নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রচলিত সফটওয়্যার ব্যবহার করে পেমেন্ট ও রিচার্জ সেবা দেওয়ার নামে অবৈধভাবে ভিওআইপি ব্যবসা করত তারা। হাতিয়ে নিত কোটি কোটি টাকা। দীর্ঘ ৮ বছর ধরে তারা এই প্রতারণা করে আসছিল।
বৃহস্পতিবার রাতে এমন প্রতারক চক্রের ৪ সদস্যকে রাজধানীর ফকিরাপুল থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১০)। পরে তাদের বিরুদ্ধে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় মামলা করেছে পুলিশ।
পরে সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১০ এর অধিনায়ক (সিও) অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মাহফুজুর রহমান বলেন, চক্রটি সফটওয়্যার ভিত্তিক সুইচের মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ ব্যবহার করে অবৈধভাবে আন্তর্জাতিক কল রাউট করত। এতে সরকারের রাজস্ব ও চার্জ ফাঁকি দেওয়ার উদ্দেশে যান্ত্রিক, ভার্চুয়াল ও সফটওয়্যার ভিত্তিক কৌশল অবলম্বন করে অবৈধভাবে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট ও রিচার্জ সেবা দিয়ে আসছিল।
আটককৃতরা হলেন, মো. আমির হামজা (৩৩), মো. আলমগীর হোসেন (৪৫), মো. শামীম মিয়া (২৯) ও মো. সাগর মিয়া (২৭)।
এ সময়ে তাদের কাছ থেকে দুটি সিপিইউ,দুটি মনিটর, একটি মাউস, একটি-কী বোর্ড, দুটি প্রিন্টার, দুটি স্ক্যানার, একটি পেপার কাটার মেশিন, একটি ডিজিটাল ওজন মেশিন এবং চারটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রিন্টিং প্রেসে ভয়েস পাকিস্তান, পাকিস্তান ভয়েস, কাতার এক্সপ্রেস, এশিয়ান টেলিকম, এনএস এক্সপ্রেস, প্রবাসী কার্ড, স্বপন টেল, সুপার কার্ড ও কাতারসহ মোট ১০৭টি কলিং কার্ড ক্লাইন্টের আনুমানিক দেড় লক্ষাধিক কুপন পাওয়া গেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে প্রচলিত ডায়ালার অ্যাপের কল সমূহ বাংলাদেশে অবৈধভাবে রাউট করত এবং অ্যাপে রিচার্জের জন্য বিভিন্ন অঙ্কের কলিং কার্ড বিক্রি করত। এ ছাড়া তারা অবৈধভাবে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট ও রিচার্জ সেবা প্রদান করত এবং হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করত।
প্রযুক্তি ব্যবহার করে চক্রটি এখন পর্যন্ত কত টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে র্যাব কর্মকর্তা বলেন, চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ ভিওআইপির ব্যবসা করে আসছিল। তারা ১৯ কোটি টাকার রাজস্ব সরকারকে বঞ্চিত করতে চেয়েছিল। তবে তার আগেই আমরা তাদেরকে গ্রেপ্তার করি। তাদেরকে রিমান্ডে নেওয়ার পর জানা যাবে তারা কত টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
প্রচলিত সফটওয়্যার ব্যবহার করে পেমেন্ট ও রিচার্জ সেবা দেওয়ার নামে অবৈধভাবে ভিওআইপি ব্যবসা করত তারা। হাতিয়ে নিত কোটি কোটি টাকা। দীর্ঘ ৮ বছর ধরে তারা এই প্রতারণা করে আসছিল।
বৃহস্পতিবার রাতে এমন প্রতারক চক্রের ৪ সদস্যকে রাজধানীর ফকিরাপুল থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১০)। পরে তাদের বিরুদ্ধে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় মামলা করেছে পুলিশ।
পরে সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১০ এর অধিনায়ক (সিও) অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মাহফুজুর রহমান বলেন, চক্রটি সফটওয়্যার ভিত্তিক সুইচের মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ ব্যবহার করে অবৈধভাবে আন্তর্জাতিক কল রাউট করত। এতে সরকারের রাজস্ব ও চার্জ ফাঁকি দেওয়ার উদ্দেশে যান্ত্রিক, ভার্চুয়াল ও সফটওয়্যার ভিত্তিক কৌশল অবলম্বন করে অবৈধভাবে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট ও রিচার্জ সেবা দিয়ে আসছিল।
আটককৃতরা হলেন, মো. আমির হামজা (৩৩), মো. আলমগীর হোসেন (৪৫), মো. শামীম মিয়া (২৯) ও মো. সাগর মিয়া (২৭)।
এ সময়ে তাদের কাছ থেকে দুটি সিপিইউ,দুটি মনিটর, একটি মাউস, একটি-কী বোর্ড, দুটি প্রিন্টার, দুটি স্ক্যানার, একটি পেপার কাটার মেশিন, একটি ডিজিটাল ওজন মেশিন এবং চারটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রিন্টিং প্রেসে ভয়েস পাকিস্তান, পাকিস্তান ভয়েস, কাতার এক্সপ্রেস, এশিয়ান টেলিকম, এনএস এক্সপ্রেস, প্রবাসী কার্ড, স্বপন টেল, সুপার কার্ড ও কাতারসহ মোট ১০৭টি কলিং কার্ড ক্লাইন্টের আনুমানিক দেড় লক্ষাধিক কুপন পাওয়া গেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে প্রচলিত ডায়ালার অ্যাপের কল সমূহ বাংলাদেশে অবৈধভাবে রাউট করত এবং অ্যাপে রিচার্জের জন্য বিভিন্ন অঙ্কের কলিং কার্ড বিক্রি করত। এ ছাড়া তারা অবৈধভাবে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট ও রিচার্জ সেবা প্রদান করত এবং হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করত।
প্রযুক্তি ব্যবহার করে চক্রটি এখন পর্যন্ত কত টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে র্যাব কর্মকর্তা বলেন, চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ ভিওআইপির ব্যবসা করে আসছিল। তারা ১৯ কোটি টাকার রাজস্ব সরকারকে বঞ্চিত করতে চেয়েছিল। তবে তার আগেই আমরা তাদেরকে গ্রেপ্তার করি। তাদেরকে রিমান্ডে নেওয়ার পর জানা যাবে তারা কত টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫