হাজি সেলিমের ১০ বছর সাজা বহাল রেখে হাইকোর্টের দেওয়া পূর্ণাঙ্গ রায় গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত হয়। রায়ের অনুলিপি পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে হাজি সেলিমকে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭-এ আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এই সময়সীমার মধ্যেই আওয়ামী লীগের এই সাংসদ দেশ ছাড়লেন।
এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী খোরশেদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যত দূর জানি তিনি যাওয়ার আগে কোর্টের কোনো অনুমতি নেননি। একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি কোর্টের অনুমতি না নিয়ে এভাবে বিদেশ যেতে পারার কোনো প্রশ্নই আসে না। তাঁকে ৩০ দিনের মধ্যে আত্মসমর্পণের আদেশ দেওয়া হয়েছে। তা না করে কোন আইনের বলে উনি বিদেশ যান, তা তো আমার জানা নেই। আদালতের অনুমতি ছাড়া কোনো সাজাপ্রাপ্ত আসামি তো বিদেশ যেতে পারেন না। তিনি চিকিৎসার জন্য যান, আর যে কারণেই যান, তাঁকে তো আদালতে বলতে হবে, দরখাস্ত দিতে হবে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি এভাবে কোর্টের অগোচরে চলে যাবে—এটা তো আইনসিদ্ধ না।’
খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার কারণে যেতে দেওয়া হয়নি কিন্তু হাজি সেলিম যেতে পারছেন কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তাঁকে সরকারও অনুমতি দিয়েছে বলে আমার মনে হয় না। সরকারও অনুমতি দেয়নি। তিনি গোপনে গিয়েছেন। এ বিষয়ে আমরা দুদকের পক্ষ থেকে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করব।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫