নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরীর অনলাইন সম্মেলনের প্রচার প্রচারণার অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পোস্টারিং করছিল। এ কাজে জড়িত চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট।
আজ সোমবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিটিটিসির সিটি-ইন্টেলিজেন্স অ্যানালাইসিস বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) (কনফিডেনশিয়াল) সাইদ নাসিরুল্লাহ।
এডিসি সাইদ নাসিরুল্লাহ জানান, নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরীর বিভিন্ন উপায়ে তাদের সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থা এবং বর্তমানে পরিচালিত কোনো আইনই তারা মানে না। সংগঠনটির সদস্যরা অনলাইন মাধ্যম, বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান ও পোস্টারিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা বিঘ্নিত করার জন্য উসকানিমূলক ও আক্রমণাত্মক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে।
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সিটিটিসি জানতে পারে, ১৮ মার্চ বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা বা সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করার নিমিত্তে উসকানিমূলক ও আক্রমণাত্মক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড প্রচার করে একটি অনলাইন সম্মেলন করে বিভিন্ন প্রচার প্রচারণা চালায়। এর অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বর, কার্জন হল, দোয়েল চত্বর, বংশাল থানার বিভিন্ন এলাকায় উসকানি ও উগ্রবাদী পোস্টারিংয়ের মাধ্যমে হিযবুত তাহরীর উপস্থিতি জানান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
সিটিটিসির এই কর্মকর্তা আরও জানান, রাজধানীর বংশাল থানার আগামসিহ লেনের বাসায় অভিযান চালিয়ে রেজওয়ান পারভেজ (২৫) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে জঙ্গি কার্যক্রমে ব্যবহৃত একটি মোবাইল ও ল্যাপটপ জব্দ করা হয়। জব্দ করা মোবাইল ফোনে হিযবুত তাহরীরের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত গোপন অ্যাপসও পাওয়া যায়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার রেজওয়ান ঘটনার দায় স্বীকার করে জানান, তিনি হিযবুত তাহরীরের সক্রিয় সদস্য এবং পোস্টারিংয়ের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
পরে রেজওয়ানের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে লালবাগ থানার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে মেহেদী হাসান বিজয় (২২), নূরে আলম মো. সিহাব উদ্দিন (৩১) ও আবু আল জিন্নাতুলকে (২২) গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন ডিভাইস, হিযবুত তাহরীরের লিফলেট, পোস্টার ও বিভিন্ন বই জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা জিজ্ঞাসাবাদে বেশ কয়েকজনের নাম জানিয়েছে। যারা নিয়মিত এই বাসায় আসা-যাওয়া করত ও সংগঠনের কাজে সহযোগিতা করত।
গ্রেপ্তার সদস্যরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে, তারা হিযবুত তাহরীরের নীতি, আদর্শ প্রচার করে আসছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করে ১০ দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সংগঠনটির অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে কাজ করছে সিটিটিসি।
নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরীর অনলাইন সম্মেলনের প্রচার প্রচারণার অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পোস্টারিং করছিল। এ কাজে জড়িত চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট।
আজ সোমবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিটিটিসির সিটি-ইন্টেলিজেন্স অ্যানালাইসিস বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) (কনফিডেনশিয়াল) সাইদ নাসিরুল্লাহ।
এডিসি সাইদ নাসিরুল্লাহ জানান, নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরীর বিভিন্ন উপায়ে তাদের সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থা এবং বর্তমানে পরিচালিত কোনো আইনই তারা মানে না। সংগঠনটির সদস্যরা অনলাইন মাধ্যম, বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান ও পোস্টারিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা বিঘ্নিত করার জন্য উসকানিমূলক ও আক্রমণাত্মক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে।
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সিটিটিসি জানতে পারে, ১৮ মার্চ বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা বা সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করার নিমিত্তে উসকানিমূলক ও আক্রমণাত্মক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড প্রচার করে একটি অনলাইন সম্মেলন করে বিভিন্ন প্রচার প্রচারণা চালায়। এর অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বর, কার্জন হল, দোয়েল চত্বর, বংশাল থানার বিভিন্ন এলাকায় উসকানি ও উগ্রবাদী পোস্টারিংয়ের মাধ্যমে হিযবুত তাহরীর উপস্থিতি জানান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
সিটিটিসির এই কর্মকর্তা আরও জানান, রাজধানীর বংশাল থানার আগামসিহ লেনের বাসায় অভিযান চালিয়ে রেজওয়ান পারভেজ (২৫) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে জঙ্গি কার্যক্রমে ব্যবহৃত একটি মোবাইল ও ল্যাপটপ জব্দ করা হয়। জব্দ করা মোবাইল ফোনে হিযবুত তাহরীরের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত গোপন অ্যাপসও পাওয়া যায়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার রেজওয়ান ঘটনার দায় স্বীকার করে জানান, তিনি হিযবুত তাহরীরের সক্রিয় সদস্য এবং পোস্টারিংয়ের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
পরে রেজওয়ানের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে লালবাগ থানার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে মেহেদী হাসান বিজয় (২২), নূরে আলম মো. সিহাব উদ্দিন (৩১) ও আবু আল জিন্নাতুলকে (২২) গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন ডিভাইস, হিযবুত তাহরীরের লিফলেট, পোস্টার ও বিভিন্ন বই জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা জিজ্ঞাসাবাদে বেশ কয়েকজনের নাম জানিয়েছে। যারা নিয়মিত এই বাসায় আসা-যাওয়া করত ও সংগঠনের কাজে সহযোগিতা করত।
গ্রেপ্তার সদস্যরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে, তারা হিযবুত তাহরীরের নীতি, আদর্শ প্রচার করে আসছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করে ১০ দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সংগঠনটির অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে কাজ করছে সিটিটিসি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫