ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
অপহরণ মামলা নিষ্পত্তির জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার বাদীকে চাপ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার এ ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই মামলার বাদী আমজাদ আলী। অভিযুক্ত কর্মকর্তা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এ এইচ এম কামরুল ইসলাম। তবে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ-সংক্রান্ত একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেওয়া হচ্ছে।’
লিখিত অভিযোগ ও মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, চলতি বছরের ২০ মার্চ রাতে বাড়ি যাওয়ার সময় আখাউড়ার খালাজুড়া-আনোয়ারপুর সড়কে তিন-চারজন লোক অটোরিকশার গতিরোধ করে আমজাদ আলী ও অটোচালককে মারধর করেন। একপর্যায়ে আমজাদ আলীকে টানাহেঁচড়া করে একটি মাইক্রোবাসে তুলে চোখ বেঁধে মুখে স্কচটেপ লাগিয়ে দেন।
এ সময় হত্যার ভয় দেখিয়ে তিনটি খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়া হয়। পকেট থেকে ৩৫ হাজার টাকা ও দুটি মোবাইল ফোনও ছিনিয়ে নেয় ওই ব্যক্তিরা। শেষ রাতের দিকে তারা আখাউড়া-সিলেট রেললাইনের পূর্ব পাশে বাইপাস এলাকায় রশি দিয়ে হাত বেঁধে তাঁকে ফেলে চলে যায়।
হাঁটতে হাঁটতে তিনি সিএনজি স্ট্যান্ডে গেলে সেখানকার নৈশপ্রহরী এবং অন্য লোকেরা তাঁর মুখের স্কচটেপ এবং হাতের বাঁধন খুলে দেন। তাঁদের সহায়তায় আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে চিকিৎসা নেন। পরে (২১ মার্চ) এই ঘটনায় তিনি তিনজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও তিন-চারজনকে আসামি করে আখাউড়া থানায় মামলা করেন। মামলার প্রধান আসামি রিপন ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
লিখিত অভিযোগ থেকে জানা যায়, মামলাটি নিষ্পত্তি করার জন্য বাদী আমজাদ আলীকে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ডেকে বসিয়ে রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এ এইচ এম কামরুল ইসলাম। তিনি মামলাটি নিষ্পত্তি করতে বাদীকে চাপ দেন।
বুধবার (২১ জুন) জেলা পুলিশ সুপারের কাছে এ-সংক্রান্ত লিখিত অভিযোগ দেন আমজাদ আলী।
আমজাদ আলী বলেন, ‘গ্রেপ্তার রিপন ভূঁইয়া আমাকে বিদেশে পাঠিয়ে প্রতারণা করে। আমি দেশে ফিরে আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করি। মামলা করার পর তারা আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল। এরই জেরে আমাকে অপহরণ করে মারধর করে খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয়। এই মামলার আসামিদের পক্ষ নিয়ে নিষ্পত্তি করার জন্য ওই পুলিশ কর্মকর্তা আমাকে চাপ দেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এ এইচ এম কামরুল ইসলাম বলেন, অভিযোগের বিষয়টি তাঁর জানা নেই। পরে এসপিকে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার কথা জানালে তিনি তখন বলেন, ‘আমি কেন বাদীর সঙ্গে কথা বলতে যাব? আমি কথা বলব ওসি ও তদন্তকারী কর্মকর্তা সঙ্গে!’
অপহরণ মামলা নিষ্পত্তির জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার বাদীকে চাপ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার এ ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই মামলার বাদী আমজাদ আলী। অভিযুক্ত কর্মকর্তা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এ এইচ এম কামরুল ইসলাম। তবে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ-সংক্রান্ত একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেওয়া হচ্ছে।’
লিখিত অভিযোগ ও মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, চলতি বছরের ২০ মার্চ রাতে বাড়ি যাওয়ার সময় আখাউড়ার খালাজুড়া-আনোয়ারপুর সড়কে তিন-চারজন লোক অটোরিকশার গতিরোধ করে আমজাদ আলী ও অটোচালককে মারধর করেন। একপর্যায়ে আমজাদ আলীকে টানাহেঁচড়া করে একটি মাইক্রোবাসে তুলে চোখ বেঁধে মুখে স্কচটেপ লাগিয়ে দেন।
এ সময় হত্যার ভয় দেখিয়ে তিনটি খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়া হয়। পকেট থেকে ৩৫ হাজার টাকা ও দুটি মোবাইল ফোনও ছিনিয়ে নেয় ওই ব্যক্তিরা। শেষ রাতের দিকে তারা আখাউড়া-সিলেট রেললাইনের পূর্ব পাশে বাইপাস এলাকায় রশি দিয়ে হাত বেঁধে তাঁকে ফেলে চলে যায়।
হাঁটতে হাঁটতে তিনি সিএনজি স্ট্যান্ডে গেলে সেখানকার নৈশপ্রহরী এবং অন্য লোকেরা তাঁর মুখের স্কচটেপ এবং হাতের বাঁধন খুলে দেন। তাঁদের সহায়তায় আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে চিকিৎসা নেন। পরে (২১ মার্চ) এই ঘটনায় তিনি তিনজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও তিন-চারজনকে আসামি করে আখাউড়া থানায় মামলা করেন। মামলার প্রধান আসামি রিপন ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
লিখিত অভিযোগ থেকে জানা যায়, মামলাটি নিষ্পত্তি করার জন্য বাদী আমজাদ আলীকে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ডেকে বসিয়ে রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এ এইচ এম কামরুল ইসলাম। তিনি মামলাটি নিষ্পত্তি করতে বাদীকে চাপ দেন।
বুধবার (২১ জুন) জেলা পুলিশ সুপারের কাছে এ-সংক্রান্ত লিখিত অভিযোগ দেন আমজাদ আলী।
আমজাদ আলী বলেন, ‘গ্রেপ্তার রিপন ভূঁইয়া আমাকে বিদেশে পাঠিয়ে প্রতারণা করে। আমি দেশে ফিরে আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করি। মামলা করার পর তারা আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল। এরই জেরে আমাকে অপহরণ করে মারধর করে খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয়। এই মামলার আসামিদের পক্ষ নিয়ে নিষ্পত্তি করার জন্য ওই পুলিশ কর্মকর্তা আমাকে চাপ দেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এ এইচ এম কামরুল ইসলাম বলেন, অভিযোগের বিষয়টি তাঁর জানা নেই। পরে এসপিকে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার কথা জানালে তিনি তখন বলেন, ‘আমি কেন বাদীর সঙ্গে কথা বলতে যাব? আমি কথা বলব ওসি ও তদন্তকারী কর্মকর্তা সঙ্গে!’
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) মো. ইকবাল বাহারকে একটি হত্যা মামলায় আজ শনিবার কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুয়েল রানা তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ইকবাল বাহারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে শাহিনুর বেগম নিহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায়...
৩ দিন আগে১৩৩৭ সালের এক মে সন্ধ্যায়, লন্ডনের ওল্ড সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালের সামনে রক্তাক্ত এক হত্যাকাণ্ড ঘটে। জন ফোর্ড নামের এক ধর্মযাজককে একদল লোক ঘিরে ধরে কানের কাছে ও পেটে ছুরি মারে। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
৫ দিন আগেশাকিব খান অভিনীত আলোচিত সিনেমা ‘তাণ্ডব’ পাইরেসির শিকার হয়েছে টেলিগ্রাম চ্যানেলের মাধ্যমে। এ ঘটনায় রাজধানীর বনানী থানায় দায়ের করা মামলায় ইউটিউবার টিপু সুলতানসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবির সাইবার ক্রাইম বিভাগ।
৬ দিন আগেপুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
১৩ দিন আগে