সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকা সাভারের আশুলিয়ায় একটি বাড়ি থেকে আলী নূর বিশ্বাস (২৫) নামে এক যুবকের গলাকাটা অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে আশুলিয়া থানা-পুলিশ। নিহত ব্যক্তির ‘কথিত স্ত্রী’ নিজে যুবকের অবস্থান জানিয়ে পালিয়ে যান। এদিকে কথিত স্ত্রী এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ পরিবারের।
আজ সোমবার বিকেলে আশুলিয়ার জিরাব বাসস্ট্যান্ডের কাছে দেলোয়ার হোসেনের বাড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশের পাশাপাশি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে র্যাব, পিবিআইয়ের একাধিক দল।
নিহত যুবক মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানার হোগলডাঙ্গা গ্রামের বাহাদুর বিশ্বাসের ছেলে। গত বৃহস্পতিবার রাতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে ওই বাসায় ভাড়া ওঠেন আলী নূর ও তাঁর স্ত্রী। স্ত্রীর কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি।
গতকাল রোববার বিকেলে নিহত ব্যক্তির দুলাভাই জাকিরের মোবাইল ফোনে আলী নূরের নম্বর থেকে কল দেন এক নারী। জাকির বলেন, ‘আমাকে ওই মহিলা বলেন আলী নূরকে এক রুমে তালা দিয়ে রাখছি। আপনারা এসে ওকে নিয়ে যান। পরে বাসার ঠিকানা দেয় ওই মহিলা। আমি আজ সকালে আসছি। এসে ওই নম্বরে কল দিয়েছি, তখন আমাকে গালি দিয়ে ফোন কেটে দেয় সে। পরে আমি এলাকাবাসীর সহায়তায় বাড়ি খুঁজে বের করি। এসে দেখি আমার শ্যালকের মৃতদেহ।’
জাকির আরও বলেন, ‘গত কোরবানির ঈদের ছুটিতে ১৪ জুলাই রাতে আলী নূরের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। ওই স্ত্রীকে বাড়িতে রেখেই বিয়ের তিন দিন পর ঢাকায় ফিরে আসে আলী নূর। আমরা বিয়ের আগে আলী নূরকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তাঁর কোনো পছন্দের মেয়ে আছে কিনা। আলী নূরের সম্মতিতেই তাঁর বিয়ে হয়েছে।’
বাড়িওয়ালা দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতে তারা স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে ঘর ভাড়া নিছে। এখনো তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র বা কোনো তথ্য নেওয়া হয়নি। শুক্রবার তারা ঘর ধোয়ামোছা করেছে। শনিবার দিন আলী নূরকে আমি রিকশা চালাতে দেখেছি। আজকে যখন তার বাড়ির লোকজন তাকে খুঁজতে এসেছে তখন আমি এ ঘটনা জানতে পারি।’
স্থানীয় ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আবুল হোসেন বলেন, ‘এলাকাবাসীর কাছ থেকে শুনে আমি এখানে এসেছি। এসে দেখি অনেক ভিড়। পুলিশ আসছে। এটি অত্যন্ত ন্যক্কারজনক ঘটনা। আমি দোষীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত শাস্তির দাবি জানাই।’
আশুলিয়া থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ইউনূস আলী বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। নিহত ব্যক্তির শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ওই ঘর থেকে একটি রক্তমাখা বঁটি জব্দ করা হয়েছে। নিহতের পরিবার এসেছে, তারা লিখিত অভিযোগ দায়ের করবে।’
ঢাকা সাভারের আশুলিয়ায় একটি বাড়ি থেকে আলী নূর বিশ্বাস (২৫) নামে এক যুবকের গলাকাটা অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে আশুলিয়া থানা-পুলিশ। নিহত ব্যক্তির ‘কথিত স্ত্রী’ নিজে যুবকের অবস্থান জানিয়ে পালিয়ে যান। এদিকে কথিত স্ত্রী এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ পরিবারের।
আজ সোমবার বিকেলে আশুলিয়ার জিরাব বাসস্ট্যান্ডের কাছে দেলোয়ার হোসেনের বাড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশের পাশাপাশি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে র্যাব, পিবিআইয়ের একাধিক দল।
নিহত যুবক মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানার হোগলডাঙ্গা গ্রামের বাহাদুর বিশ্বাসের ছেলে। গত বৃহস্পতিবার রাতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে ওই বাসায় ভাড়া ওঠেন আলী নূর ও তাঁর স্ত্রী। স্ত্রীর কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি।
গতকাল রোববার বিকেলে নিহত ব্যক্তির দুলাভাই জাকিরের মোবাইল ফোনে আলী নূরের নম্বর থেকে কল দেন এক নারী। জাকির বলেন, ‘আমাকে ওই মহিলা বলেন আলী নূরকে এক রুমে তালা দিয়ে রাখছি। আপনারা এসে ওকে নিয়ে যান। পরে বাসার ঠিকানা দেয় ওই মহিলা। আমি আজ সকালে আসছি। এসে ওই নম্বরে কল দিয়েছি, তখন আমাকে গালি দিয়ে ফোন কেটে দেয় সে। পরে আমি এলাকাবাসীর সহায়তায় বাড়ি খুঁজে বের করি। এসে দেখি আমার শ্যালকের মৃতদেহ।’
জাকির আরও বলেন, ‘গত কোরবানির ঈদের ছুটিতে ১৪ জুলাই রাতে আলী নূরের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। ওই স্ত্রীকে বাড়িতে রেখেই বিয়ের তিন দিন পর ঢাকায় ফিরে আসে আলী নূর। আমরা বিয়ের আগে আলী নূরকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তাঁর কোনো পছন্দের মেয়ে আছে কিনা। আলী নূরের সম্মতিতেই তাঁর বিয়ে হয়েছে।’
বাড়িওয়ালা দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতে তারা স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে ঘর ভাড়া নিছে। এখনো তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র বা কোনো তথ্য নেওয়া হয়নি। শুক্রবার তারা ঘর ধোয়ামোছা করেছে। শনিবার দিন আলী নূরকে আমি রিকশা চালাতে দেখেছি। আজকে যখন তার বাড়ির লোকজন তাকে খুঁজতে এসেছে তখন আমি এ ঘটনা জানতে পারি।’
স্থানীয় ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আবুল হোসেন বলেন, ‘এলাকাবাসীর কাছ থেকে শুনে আমি এখানে এসেছি। এসে দেখি অনেক ভিড়। পুলিশ আসছে। এটি অত্যন্ত ন্যক্কারজনক ঘটনা। আমি দোষীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত শাস্তির দাবি জানাই।’
আশুলিয়া থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ইউনূস আলী বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। নিহত ব্যক্তির শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ওই ঘর থেকে একটি রক্তমাখা বঁটি জব্দ করা হয়েছে। নিহতের পরিবার এসেছে, তারা লিখিত অভিযোগ দায়ের করবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫