টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে এক নারী মাদক কারবারির বাড়ির পাশ থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় স্থানীয়রা ওই মাদক কারবারির বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে।
এদিকে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে পুলিশ দুজনকে আটক করেছে বলে জানিয়েছে। তবে তাদের নাম পরিচয় প্রকাশ করেনি।
পুলিশ বলছে, নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। রাতে মাদক সেবন নিয়ে কথা-কাটাকাটির জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে।
আজ শনিবার সকালে উপজেলার পাথরাইল ইউনিয়নের গাদতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত যুবকের নাম রায়হান (২০)। তিনি উপজেলার সদর ইউনিয়নের নলুয়া গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, উপজেলার পাথরাইল ইউনিয়নের পাথরাইল-গাদতলা সড়কের পাশে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। মরদেহের পেটে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন দেখে ধারণা করা হয়, রায়হানকে হত্যা করে সড়কের পাশে ফেলে রাখা হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে মাদক কারবারি ও তাঁর পরিবারের লোকজন পলাতক রয়েছেন।
স্থানীয়দের দাবি, মর্জিনা একজন চিহ্নিত মাদক কারবারি। পুলিশ মাঝেমধ্যেই অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালত পাঠায়। কিছুদিন পরে তিনি জামিনে ছাড়া পেয়ে আবার কারবার শুরু করেন। তাঁর স্বামীও মাদক কারবার করতেন। তিনি মারা গেছেন। এখন তাঁদের তিন ছেলেও মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত।
নিহত রায়হানের পরিবার বলছে, রায়হান বিকেলে বের হয়ে রাতে আর বাড়িতে ফেরেননি। সকালে তারা জানতে পারে, এক নারী মাদক কারবারির বাড়ির পাশ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার হয়েছে।
এ বিষয়ে দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন মৃধা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, রাতে মাদক সেবন নিয়ে কথা-কাটাকাটির জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। পরে মাদক কারবারি মর্জিনার বাড়ির সামনে ফেলে রাখা হয়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুজনকে আটক করা হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে স্থানীয়রা নারী মাদক কারবারির বাড়িঘর ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়।’
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে এক নারী মাদক কারবারির বাড়ির পাশ থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় স্থানীয়রা ওই মাদক কারবারির বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে।
এদিকে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে পুলিশ দুজনকে আটক করেছে বলে জানিয়েছে। তবে তাদের নাম পরিচয় প্রকাশ করেনি।
পুলিশ বলছে, নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। রাতে মাদক সেবন নিয়ে কথা-কাটাকাটির জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে।
আজ শনিবার সকালে উপজেলার পাথরাইল ইউনিয়নের গাদতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত যুবকের নাম রায়হান (২০)। তিনি উপজেলার সদর ইউনিয়নের নলুয়া গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, উপজেলার পাথরাইল ইউনিয়নের পাথরাইল-গাদতলা সড়কের পাশে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। মরদেহের পেটে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন দেখে ধারণা করা হয়, রায়হানকে হত্যা করে সড়কের পাশে ফেলে রাখা হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে মাদক কারবারি ও তাঁর পরিবারের লোকজন পলাতক রয়েছেন।
স্থানীয়দের দাবি, মর্জিনা একজন চিহ্নিত মাদক কারবারি। পুলিশ মাঝেমধ্যেই অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালত পাঠায়। কিছুদিন পরে তিনি জামিনে ছাড়া পেয়ে আবার কারবার শুরু করেন। তাঁর স্বামীও মাদক কারবার করতেন। তিনি মারা গেছেন। এখন তাঁদের তিন ছেলেও মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত।
নিহত রায়হানের পরিবার বলছে, রায়হান বিকেলে বের হয়ে রাতে আর বাড়িতে ফেরেননি। সকালে তারা জানতে পারে, এক নারী মাদক কারবারির বাড়ির পাশ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার হয়েছে।
এ বিষয়ে দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন মৃধা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, রাতে মাদক সেবন নিয়ে কথা-কাটাকাটির জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। পরে মাদক কারবারি মর্জিনার বাড়ির সামনে ফেলে রাখা হয়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুজনকে আটক করা হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে স্থানীয়রা নারী মাদক কারবারির বাড়িঘর ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫