রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের রাউজানে একই ঘরে তরুণ-তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করার পর থানায় দুই পরিবারের পক্ষে মামলা করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১২টায় নিহত অন্বেষা বড়ুয়ার (১৯) বাবা রনজিত চৌধুরী বাবলু বাদী হয়ে রাউজান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামি করা হয় নিহত তরুণ জয় বড়ুয়া (২৬) ও সহযোগী হিসেবে অজ্ঞাতনামাদের।
এদিকে একই তারিখে ছেলে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেছেন মর্মে রাউজান থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছেন জয় বড়ুয়ার বাবা নিলেন্দু বড়ুয়া।
নিহত অন্নেষা চৌধুরী উপজেলার পাহাড়তলি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রনজিত চৌধুরীর মেয়ে। অন্বেষা চৌধুরী উপজেলার নোয়াপাড়া ডিগ্রি কলেজের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিন বোনের মধ্যে তিনি সবার বড়। কলেজে নিয়মিত না গেলেও নিয়মিত টিউশনি করতেন। অন্যদিকে নিহত জয় বড়ুয়া ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নিলেন্দু বড়ুয়া বাবলুর ছেলে। এক ভাই এক বোনের মধ্য জয় বড়। এসএসসির পর থেকে বাবা নিলেন্দুর বড়ুয়ার চা দোকানে সহযোগিতা করতেন তিনি।
পুলিশ ও স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, দুই বছর আগে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান অন্নেষা ও জয়। এর মধ্যে আগামী ১০ মার্চ রাঙ্গুনিয়ার উপজেলার এক প্রবাসীর সঙ্গে অন্নেষার বিয়ে ঠিক হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে গত রোববার রাতে মহামুনি গ্রামের বড়ুয়া পাড়ার সুব্রত মুৎসুদ্দির বাড়ির একটি পরিত্যক্ত ঘরে অন্বেষাকে ডাকে আনেন জয়। এরপর ওই ঘর থেকে তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করা।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পরিত্যক্ত একটি ঘরের ঘরের দরজা ভেঙে একটি কক্ষে অন্বেষা গলায় ছুরিকাঘাত করা মরদেহ এবং একই কক্ষে ফ্যানের সঙ্গে জয়ের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। ধারণা করা হচ্ছে প্রথমে মেয়েটিকে হত্যা করা হয়, এরপরে নিজেও আত্মহত্যা করেন জয়।
অন্যদিকে গতকাল সোমবার সন্ধ্যার দিকে ময়নাতদন্ত শেষে ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী দুজনকে সৎকার করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রাউজান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাহিদ হাসান বলেন, ‘আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি, এ ঘটনায় আর কেউ জড়িত আছে কি-না জানার চেষ্টা করছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে বিস্তারিত জানতে পারব।’
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল হারুন বলেন, এ ঘটনায় খুন হওয়া প্রেমিকা অন্বেষার বাবা হত্যা মামলা এবং নিহত জয়ের বাবা অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছেন। তদন্ত কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত করছেন। দুজনের ময়নাতদন্ত শেষে সৎকার করা হয়েছে। বিস্তারিত জানতে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষায় আছি।
চট্টগ্রামের রাউজানে একই ঘরে তরুণ-তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করার পর থানায় দুই পরিবারের পক্ষে মামলা করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১২টায় নিহত অন্বেষা বড়ুয়ার (১৯) বাবা রনজিত চৌধুরী বাবলু বাদী হয়ে রাউজান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামি করা হয় নিহত তরুণ জয় বড়ুয়া (২৬) ও সহযোগী হিসেবে অজ্ঞাতনামাদের।
এদিকে একই তারিখে ছেলে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেছেন মর্মে রাউজান থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছেন জয় বড়ুয়ার বাবা নিলেন্দু বড়ুয়া।
নিহত অন্নেষা চৌধুরী উপজেলার পাহাড়তলি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রনজিত চৌধুরীর মেয়ে। অন্বেষা চৌধুরী উপজেলার নোয়াপাড়া ডিগ্রি কলেজের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিন বোনের মধ্যে তিনি সবার বড়। কলেজে নিয়মিত না গেলেও নিয়মিত টিউশনি করতেন। অন্যদিকে নিহত জয় বড়ুয়া ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নিলেন্দু বড়ুয়া বাবলুর ছেলে। এক ভাই এক বোনের মধ্য জয় বড়। এসএসসির পর থেকে বাবা নিলেন্দুর বড়ুয়ার চা দোকানে সহযোগিতা করতেন তিনি।
পুলিশ ও স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, দুই বছর আগে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান অন্নেষা ও জয়। এর মধ্যে আগামী ১০ মার্চ রাঙ্গুনিয়ার উপজেলার এক প্রবাসীর সঙ্গে অন্নেষার বিয়ে ঠিক হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে গত রোববার রাতে মহামুনি গ্রামের বড়ুয়া পাড়ার সুব্রত মুৎসুদ্দির বাড়ির একটি পরিত্যক্ত ঘরে অন্বেষাকে ডাকে আনেন জয়। এরপর ওই ঘর থেকে তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করা।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পরিত্যক্ত একটি ঘরের ঘরের দরজা ভেঙে একটি কক্ষে অন্বেষা গলায় ছুরিকাঘাত করা মরদেহ এবং একই কক্ষে ফ্যানের সঙ্গে জয়ের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। ধারণা করা হচ্ছে প্রথমে মেয়েটিকে হত্যা করা হয়, এরপরে নিজেও আত্মহত্যা করেন জয়।
অন্যদিকে গতকাল সোমবার সন্ধ্যার দিকে ময়নাতদন্ত শেষে ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী দুজনকে সৎকার করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রাউজান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাহিদ হাসান বলেন, ‘আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি, এ ঘটনায় আর কেউ জড়িত আছে কি-না জানার চেষ্টা করছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে বিস্তারিত জানতে পারব।’
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল হারুন বলেন, এ ঘটনায় খুন হওয়া প্রেমিকা অন্বেষার বাবা হত্যা মামলা এবং নিহত জয়ের বাবা অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছেন। তদন্ত কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত করছেন। দুজনের ময়নাতদন্ত শেষে সৎকার করা হয়েছে। বিস্তারিত জানতে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষায় আছি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫