নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় ব্যবসায়ী ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে ইটের আঘাতে আহত হয়ে রাস্তার পাশে পড়ে যান ডেলিভারিম্যান নাহিদ হোসেন। আহত অবস্থায় পড়ে যাওয়া নাহিদকে রড দিয়ে পেটান ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান সিয়াম। নাহিদকে সিয়াম আঘাত করার পর ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপান ইমন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করে বাহিনীটির আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এসব তথ্য জানান।
খন্দকার মঈন বলেন, ‘সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ইটের আঘাতে নাহিদ পড়ে যান। এরপর তাকে রড দিয়ে বেধড়ক আঘাত করেন সিয়াম। ফুটেজে আরেকজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করতে দেখা যায়। তাঁর নাম ইমন। তাঁরা দুজনেই ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী।’
কোন পাশ থেকে বা কার ইটের আঘাতে নাহিদ পড়ে যান, তা চিহ্নিত করতে পারেনি র্যাব। ইমনও পলাতক রয়েছেন। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের মুখপাত্র।
উসকানি ও গুজবে সাড়া দিয়ে সিয়াম ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান বলে জানিয়েছেন খন্দকার আল মঈন। তিনি জানান, সিয়াম হলে থাকতেন না। তিনি ঢাকা কলেজের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। বাইরে থেকে এসে কলেজ শিক্ষার্থীদের পক্ষে সংঘর্ষে জড়ান সিয়াম।
গ্এরেপ্রতার আগে ১৮ এপ্রিল রাতে শুরু হওয়া সংঘর্ষ ১৯ এপ্রিলও চলতে থাকে। ১৯ এপ্রিল দুপুরে আহত হন নাহিদ। গুরুতর আহত অবস্থায় নাহিদকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার পর রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
ফার্স্ট ফুডের দোকানে ইফতারের টেবিল সাজানো নিয়ে সংঘর্ষের সূত্রপাত। যে দুজন কর্মচারীর ডাকে ঢাকা কলেজের ছাত্ররা নিউমার্কেটে গিয়েছিলেন, সেই দুজনকেও গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তারা হলেন মোয়াজ্জেম হোসেন সজীব ও মেহেদী হাসান বাপ্পী। তাঁদের কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় ব্যবসায়ী ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে ইটের আঘাতে আহত হয়ে রাস্তার পাশে পড়ে যান ডেলিভারিম্যান নাহিদ হোসেন। আহত অবস্থায় পড়ে যাওয়া নাহিদকে রড দিয়ে পেটান ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান সিয়াম। নাহিদকে সিয়াম আঘাত করার পর ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপান ইমন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করে বাহিনীটির আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এসব তথ্য জানান।
খন্দকার মঈন বলেন, ‘সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ইটের আঘাতে নাহিদ পড়ে যান। এরপর তাকে রড দিয়ে বেধড়ক আঘাত করেন সিয়াম। ফুটেজে আরেকজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করতে দেখা যায়। তাঁর নাম ইমন। তাঁরা দুজনেই ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী।’
কোন পাশ থেকে বা কার ইটের আঘাতে নাহিদ পড়ে যান, তা চিহ্নিত করতে পারেনি র্যাব। ইমনও পলাতক রয়েছেন। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের মুখপাত্র।
উসকানি ও গুজবে সাড়া দিয়ে সিয়াম ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান বলে জানিয়েছেন খন্দকার আল মঈন। তিনি জানান, সিয়াম হলে থাকতেন না। তিনি ঢাকা কলেজের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। বাইরে থেকে এসে কলেজ শিক্ষার্থীদের পক্ষে সংঘর্ষে জড়ান সিয়াম।
গ্এরেপ্রতার আগে ১৮ এপ্রিল রাতে শুরু হওয়া সংঘর্ষ ১৯ এপ্রিলও চলতে থাকে। ১৯ এপ্রিল দুপুরে আহত হন নাহিদ। গুরুতর আহত অবস্থায় নাহিদকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার পর রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
ফার্স্ট ফুডের দোকানে ইফতারের টেবিল সাজানো নিয়ে সংঘর্ষের সূত্রপাত। যে দুজন কর্মচারীর ডাকে ঢাকা কলেজের ছাত্ররা নিউমার্কেটে গিয়েছিলেন, সেই দুজনকেও গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তারা হলেন মোয়াজ্জেম হোসেন সজীব ও মেহেদী হাসান বাপ্পী। তাঁদের কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫