সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারের আশুলিয়ায় প্রাইভেট কার নিয়ে এক ব্যক্তির নগদ অর্থ ও মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের সময় জুবায়ের চৌধুরী (৪০) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪-এর টহল দল। এ সময় পালিয়ে যান ছিনতাই চক্রের আরও দু-তিনজন। ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহৃত প্রাইভেট কারটি জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় আশুলিয়া থানায় মামলা করেছেন ভুক্তভোগী।
আজ রোববার দুপুরে আশুলিয়া থানায় হস্তান্তরের পর গ্রেপ্তার আসামিকে আদালতে পাঠায় পুলিশ। এর আগে গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে আশুলিয়ার নবীনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জুবায়ের চৌধুরী ফরিদপুরের ভদ্রাসন থানার চার ফকিরডাঙ্গী গ্রামের মৃত কাদের চৌধুরীর ছেলে। তিনি ও তাঁর সহযোগীরা প্রাইভেট কার নিয়ে মেজর পরিচয়ে সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ছিনতাই করতেন।
ভুক্তভোগী রোকনুল ইসলাম রোকন (২১) গাজীপুরের পশ্চিম টঙ্গী থানার কলেজগেট এলাকার আবুল কালাম আজাদের ছেলে। তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী মোটরসাইকেলে পারিবারিক কাজে নবীনগর এলাকার জয় রেস্তোরাঁর সামনে যান। এ সময় একটি কালো রঙের প্রাইভেট কার তাঁর গতিরোধ করে। সেখানে থাকা ব্যক্তিরা সেনাবাহিনীর মেজর ও ডিজিএফআইয়ের কর্মকর্তা পরিচয় দেন। এরপর ভুক্তভোগীকে চক্রটি বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করে। পরে তাঁর মানিব্যাগ থাকা ১০ হাজার টাকাসহ ড্রাইভিং লাইসেন্স ও মোটরসাইকেলের কাগজপত্র নিয়ে মোটরসাইকেলটি ছিনতাইয়ের চেষ্টা করে। এ সময় ভুক্তভোগী চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এগিয়ে গিয়ে জুবায়েরকে আটক এবং প্রাইভেট কারটি জব্দ করেন। পরে র্যাবের টহল টিমের হাতে স্থানীয়রা জুবায়ের চৌধুরীকে সোপর্দ করেন।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার জুবায়ের ও সহযোগীরা একটি ছিনতাইকারী চক্র। তারা সেনাবাহিনীর নাম ভাঙিয়ে ছিনতাই করত। এ ঘটনায় জড়িত বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
সাভারের আশুলিয়ায় প্রাইভেট কার নিয়ে এক ব্যক্তির নগদ অর্থ ও মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের সময় জুবায়ের চৌধুরী (৪০) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪-এর টহল দল। এ সময় পালিয়ে যান ছিনতাই চক্রের আরও দু-তিনজন। ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহৃত প্রাইভেট কারটি জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় আশুলিয়া থানায় মামলা করেছেন ভুক্তভোগী।
আজ রোববার দুপুরে আশুলিয়া থানায় হস্তান্তরের পর গ্রেপ্তার আসামিকে আদালতে পাঠায় পুলিশ। এর আগে গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে আশুলিয়ার নবীনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জুবায়ের চৌধুরী ফরিদপুরের ভদ্রাসন থানার চার ফকিরডাঙ্গী গ্রামের মৃত কাদের চৌধুরীর ছেলে। তিনি ও তাঁর সহযোগীরা প্রাইভেট কার নিয়ে মেজর পরিচয়ে সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ছিনতাই করতেন।
ভুক্তভোগী রোকনুল ইসলাম রোকন (২১) গাজীপুরের পশ্চিম টঙ্গী থানার কলেজগেট এলাকার আবুল কালাম আজাদের ছেলে। তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী মোটরসাইকেলে পারিবারিক কাজে নবীনগর এলাকার জয় রেস্তোরাঁর সামনে যান। এ সময় একটি কালো রঙের প্রাইভেট কার তাঁর গতিরোধ করে। সেখানে থাকা ব্যক্তিরা সেনাবাহিনীর মেজর ও ডিজিএফআইয়ের কর্মকর্তা পরিচয় দেন। এরপর ভুক্তভোগীকে চক্রটি বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করে। পরে তাঁর মানিব্যাগ থাকা ১০ হাজার টাকাসহ ড্রাইভিং লাইসেন্স ও মোটরসাইকেলের কাগজপত্র নিয়ে মোটরসাইকেলটি ছিনতাইয়ের চেষ্টা করে। এ সময় ভুক্তভোগী চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এগিয়ে গিয়ে জুবায়েরকে আটক এবং প্রাইভেট কারটি জব্দ করেন। পরে র্যাবের টহল টিমের হাতে স্থানীয়রা জুবায়ের চৌধুরীকে সোপর্দ করেন।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার জুবায়ের ও সহযোগীরা একটি ছিনতাইকারী চক্র। তারা সেনাবাহিনীর নাম ভাঙিয়ে ছিনতাই করত। এ ঘটনায় জড়িত বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৫ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৯ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
২০ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫