গাজীপুরের শ্রীপুরে রানা মিয়া (৩০) নামের এক যুবককে ডেকে নিয়ে রাতভর পিটিয়ে গুরুতর আহত করার অভিযোগ উঠেছে। স্বজনেরা বলছেন, নিহত যুবককে পরিকল্পিতভাবে পাশবিক নির্যাতন ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে নিহত যুবকের স্বজনেরা অ্যাম্বুলেন্সে করে মরদেহ নিয়ে বিচারের দাবিতে থানায় এসেছে।
জানা গেছে, নিহত যুবক রানা মিয়া উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের মাওনা গ্রামের মো. আমিরুল ইসলামের ছেলে। তিনি রাজমিস্ত্রির সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে ওই যুবককে ডেকে নেওয়া হয়। এরপর সারা রাত মারধর করা হয়। শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে নিহত রানা মিয়ার বাবা আমিনুল ইসলাম উপজেলার মাওনা এলাকার বেদেপল্লির পাশে একটি নির্জন স্থানে সন্তানকে এলোপাতাড়ি মারধর করতে দেখে এগিয়ে যান। এ সময় অভিযুক্তরা নিহতের মা-বাবাকেও মারধর করে। এরপর স্থানীয়রা ওই যুবককে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
অভিযুক্তরা হলেন শিপন মিয়া (২৫), আকাশ মিয়া (২২), উজ্বল মিয়া (২৫) ও ইমন (২৬)।
ভুক্তভোগী নিহত যুবকের ভাই কবির হোসেন বলেন, ‘শুক্রবার রাতে মাওনা পিয়ার আলী কলেজের পেছনে রানাকে ভাঙারি দোকানের মালিক শিপন ডেকে নিয়ে যান। এরপর এলাকার কিছু উচ্ছৃঙ্খল যুবককে সঙ্গে নিয়ে তাঁর ওপর রাতভর নির্যাতন চালান শিপন ও তাঁর লোকজন। এই নির্যাতন সকাল পর্যন্ত চলে। এরপর বাবা-মা খবর পেয়ে এগিয়ে গেলে তাঁদের সামনেও রানাকে আঘাত করা হয়। বাধা দিতে গেলে ওরা বাবা-মাকেও মারধর করেন। এরপর নিহতের স্বজনদের কাছ থেকে সাদা স্টাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে ছেড়ে দেন। এরপর ময়মনসিংহ থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।’
নিহতের বাবা আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ছেলেকে তুলে নিয়ে দফায় দফায় নির্যাতন করে বুকের পাঁজর, দুই হাত, পা ভেঙে দেয়। আমার ছেলের শরীরের এক ইঞ্চি পরিমাণ জায়গা নেই যে ওই স্থানে আঘাত করেনি ওরা।’
অভিযুক্ত ভাঙারি ব্যবসায়ী শিপনের বক্তব্য নিতে বাড়িতে গিয়ে তাদের পাওয়া যায়নি। এ সময় শিপনের মা রোকেয়া আক্তার বলেন, ‘শিপন পালিয়ে যায়নি। সে ব্যবসায়িক কাজে বাইরে রয়েছে।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘এ বিষয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে কাজ করছে পুলিশ।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে রানা মিয়া (৩০) নামের এক যুবককে ডেকে নিয়ে রাতভর পিটিয়ে গুরুতর আহত করার অভিযোগ উঠেছে। স্বজনেরা বলছেন, নিহত যুবককে পরিকল্পিতভাবে পাশবিক নির্যাতন ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে নিহত যুবকের স্বজনেরা অ্যাম্বুলেন্সে করে মরদেহ নিয়ে বিচারের দাবিতে থানায় এসেছে।
জানা গেছে, নিহত যুবক রানা মিয়া উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের মাওনা গ্রামের মো. আমিরুল ইসলামের ছেলে। তিনি রাজমিস্ত্রির সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে ওই যুবককে ডেকে নেওয়া হয়। এরপর সারা রাত মারধর করা হয়। শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে নিহত রানা মিয়ার বাবা আমিনুল ইসলাম উপজেলার মাওনা এলাকার বেদেপল্লির পাশে একটি নির্জন স্থানে সন্তানকে এলোপাতাড়ি মারধর করতে দেখে এগিয়ে যান। এ সময় অভিযুক্তরা নিহতের মা-বাবাকেও মারধর করে। এরপর স্থানীয়রা ওই যুবককে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
অভিযুক্তরা হলেন শিপন মিয়া (২৫), আকাশ মিয়া (২২), উজ্বল মিয়া (২৫) ও ইমন (২৬)।
ভুক্তভোগী নিহত যুবকের ভাই কবির হোসেন বলেন, ‘শুক্রবার রাতে মাওনা পিয়ার আলী কলেজের পেছনে রানাকে ভাঙারি দোকানের মালিক শিপন ডেকে নিয়ে যান। এরপর এলাকার কিছু উচ্ছৃঙ্খল যুবককে সঙ্গে নিয়ে তাঁর ওপর রাতভর নির্যাতন চালান শিপন ও তাঁর লোকজন। এই নির্যাতন সকাল পর্যন্ত চলে। এরপর বাবা-মা খবর পেয়ে এগিয়ে গেলে তাঁদের সামনেও রানাকে আঘাত করা হয়। বাধা দিতে গেলে ওরা বাবা-মাকেও মারধর করেন। এরপর নিহতের স্বজনদের কাছ থেকে সাদা স্টাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে ছেড়ে দেন। এরপর ময়মনসিংহ থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।’
নিহতের বাবা আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ছেলেকে তুলে নিয়ে দফায় দফায় নির্যাতন করে বুকের পাঁজর, দুই হাত, পা ভেঙে দেয়। আমার ছেলের শরীরের এক ইঞ্চি পরিমাণ জায়গা নেই যে ওই স্থানে আঘাত করেনি ওরা।’
অভিযুক্ত ভাঙারি ব্যবসায়ী শিপনের বক্তব্য নিতে বাড়িতে গিয়ে তাদের পাওয়া যায়নি। এ সময় শিপনের মা রোকেয়া আক্তার বলেন, ‘শিপন পালিয়ে যায়নি। সে ব্যবসায়িক কাজে বাইরে রয়েছে।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘এ বিষয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে কাজ করছে পুলিশ।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫