পাংশা (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর পাংশায় স্কুলশিক্ষক ও সার ব্যবসায়ী মিজানুর রহমানকে (৪৫) গুলি করে হত্যার ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। সেই সঙ্গে ওই আসামির সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হলে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি হলেন অসিত বিশ্বাস (৪৮)। গতকাল বুধবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়। অসিত বিশ্বাস নিহত শিক্ষক মিজানুর রহমানের সঙ্গে পাশাপাশি দোকানে ব্যবসা করতেন। তিনি কলিমহর ইউনিয়নের বসাকুষ্টিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পাংশা মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দিপঙ্কর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার পর মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে তাঁর নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল বুধবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালতের বিচারক দুই দিনের রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর করেছেন। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।’
নিহত মিজানুর রহমান উপজেলার কলিমহর ইউনিয়নের বসাকুষ্টিয়া গ্রামের মৃত ইব্রাহিম মণ্ডলের ছেলে। তিনি পাংশা পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি তাঁর নিজ ইউনিয়নের হোসেনডাঙ্গা বাজারে সার ও কীটনাশকের ব্যবসা করতেন।
গত রোববার মিজানুর রহমান তাঁর নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের হালখাতা শেষে রাত সাড়ে ৯ দিকে বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় বাজার থেকে আধা কিলোমিটার দূরত্বে ইউনিয়নের হোসেনডাঙ্গা গ্রামের ওয়াজেদ মেম্বারের বাড়ির পাশে রাস্তার ওপর তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গত মঙ্গলবার বিকেলে নিহত মিজানুর রহমানের স্ত্রী শাহানারা বেগম বাদী হয়ে অসিত বিশ্বাসের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৮-১০ জনকে আসামি করে পাংশা মডেল থানায় একটি মামলা করেন।
রাজবাড়ীর পাংশায় স্কুলশিক্ষক ও সার ব্যবসায়ী মিজানুর রহমানকে (৪৫) গুলি করে হত্যার ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। সেই সঙ্গে ওই আসামির সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হলে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি হলেন অসিত বিশ্বাস (৪৮)। গতকাল বুধবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়। অসিত বিশ্বাস নিহত শিক্ষক মিজানুর রহমানের সঙ্গে পাশাপাশি দোকানে ব্যবসা করতেন। তিনি কলিমহর ইউনিয়নের বসাকুষ্টিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পাংশা মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দিপঙ্কর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার পর মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে তাঁর নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল বুধবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালতের বিচারক দুই দিনের রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর করেছেন। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।’
নিহত মিজানুর রহমান উপজেলার কলিমহর ইউনিয়নের বসাকুষ্টিয়া গ্রামের মৃত ইব্রাহিম মণ্ডলের ছেলে। তিনি পাংশা পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি তাঁর নিজ ইউনিয়নের হোসেনডাঙ্গা বাজারে সার ও কীটনাশকের ব্যবসা করতেন।
গত রোববার মিজানুর রহমান তাঁর নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের হালখাতা শেষে রাত সাড়ে ৯ দিকে বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় বাজার থেকে আধা কিলোমিটার দূরত্বে ইউনিয়নের হোসেনডাঙ্গা গ্রামের ওয়াজেদ মেম্বারের বাড়ির পাশে রাস্তার ওপর তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গত মঙ্গলবার বিকেলে নিহত মিজানুর রহমানের স্ত্রী শাহানারা বেগম বাদী হয়ে অসিত বিশ্বাসের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৮-১০ জনকে আসামি করে পাংশা মডেল থানায় একটি মামলা করেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫