রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যার দায় অস্বীকার করেছে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা)। আজ বৃহস্পতিবার টুইটারে দেওয়া এক পোস্টে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ দায় অস্বীকার করা হয়।
বৃহস্পতিবার রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহর ভাই হাবিবুল্লাহ এ সম্পর্কিত একটি বক্তব্য দেন। সেখানে তিনি মুহিবুল্লাহকে হত্যার জন্য আরসাকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, মুহিবুল্লাহকে হত্যার সময় সেখানে তিনি উপস্থিত ছিলেন। তাঁর ভাইকে যারা হত্যা করেছে, তাদের মধ্যে দু-তিনজনকে তিনি চিনেছেন বলেও দাবি করেন। এর মধ্যে দুজনের কথা স্পষ্টভাবে বলেন, যারা আরসার নেতা।
এই দাবি অস্বীকার করে টুইটারে একটি অডিও পোস্ট করে আরসা। এতে এক ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়—‘আরসার কোনো গরজ পড়েনি যে, মাস্টার মুহিবুল্লাহকে মারতে হবে। অন্য রোহিঙ্গার মতো আরসা মাস্টার মুহিবুল্লাহকে বুকের আঁকড়ে রাখতে চায়। আরসা বার্মার কাফেরদের মারতে চায়, মাস্টার মহিবুল্লাহকে নয়। কে না কে মেরেছে, এখন কেন নাম দেওয়া হচ্ছে আরসার? মাস্টার মুহিবুল্লাহর ছোট ভাই যে দাবি করছেন, সেটা তাঁকেই প্রমাণ করতে হবে। আর প্রমাণ করতে না পারলে কঠোর পরিণতি ভোগ করতে হবে। রোহিঙ্গাদের মুক্তির জন্য সবাইকে আরসা হতে হবে। সেটা না হলে কারও মুক্তি নেই।’
প্রসঙ্গত, কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে রোহিঙ্গা নেতা মুহিব্বুল্লাহ (৫০) নিহত হন গতকাল বুধবার। বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ক্যাম্প-১ এ এই ঘটনা ঘটে। পেশায় শিক্ষক মুহিবুল্লাহ ছিলেন রোহিঙ্গাদের সংগঠন আরকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (আরএসপিইউআর) চেয়ারম্যান। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছিলেন এই নেতা। ২০১৯ সালের ২৫ আগস্ট উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের রোহিঙ্গাদের নিয়ে সমাবেশ করে আলোচনায় আসেন তিনি। রোহিঙ্গা অধিকার আদায়ের দাবি নিয়ে সোচ্চার এই নেতা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন।
মুহিবুল্লাহর ওপর হামলার সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তাঁর ছোট ভাই হাবিবুল্লাহ। সে সময়ের পরিস্থিতি বর্ণনা করে আজ বৃহস্পতিবার দেওয়া বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আমি মাস্টার মুহিবুল্লাহর ছোট ভাই হাবিবুল্লাহ। আমরা দুই ভাই এশার নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে এসে আরএসপিইউআর অফিসে বসে বিভিন্ন বিষয়ে শলা-পরামর্শ করছিলাম। এশার নামাজের পর অফিসেও কিছু লোক এসেছিল। তাদের সাথে আলাপ করছিল (মুহিবুল্লাহ)।’ তিনি বলেন, ‘বাইরে থেকে ২-২৫ জন লোক অস্ত্র নিয়ে ঢুকেই গুলি করে আমার ভাইকে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দেয়।’ যারা করেছে, তাদের দু-তিনজনকে আমি চিনি। তারা ক্যাম্পের পরিচিত মুখ।’ তিনি বলেন, ‘এদের মধ্যে আবদুর রহিম লালু আরসার নেতা। আরেকজন ছিল কালো পোশাক পরা। এর বাইরে ছিল আরসা নেতা মুরশিদ। আরও যারা মেরেছে, তাদের সামনে আনা হলে আমি চিনব।’
রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যার দায় অস্বীকার করেছে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা)। আজ বৃহস্পতিবার টুইটারে দেওয়া এক পোস্টে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ দায় অস্বীকার করা হয়।
বৃহস্পতিবার রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহর ভাই হাবিবুল্লাহ এ সম্পর্কিত একটি বক্তব্য দেন। সেখানে তিনি মুহিবুল্লাহকে হত্যার জন্য আরসাকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, মুহিবুল্লাহকে হত্যার সময় সেখানে তিনি উপস্থিত ছিলেন। তাঁর ভাইকে যারা হত্যা করেছে, তাদের মধ্যে দু-তিনজনকে তিনি চিনেছেন বলেও দাবি করেন। এর মধ্যে দুজনের কথা স্পষ্টভাবে বলেন, যারা আরসার নেতা।
এই দাবি অস্বীকার করে টুইটারে একটি অডিও পোস্ট করে আরসা। এতে এক ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়—‘আরসার কোনো গরজ পড়েনি যে, মাস্টার মুহিবুল্লাহকে মারতে হবে। অন্য রোহিঙ্গার মতো আরসা মাস্টার মুহিবুল্লাহকে বুকের আঁকড়ে রাখতে চায়। আরসা বার্মার কাফেরদের মারতে চায়, মাস্টার মহিবুল্লাহকে নয়। কে না কে মেরেছে, এখন কেন নাম দেওয়া হচ্ছে আরসার? মাস্টার মুহিবুল্লাহর ছোট ভাই যে দাবি করছেন, সেটা তাঁকেই প্রমাণ করতে হবে। আর প্রমাণ করতে না পারলে কঠোর পরিণতি ভোগ করতে হবে। রোহিঙ্গাদের মুক্তির জন্য সবাইকে আরসা হতে হবে। সেটা না হলে কারও মুক্তি নেই।’
প্রসঙ্গত, কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে রোহিঙ্গা নেতা মুহিব্বুল্লাহ (৫০) নিহত হন গতকাল বুধবার। বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ক্যাম্প-১ এ এই ঘটনা ঘটে। পেশায় শিক্ষক মুহিবুল্লাহ ছিলেন রোহিঙ্গাদের সংগঠন আরকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (আরএসপিইউআর) চেয়ারম্যান। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছিলেন এই নেতা। ২০১৯ সালের ২৫ আগস্ট উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের রোহিঙ্গাদের নিয়ে সমাবেশ করে আলোচনায় আসেন তিনি। রোহিঙ্গা অধিকার আদায়ের দাবি নিয়ে সোচ্চার এই নেতা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন।
মুহিবুল্লাহর ওপর হামলার সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তাঁর ছোট ভাই হাবিবুল্লাহ। সে সময়ের পরিস্থিতি বর্ণনা করে আজ বৃহস্পতিবার দেওয়া বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আমি মাস্টার মুহিবুল্লাহর ছোট ভাই হাবিবুল্লাহ। আমরা দুই ভাই এশার নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে এসে আরএসপিইউআর অফিসে বসে বিভিন্ন বিষয়ে শলা-পরামর্শ করছিলাম। এশার নামাজের পর অফিসেও কিছু লোক এসেছিল। তাদের সাথে আলাপ করছিল (মুহিবুল্লাহ)।’ তিনি বলেন, ‘বাইরে থেকে ২-২৫ জন লোক অস্ত্র নিয়ে ঢুকেই গুলি করে আমার ভাইকে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দেয়।’ যারা করেছে, তাদের দু-তিনজনকে আমি চিনি। তারা ক্যাম্পের পরিচিত মুখ।’ তিনি বলেন, ‘এদের মধ্যে আবদুর রহিম লালু আরসার নেতা। আরেকজন ছিল কালো পোশাক পরা। এর বাইরে ছিল আরসা নেতা মুরশিদ। আরও যারা মেরেছে, তাদের সামনে আনা হলে আমি চিনব।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫