নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শাহবাগ, যাত্রাবাড়ী, কেরানীগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোবাইল চোর চক্রের ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৩। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ৬৩২টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন র্যাব-৩-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বীণা রানী দাস।
বীণা রানী দাস জানান, মোবাইল চোর সিন্ডিকেট ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ অবৈধ মোবাইল কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত। রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে চুরি এবং ছিনতাইকৃত মোবাইল ফোন বিভিন্ন মার্কেটের সামনে ভাসমান দোকানে গোপনে বিক্রি করে আসছেন তাঁরা। গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর শাহবাগ, যাত্রাবাড়ী, কেরানীগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে মোবাইল চোর চক্রের ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. আক্তার হোসেন খান (২৯), মো. লিটন (৩৫), মো. ফরহাদ হোসেন (২৬), মো. দিদার (৪০), মো. মিজান (৪৭), মো. রাশেদ ঢালি (৩১), মো. হাদিদ ইকবাল (৩৫), মো. রতন মোল্লা ওরফে সোহেল (৩০), মো. আব্দুস সালাম ওরফে কাল্লু (২৮), মোহাম্মদ আলী (২৬), মো. দ্বীন ইসলাম (৪২), মো. খোকন (৪২), মো. মামুন (৪৪), জয়নাল (২৮), মো. সুমন (৫৫), মো. হারুন (৪৫), মো. রনি সরদার (২৯) ও মো. আবুল বাসার (৩৯)।
তাঁদের কাছ থেকে ২৪২টি টাচ মোবাইল, ৩৯০টি বাটন মোবাইল,৭টি ট্যাব,১টি আইপ্যাড, ২৪টি সিমকার্ড এবং নগদ ৩৩ হাজার ৯৫২ টাকা উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে বীণা রানী দাস জানান, তাঁরা মূলত ছিনতাই বা চোরাই মোবাইল ফোন অল্প দামে কিনে সুযোগ বুঝে বেশি দামে বিক্রি করেন। এরা প্রত্যেকেই ফোন ছিনতাই বা চোর চক্রের সদস্য এবং চোরাই ও ছিনতাইকৃত মোবাইল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত।
তিনি আরও জানান, এসব চোর এবং ছিনতাইকারীদের প্রধান টার্গেট থাকে পথচারীদের মোবাইল। এসব মোবাইল স্বল্পদামে চোরাই মোবাইল কারবারিদের কাছে তাঁরা বিক্রি করেন। এসব মোবাইল স্বল্প আয়ের গ্রাহকদের কাছেও তারা বিক্রি করে থাকেন। বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ডাকাতিকৃত, ছিনতাইকৃত ও চোরাই মাল বিক্রি ও হেফাজতে রাখা আমলযোগ্য অপরাধ। আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।
রাজধানীর শাহবাগ, যাত্রাবাড়ী, কেরানীগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোবাইল চোর চক্রের ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৩। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ৬৩২টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন র্যাব-৩-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বীণা রানী দাস।
বীণা রানী দাস জানান, মোবাইল চোর সিন্ডিকেট ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ অবৈধ মোবাইল কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত। রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে চুরি এবং ছিনতাইকৃত মোবাইল ফোন বিভিন্ন মার্কেটের সামনে ভাসমান দোকানে গোপনে বিক্রি করে আসছেন তাঁরা। গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর শাহবাগ, যাত্রাবাড়ী, কেরানীগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে মোবাইল চোর চক্রের ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. আক্তার হোসেন খান (২৯), মো. লিটন (৩৫), মো. ফরহাদ হোসেন (২৬), মো. দিদার (৪০), মো. মিজান (৪৭), মো. রাশেদ ঢালি (৩১), মো. হাদিদ ইকবাল (৩৫), মো. রতন মোল্লা ওরফে সোহেল (৩০), মো. আব্দুস সালাম ওরফে কাল্লু (২৮), মোহাম্মদ আলী (২৬), মো. দ্বীন ইসলাম (৪২), মো. খোকন (৪২), মো. মামুন (৪৪), জয়নাল (২৮), মো. সুমন (৫৫), মো. হারুন (৪৫), মো. রনি সরদার (২৯) ও মো. আবুল বাসার (৩৯)।
তাঁদের কাছ থেকে ২৪২টি টাচ মোবাইল, ৩৯০টি বাটন মোবাইল,৭টি ট্যাব,১টি আইপ্যাড, ২৪টি সিমকার্ড এবং নগদ ৩৩ হাজার ৯৫২ টাকা উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে বীণা রানী দাস জানান, তাঁরা মূলত ছিনতাই বা চোরাই মোবাইল ফোন অল্প দামে কিনে সুযোগ বুঝে বেশি দামে বিক্রি করেন। এরা প্রত্যেকেই ফোন ছিনতাই বা চোর চক্রের সদস্য এবং চোরাই ও ছিনতাইকৃত মোবাইল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত।
তিনি আরও জানান, এসব চোর এবং ছিনতাইকারীদের প্রধান টার্গেট থাকে পথচারীদের মোবাইল। এসব মোবাইল স্বল্পদামে চোরাই মোবাইল কারবারিদের কাছে তাঁরা বিক্রি করেন। এসব মোবাইল স্বল্প আয়ের গ্রাহকদের কাছেও তারা বিক্রি করে থাকেন। বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ডাকাতিকৃত, ছিনতাইকৃত ও চোরাই মাল বিক্রি ও হেফাজতে রাখা আমলযোগ্য অপরাধ। আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশ থেকে দেশীয় অস্ত্রসহ আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (২৮ জুন) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত পুলিশ ও আয়োজকদের সহায়তায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলমান ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশে দেশীয় অস্ত্রসহ এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। পরে উপস্থিত জনতা তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৪ ঘণ্টা আগেপুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) মো. ইকবাল বাহারকে একটি হত্যা মামলায় আজ শনিবার কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুয়েল রানা তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ইকবাল বাহারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে শাহিনুর বেগম নিহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায়...
৭ দিন আগে১৩৩৭ সালের এক মে সন্ধ্যায়, লন্ডনের ওল্ড সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালের সামনে রক্তাক্ত এক হত্যাকাণ্ড ঘটে। জন ফোর্ড নামের এক ধর্মযাজককে একদল লোক ঘিরে ধরে কানের কাছে ও পেটে ছুরি মারে। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
১০ দিন আগে