নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীতে তৈরি পোশাককর্মী, রিকশাচালক, ভ্যানচালক, অটোচালকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষের কাছে লোভনীয় লভ্যাংশের গল্প বলে সদস্য সংগ্রহ করত কর্ণফুলী মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান। অনেক সময় ভুয়া সদস্য ভাড়া করে সাধারণ মানুষকে কোম্পানিতে বিনিয়োগ ও ডিপিএস করতে প্রলুব্ধ করত। এতে স্বল্পসময়ে বেশ বড় ব্যবসা ফাঁদিয়ে বসে কিছু লোক।
সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীকে বলা হতো তিন বছর মেয়াদে ডিপিএস করলে ৩০ শতাংশ, আর পাঁচ বছর মেয়াদে করলে ৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়া হবে। আবার কোনো গ্রাহক একসঙ্গে ১ লাখ টাকার ডিপিএস করলে প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা করে লাভের প্রলোভন দেখানো হতো। আর সদস্য সংগ্রহকারীকে দেওয়া হবে ১ হাজার টাকা। এ ছাড়া গ্রাহকেরা যদি প্রতি মাসে ১ হাজার টাকার ডিপিএস করে বছরে ১২ হাজার টাকা জমা দেয়, তাহলে পাঁচ বছর মেয়াদ শেষে গ্রাহককে ৯০ হাজার টাকা দেওয়া হবে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর পল্লবী থেকে প্রতারণার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া কর্ণফুলী মাল্টিপারপাসের প্রকল্প পরিচালক শাকিল আহমেদসহ ১০ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। প্রতিষ্ঠানের মালিক জসীম উদ্দিনসহ মালিকপক্ষের সবাই পলাতক। জসীম যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারেন, সে চেষ্টা করছে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-৪-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল হক বলেন, সমবায় সমিতির নামে প্রতিষ্ঠানটির মালিক জসীম উদ্দিন ৫১৮ জন সদস্য দেখিয়ে সরকার থেকে রেজিস্ট্রেশন নেন। কিন্তু বর্তমানে সমিতির সদস্য ২৫ থেকে ৩০ হাজার। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এককালীন ও মাসিক চাঁদার নামে প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের ১১০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে।
মোজাম্মেল হক বলেন, জসীম উদ্দিন একটি ভৌতিক চরিত্র। গ্রাহকদের কেউ এখন পর্যন্ত তাঁর দেখা পাননি। তিনি অত্যন্ত ধূর্ত, সাধারণত সমিতির অফিসে যেতেন না। তবে সমিতির ব্যাংকে টাকা জমা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা উত্তোলন করে অন্যত্র সরিয়ে নেন। পরে সেটি দিয়ে জমি ও ফ্ল্যাট কিনে টাকা বিভিন্ন স্থানে রাখতেন। এভাবে হাতিয়ে নেওয়া অর্থ দিয়ে তাঁর নামে গড়ে তোলা আটটি প্রতিষ্ঠান নিয়ে গ্রুপ অব কোম্পানির চেয়ারম্যান হিসেবে জসীম উদ্দিন নিজেকে পরিচয় দেন।
র্যাব-৪-এর অধিনায়ক বলেন, একটা সমবায় সমিতি কখনোই আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মতো চেক বই, এফডিআর, ডিপিএস এগুলো করতে পারে না। এগুলো চালু করে গ্রাহকদের কাছে বেশি লাভ দেখিয়ে টাকা নিত। কোনো সদস্য টাকা সময়মতো দিতে না পারলে তার সদস্যপদ থাকবে না বলে হুমকি দেওয়া হতো। এ ছাড়া সদস্যদের অনেক সময় বিভিন্ন অজুহাতে জরিমানা করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো। জসীমের নামে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় দুটি ফ্ল্যাট, গ্রিন রোডে একটি ফ্ল্যাট, মাওনায় দুটি প্লট ও একটি তিনতলা বাড়ি, মিরপুরে একটি বাড়ি, প্রাডো কার, ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ প্রচুর অবৈধ অর্থের সন্ধান পেয়েছে র্যাব।
মোজাম্মেল হক বলেন, যেই সমিতির মাধ্যমে জসীমের উত্থান, সেই সমিতির সভাপতি তিনি নিজেই। সহসভাপতি তাঁর শ্বশুর মোতালেব সরকার, সাধারণ সম্পাদক প্রথম স্ত্রী লাকী আক্তার, কোষাধ্যক্ষ শ্যালিকা শাহেলা নাজনীন, যুগ্ম সম্পাদক নিকটাত্মীয় লাভলী আক্তার।
সমিতির প্রকল্প পরিচালক শাকিল আহমেদসহ (৩৩) গ্রেপ্তার অন্যরা হলেন চান মিয়া (৩৮), এ কে আজাদ (৩৫), রেজাউল (২২), তাজুল ইসলাম (৩১), শাহাবুদ্দিন খান (২৮), আব্দুস ছাত্তার (৩৭), মাসুম বিল্লা (২৯), টিটু মিয়া (২৮) ও আতিকুর রহমান (২৮)।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৭টি মুদারাবা সঞ্চয়ী হিসাব বই, ২৬টি চেক বই, ২টি ডিপোজিট বই, ৩টি সিল, ১২০টি ডিপিএস বই, একটি রেজিস্টার বই, একটি নোটবুক, একটি স্যালারি শিট, ৩০টি জীবনবৃত্তান্ত, ৫টি ক্যালেন্ডার, ৮ পাতা ডিপিএসের মাসিক হিসাব বিবরণী, ৩টি পাসপোর্ট ও ৪ লাখ ২২ হাজার ৮০ টাকা জব্দ করা হয়।
র্যাব কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক বলেন, গ্রাহকেরা প্রতিশ্রুত মাসিক লভ্যাংশ ও মেয়াদ শেষে মুনাফা পেতেন না। এমনকি অনেক গ্রাহক মূল টাকাও পাননি। লাভের টাকা চাইতে গেলে হুমকি-ধমকি দেওয়া হতো। সমিতির নারী সদস্যদের প্রতি অশালীন মন্তব্য এবং পুরুষ সদস্যদের টর্চার সেলে নিয়ে মারধর করা হতো বলে অভিযোগ রয়েছে। শাকিলের অফিসে টর্চার সেল থেকে মারধরের সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়েছে।
অধিনায়ক মোজাম্মেল হক বলেন, ২০১৯-২০ সালে সমবায় অধিদপ্তর অডিট করে। অডিটে দেখানো হয় ৫১৮ জন সদস্য। আর লেনদেন দেখানো হয় ৮০ থেকে ৮২ লাখ টাকা। অথচ র্যাবের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে লেনদেন হয়েছে শতকোটির বেশি টাকা। বাকি টাকা মানি লন্ডারিং হয়েছে। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তকারী কর্মকর্তা যদি মনে করেন, তাহলে সমবায় অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
রাজধানীতে তৈরি পোশাককর্মী, রিকশাচালক, ভ্যানচালক, অটোচালকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষের কাছে লোভনীয় লভ্যাংশের গল্প বলে সদস্য সংগ্রহ করত কর্ণফুলী মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান। অনেক সময় ভুয়া সদস্য ভাড়া করে সাধারণ মানুষকে কোম্পানিতে বিনিয়োগ ও ডিপিএস করতে প্রলুব্ধ করত। এতে স্বল্পসময়ে বেশ বড় ব্যবসা ফাঁদিয়ে বসে কিছু লোক।
সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীকে বলা হতো তিন বছর মেয়াদে ডিপিএস করলে ৩০ শতাংশ, আর পাঁচ বছর মেয়াদে করলে ৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়া হবে। আবার কোনো গ্রাহক একসঙ্গে ১ লাখ টাকার ডিপিএস করলে প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা করে লাভের প্রলোভন দেখানো হতো। আর সদস্য সংগ্রহকারীকে দেওয়া হবে ১ হাজার টাকা। এ ছাড়া গ্রাহকেরা যদি প্রতি মাসে ১ হাজার টাকার ডিপিএস করে বছরে ১২ হাজার টাকা জমা দেয়, তাহলে পাঁচ বছর মেয়াদ শেষে গ্রাহককে ৯০ হাজার টাকা দেওয়া হবে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর পল্লবী থেকে প্রতারণার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া কর্ণফুলী মাল্টিপারপাসের প্রকল্প পরিচালক শাকিল আহমেদসহ ১০ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। প্রতিষ্ঠানের মালিক জসীম উদ্দিনসহ মালিকপক্ষের সবাই পলাতক। জসীম যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারেন, সে চেষ্টা করছে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-৪-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল হক বলেন, সমবায় সমিতির নামে প্রতিষ্ঠানটির মালিক জসীম উদ্দিন ৫১৮ জন সদস্য দেখিয়ে সরকার থেকে রেজিস্ট্রেশন নেন। কিন্তু বর্তমানে সমিতির সদস্য ২৫ থেকে ৩০ হাজার। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এককালীন ও মাসিক চাঁদার নামে প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের ১১০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে।
মোজাম্মেল হক বলেন, জসীম উদ্দিন একটি ভৌতিক চরিত্র। গ্রাহকদের কেউ এখন পর্যন্ত তাঁর দেখা পাননি। তিনি অত্যন্ত ধূর্ত, সাধারণত সমিতির অফিসে যেতেন না। তবে সমিতির ব্যাংকে টাকা জমা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা উত্তোলন করে অন্যত্র সরিয়ে নেন। পরে সেটি দিয়ে জমি ও ফ্ল্যাট কিনে টাকা বিভিন্ন স্থানে রাখতেন। এভাবে হাতিয়ে নেওয়া অর্থ দিয়ে তাঁর নামে গড়ে তোলা আটটি প্রতিষ্ঠান নিয়ে গ্রুপ অব কোম্পানির চেয়ারম্যান হিসেবে জসীম উদ্দিন নিজেকে পরিচয় দেন।
র্যাব-৪-এর অধিনায়ক বলেন, একটা সমবায় সমিতি কখনোই আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মতো চেক বই, এফডিআর, ডিপিএস এগুলো করতে পারে না। এগুলো চালু করে গ্রাহকদের কাছে বেশি লাভ দেখিয়ে টাকা নিত। কোনো সদস্য টাকা সময়মতো দিতে না পারলে তার সদস্যপদ থাকবে না বলে হুমকি দেওয়া হতো। এ ছাড়া সদস্যদের অনেক সময় বিভিন্ন অজুহাতে জরিমানা করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো। জসীমের নামে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় দুটি ফ্ল্যাট, গ্রিন রোডে একটি ফ্ল্যাট, মাওনায় দুটি প্লট ও একটি তিনতলা বাড়ি, মিরপুরে একটি বাড়ি, প্রাডো কার, ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ প্রচুর অবৈধ অর্থের সন্ধান পেয়েছে র্যাব।
মোজাম্মেল হক বলেন, যেই সমিতির মাধ্যমে জসীমের উত্থান, সেই সমিতির সভাপতি তিনি নিজেই। সহসভাপতি তাঁর শ্বশুর মোতালেব সরকার, সাধারণ সম্পাদক প্রথম স্ত্রী লাকী আক্তার, কোষাধ্যক্ষ শ্যালিকা শাহেলা নাজনীন, যুগ্ম সম্পাদক নিকটাত্মীয় লাভলী আক্তার।
সমিতির প্রকল্প পরিচালক শাকিল আহমেদসহ (৩৩) গ্রেপ্তার অন্যরা হলেন চান মিয়া (৩৮), এ কে আজাদ (৩৫), রেজাউল (২২), তাজুল ইসলাম (৩১), শাহাবুদ্দিন খান (২৮), আব্দুস ছাত্তার (৩৭), মাসুম বিল্লা (২৯), টিটু মিয়া (২৮) ও আতিকুর রহমান (২৮)।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৭টি মুদারাবা সঞ্চয়ী হিসাব বই, ২৬টি চেক বই, ২টি ডিপোজিট বই, ৩টি সিল, ১২০টি ডিপিএস বই, একটি রেজিস্টার বই, একটি নোটবুক, একটি স্যালারি শিট, ৩০টি জীবনবৃত্তান্ত, ৫টি ক্যালেন্ডার, ৮ পাতা ডিপিএসের মাসিক হিসাব বিবরণী, ৩টি পাসপোর্ট ও ৪ লাখ ২২ হাজার ৮০ টাকা জব্দ করা হয়।
র্যাব কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক বলেন, গ্রাহকেরা প্রতিশ্রুত মাসিক লভ্যাংশ ও মেয়াদ শেষে মুনাফা পেতেন না। এমনকি অনেক গ্রাহক মূল টাকাও পাননি। লাভের টাকা চাইতে গেলে হুমকি-ধমকি দেওয়া হতো। সমিতির নারী সদস্যদের প্রতি অশালীন মন্তব্য এবং পুরুষ সদস্যদের টর্চার সেলে নিয়ে মারধর করা হতো বলে অভিযোগ রয়েছে। শাকিলের অফিসে টর্চার সেল থেকে মারধরের সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়েছে।
অধিনায়ক মোজাম্মেল হক বলেন, ২০১৯-২০ সালে সমবায় অধিদপ্তর অডিট করে। অডিটে দেখানো হয় ৫১৮ জন সদস্য। আর লেনদেন দেখানো হয় ৮০ থেকে ৮২ লাখ টাকা। অথচ র্যাবের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে লেনদেন হয়েছে শতকোটির বেশি টাকা। বাকি টাকা মানি লন্ডারিং হয়েছে। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তকারী কর্মকর্তা যদি মনে করেন, তাহলে সমবায় অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫