নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় নির্ধারিত তারিখে চার্জগঠন শুনানি হয়নি। আজ সোমবার পূর্ব নির্ধারিত তারিখে চট্টগ্রাম তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে মামলাটির চার্জ গঠন শুনানির দিন ধার্য ছিল। এ সময় আদালতে অন্য আসামিরা উপস্থিত থাকলেও বাবুল আক্তারকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হাজির করা যায়নি। তাই চার্জ গঠন শুনানি পেছানো হয়।
চট্টগ্রাম তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট প্রবীর কুমার ভট্টাচার্য্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্ধারিত দিনে আজ সোমবার দুপুর ১২টার পর আদালতে মিতু হত্যা মামলার কার্যক্রম শুরু হয়। এ সময় বিচারক আসামি বাবুল আক্তারের বিষয়ে জানতে চাইলে-পুলিশ হেফাজতে থাকা আসামিকে এখনো হাজির করা যায়নি বলে জানানো হয়। তিনি আরও বলেন, আমরা যোগাযোগ করে জানতে পেরেছি, আসামি বাবুল আক্তারকে নিয়ে পুলিশ এখনো পথে আছে। আমরা অনেকক্ষণ আসামি বাবুলের জন্য অপেক্ষা করি। পরে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা চার্জ শুনানির সময় চেয়ে একটি আবেদন করেন। পরে আসামি বাবুল আক্তারের উপস্থিত না হওয়া এবং আসামিপক্ষের আইনজীবীদের সময়ের আবেদন সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে পরে আদালত চার্জ গঠন শুনানি পিছিয়েছেন।
আদালত ও মামলার নথি থেকে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ৫ জুন ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে নগরীর জিইসি এলাকায় মাহমুদাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়। পরদিন ৬ জুন মাহমুদার স্বামী বাবুল আক্তার বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা করেন। ডিবির হাত ঘুরে মামলাটি পরে পিবিআই এর হাতে আসে। ২০২১ সালে ১১ মে মামলার বাদী বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে এনে তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেয় পিবিআই চট্টগ্রাম কার্যালয়। পরদিন ১২ মে বুধবার পিবিআই প্রধান সংবাদ সম্মেলন করে বলেন, বাবুল নিজেই তাঁর স্ত্রী হত্যার সঙ্গে ‘জড়িত’। বাবুলের করা মামলাটিতে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলাটির তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা। একইদিন বাবুলের শ্বশুর মোশাররফ হোসেন পাঁচলাইশ থানায় বাবুলকে প্রধান আসামি করে ৮ জনের নামে নতুন একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর বাবুল বর্তমানে ফেনী কারাগারে রয়েছেন।
২০২২ সালে ১০ অক্টোবর পিবিআই বাবুলকে প্রধান আসামি করে ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন। এই অভিযোগপত্রের চার্জ গঠনের শুনানি ছিল আজ সোমবার।
চট্টগ্রামে মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় নির্ধারিত তারিখে চার্জগঠন শুনানি হয়নি। আজ সোমবার পূর্ব নির্ধারিত তারিখে চট্টগ্রাম তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে মামলাটির চার্জ গঠন শুনানির দিন ধার্য ছিল। এ সময় আদালতে অন্য আসামিরা উপস্থিত থাকলেও বাবুল আক্তারকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হাজির করা যায়নি। তাই চার্জ গঠন শুনানি পেছানো হয়।
চট্টগ্রাম তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট প্রবীর কুমার ভট্টাচার্য্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্ধারিত দিনে আজ সোমবার দুপুর ১২টার পর আদালতে মিতু হত্যা মামলার কার্যক্রম শুরু হয়। এ সময় বিচারক আসামি বাবুল আক্তারের বিষয়ে জানতে চাইলে-পুলিশ হেফাজতে থাকা আসামিকে এখনো হাজির করা যায়নি বলে জানানো হয়। তিনি আরও বলেন, আমরা যোগাযোগ করে জানতে পেরেছি, আসামি বাবুল আক্তারকে নিয়ে পুলিশ এখনো পথে আছে। আমরা অনেকক্ষণ আসামি বাবুলের জন্য অপেক্ষা করি। পরে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা চার্জ শুনানির সময় চেয়ে একটি আবেদন করেন। পরে আসামি বাবুল আক্তারের উপস্থিত না হওয়া এবং আসামিপক্ষের আইনজীবীদের সময়ের আবেদন সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে পরে আদালত চার্জ গঠন শুনানি পিছিয়েছেন।
আদালত ও মামলার নথি থেকে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ৫ জুন ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে নগরীর জিইসি এলাকায় মাহমুদাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়। পরদিন ৬ জুন মাহমুদার স্বামী বাবুল আক্তার বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা করেন। ডিবির হাত ঘুরে মামলাটি পরে পিবিআই এর হাতে আসে। ২০২১ সালে ১১ মে মামলার বাদী বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে এনে তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেয় পিবিআই চট্টগ্রাম কার্যালয়। পরদিন ১২ মে বুধবার পিবিআই প্রধান সংবাদ সম্মেলন করে বলেন, বাবুল নিজেই তাঁর স্ত্রী হত্যার সঙ্গে ‘জড়িত’। বাবুলের করা মামলাটিতে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলাটির তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা। একইদিন বাবুলের শ্বশুর মোশাররফ হোসেন পাঁচলাইশ থানায় বাবুলকে প্রধান আসামি করে ৮ জনের নামে নতুন একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর বাবুল বর্তমানে ফেনী কারাগারে রয়েছেন।
২০২২ সালে ১০ অক্টোবর পিবিআই বাবুলকে প্রধান আসামি করে ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন। এই অভিযোগপত্রের চার্জ গঠনের শুনানি ছিল আজ সোমবার।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫