নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে মাত্র ৫৭ হাজার টাকার বিনিময়ে নিজের নবজাতক নাতনিকে বিক্রি করে দিয়েছিলেন নানি রাবেয়া বেগম। আজ বুধবার এ ঘটনায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে হাটহাজারী ফতেয়াবাদ থেকে ওই নবজাতককে উদ্ধারের পাশাপাশি রাবেয়াসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তার বাকিরা হলেন মো. হারুন (৫৫) ও তাঁর বোন মনোয়ারা বেগম (৩৮)।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহিদুল কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, কয়েক মাস আগে নবজাতকের মা তানিয়া বেগমকে তাঁর স্বামী তাড়িয়ে দিয়েছিলেন। সেই থেকে তানিয়া তাঁর মা রাবেয়া খাতুনের বাসায় আশ্রয় নেন। তানিয়া তখন গর্ভবতী ছিলেন।
তানিয়া গর্ভাবস্থায় তাঁর মা রাবেয়া নবজাতককে বিক্রির পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী রাবেয়া হারুন ও তাঁর বোনের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় ৫৭ হাজার টাকা নেন। ২ অক্টোবর তানিয়ার প্রসব বেদনা ওঠার পর তাঁকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই দিন তানিয়ার সন্তান প্রসব হয়। গতকাল মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) সবার অগোচরে রাবেয়া নবজাতককে হারুন ও মনোয়ারার হাতে তুলে দেন।
এ ঘটনায় নবজাতকের মা পাঁচলাইশ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ পাওয়ার পর পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে রাবেয়া বাচ্চাটিকে অন্যের হাতে তুলে দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন। পরে পুলিশ ফতেয়াবাদ থেকে বাচ্চাটিকে উদ্ধার করার পাশাপাশি ঘটনায় জড়িত বাকি দুজনকে গ্রেপ্তার করে।
জাহিদুল কবির জানান, নবজাতকের আপন নানি ছিলেন রাবেয়া। বর্তমানে শিশুটি চমেক হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত তিনজনের বিরুদ্ধে মানব পাচার আইনে একটি মামলা করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত রাবেয়া খাতুন রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার বাহারের বাড়ির মো. জাহাঙ্গীরের স্ত্রী। অন্যদিকে হারুন ও তাঁর বোন হাটহাজারী উপজেলার উত্তর মাদার্শা গ্রামের বাসিন্দা।
চট্টগ্রামে মাত্র ৫৭ হাজার টাকার বিনিময়ে নিজের নবজাতক নাতনিকে বিক্রি করে দিয়েছিলেন নানি রাবেয়া বেগম। আজ বুধবার এ ঘটনায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে হাটহাজারী ফতেয়াবাদ থেকে ওই নবজাতককে উদ্ধারের পাশাপাশি রাবেয়াসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তার বাকিরা হলেন মো. হারুন (৫৫) ও তাঁর বোন মনোয়ারা বেগম (৩৮)।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহিদুল কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, কয়েক মাস আগে নবজাতকের মা তানিয়া বেগমকে তাঁর স্বামী তাড়িয়ে দিয়েছিলেন। সেই থেকে তানিয়া তাঁর মা রাবেয়া খাতুনের বাসায় আশ্রয় নেন। তানিয়া তখন গর্ভবতী ছিলেন।
তানিয়া গর্ভাবস্থায় তাঁর মা রাবেয়া নবজাতককে বিক্রির পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী রাবেয়া হারুন ও তাঁর বোনের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় ৫৭ হাজার টাকা নেন। ২ অক্টোবর তানিয়ার প্রসব বেদনা ওঠার পর তাঁকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই দিন তানিয়ার সন্তান প্রসব হয়। গতকাল মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) সবার অগোচরে রাবেয়া নবজাতককে হারুন ও মনোয়ারার হাতে তুলে দেন।
এ ঘটনায় নবজাতকের মা পাঁচলাইশ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ পাওয়ার পর পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে রাবেয়া বাচ্চাটিকে অন্যের হাতে তুলে দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন। পরে পুলিশ ফতেয়াবাদ থেকে বাচ্চাটিকে উদ্ধার করার পাশাপাশি ঘটনায় জড়িত বাকি দুজনকে গ্রেপ্তার করে।
জাহিদুল কবির জানান, নবজাতকের আপন নানি ছিলেন রাবেয়া। বর্তমানে শিশুটি চমেক হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত তিনজনের বিরুদ্ধে মানব পাচার আইনে একটি মামলা করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত রাবেয়া খাতুন রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার বাহারের বাড়ির মো. জাহাঙ্গীরের স্ত্রী। অন্যদিকে হারুন ও তাঁর বোন হাটহাজারী উপজেলার উত্তর মাদার্শা গ্রামের বাসিন্দা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫