ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
স্ত্রীর করা যৌতুকের মামলায় হুমায়ূন কবির নামে পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শককে (এএসআই) কারাগারে পাঠিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে হুমায়ূন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম (দ্বিতীয় আদালত) বেগম আফরিন আহমেদ হ্যাপি।
হুমায়ূন বর্তমানে লক্ষ্মীপুর জেলার হাজিরহাট তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত। এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর থানায় কর্মরত ছিলেন। কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার মৃত বাচ্চু মিয়ার ছেলে।
যৌতুক দাবির অভিযোগে গত ১১ এপ্রিল এএসআই হুমায়ূনের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি আদালতে মামলা করেন তাঁর স্ত্রী খাদিজা আক্তার।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দিদারুল আলম জানান, স্ত্রীর করা যৌতুকের মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন হুমায়ূন। বিচারক আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠান।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১৫ মে হুমায়ূনের সঙ্গে কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার তারু মিয়ার মেয়ে খাদিজা আক্তারের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। গত ৭-৮ মাস আগে নিজের পদোন্নতির কথা বলে শ্বশুরের কাছে ১০ লাখ টাকা দাবি করেন হুমায়ূন।
২০২১ সালের ২১ ডিসেম্বর হুমায়ূনের মোবাইলে অন্য এক মেয়ের সঙ্গে অন্তরঙ্গ ছবি দেখে খাদিজা আক্তারকে জানান তাঁর মেয়ে। এ বিষয়ে খাদিজা জানতে চাইলে হুমায়ূন জানান, ১০ লাখ টাকা না এনে দিলে ছবির মেয়েটিকে তিনি বিয়ে করবেন। বিষয়টি নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর সার্কেল অফিসে লিখিত অভিযোগ দিলে সেখান থেকে দুজনকে মিলিয়ে দেওয়া হয়।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, খাদিজার মা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়ের জামাইয়ের বাসায় বেড়াতে আসলে গত ৪ মার্চ হুমায়ূন তাঁর শাশুড়ির কাছে নিজের পদোন্নতির কথা বলে পুনরায় ১০ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অপারগতা জানালে খাদিজার সঙ্গে সংসার করবেন না বলে সেদিন বাসা থেকে বের হয়ে যান হুমায়ূন।
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম জানান, মামলা করার পর আদালত হুমায়ূনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। আজ হুমায়ূনকে আদালতে তোলা হলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
স্ত্রীর করা যৌতুকের মামলায় হুমায়ূন কবির নামে পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শককে (এএসআই) কারাগারে পাঠিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে হুমায়ূন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম (দ্বিতীয় আদালত) বেগম আফরিন আহমেদ হ্যাপি।
হুমায়ূন বর্তমানে লক্ষ্মীপুর জেলার হাজিরহাট তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত। এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর থানায় কর্মরত ছিলেন। কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার মৃত বাচ্চু মিয়ার ছেলে।
যৌতুক দাবির অভিযোগে গত ১১ এপ্রিল এএসআই হুমায়ূনের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি আদালতে মামলা করেন তাঁর স্ত্রী খাদিজা আক্তার।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দিদারুল আলম জানান, স্ত্রীর করা যৌতুকের মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন হুমায়ূন। বিচারক আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠান।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১৫ মে হুমায়ূনের সঙ্গে কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার তারু মিয়ার মেয়ে খাদিজা আক্তারের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। গত ৭-৮ মাস আগে নিজের পদোন্নতির কথা বলে শ্বশুরের কাছে ১০ লাখ টাকা দাবি করেন হুমায়ূন।
২০২১ সালের ২১ ডিসেম্বর হুমায়ূনের মোবাইলে অন্য এক মেয়ের সঙ্গে অন্তরঙ্গ ছবি দেখে খাদিজা আক্তারকে জানান তাঁর মেয়ে। এ বিষয়ে খাদিজা জানতে চাইলে হুমায়ূন জানান, ১০ লাখ টাকা না এনে দিলে ছবির মেয়েটিকে তিনি বিয়ে করবেন। বিষয়টি নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর সার্কেল অফিসে লিখিত অভিযোগ দিলে সেখান থেকে দুজনকে মিলিয়ে দেওয়া হয়।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, খাদিজার মা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়ের জামাইয়ের বাসায় বেড়াতে আসলে গত ৪ মার্চ হুমায়ূন তাঁর শাশুড়ির কাছে নিজের পদোন্নতির কথা বলে পুনরায় ১০ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অপারগতা জানালে খাদিজার সঙ্গে সংসার করবেন না বলে সেদিন বাসা থেকে বের হয়ে যান হুমায়ূন।
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম জানান, মামলা করার পর আদালত হুমায়ূনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। আজ হুমায়ূনকে আদালতে তোলা হলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫