আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় রাতের আঁধারে চুরি হচ্ছে গাছের ফল। সকালে মালিকেরা গাছে ফল না পেয়ে চোরদের করছেন গালিগালাজ। সম্প্রতি একটি ব্যতিক্রম ঘটনা ঘটেছে। চুরির পর ‘পরিমাণমতো’ কলা খেয়ে চিঠির মাধ্যমে ক্ষমা চেয়ে বাকি কলা ফেরত দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় চিঠিতে গালিগালাজ করতে নিষেধ করা হয় এবং সেটি অব্যাহত রাখলে আবারও চুরির হুমকি দেওয়া হয়।
গতকাল বুধবার ভোরে উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। মালিকের বাড়িতে চুরি করা ফল পৌঁছে দেওয়া এবং চিঠির মাধ্যমে ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি নিয়ে এলাকায় আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত কয়েক দিন ধরে বাউতলা গ্রামে পেঁপে, কলা, আমসহ নানা প্রকারের ফল চুরির ঘটনা বেড়েছে। শখের বসে বাড়ির আশপাশে লাগানো নানা ধরনের ফল কে বা কারা চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন ফল চুরি হওয়ায় অনেকের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। সর্বশেষ ওই গ্রামের আবু তাহের মিয়ার মেয়ে আসমা আক্তার ও সাদ্দাম হোসেনের বাড়ি থেকে কলা ও পেঁপে চুরি হয়।
এ নিয়ে আসমা আক্তার কষ্টে বকাঝকা করেন। বিষয়টি চোরের মনে নাড়া দেয়। গত চার দিন আগে চুরি হওয়া কলার একটি কাঁদি গতকাল বুধবার ভোরে তাঁর বারান্দায় রেখে যায় চোর। একই সঙ্গে তারা একটি চিঠিও দিয়ে যায়।
ওই চিঠিতে উল্লেখ লেখা হয়, ‘আমরা আপনার কলাগাছ থেকে কলা চুরি করেছি। তাই আপনারা আমাদের গালাগালি করেছেন। আমরা আমাদের ভুল বুঝতে পেরেছি। তাই আমাদের পরিমাণ মতো কলা খেয়ে বাকিটা আপনার জন্য নিয়ে এসেছি। আপনারা আমাদেরকে মাফ করে দেন। আর যদি গালাগালি করেন তাহলে বাকি কলা নিয়ে যাব।’
এ বিষয়ে সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘বাড়িতে কোনো গাছের ফল-ফলাদি রাখা যাচ্ছে না। শখ করে বিভিন্ন জায়গা থেকে এনে কলা, পেঁপেসহ নানা ধরনের ফলের গাছ লাগানো হয়। অনেক গাছে ফল এসেছে। কিন্তু কে বা কারা রাতের আঁধারে নিয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি চিঠি পাওয়ায় স্থানীয় ইউপি সদস্যের মাধ্যমে সন্দেহমূলক ছেলেদের হাতের লেখা দেখলে বুঝতে পারা যাবে এই কাজগুলো কারা করছে। গ্রামে এসব কারা করছে সে বিষয়ে জানার জন্য সবার মাঝে কৌতূহল জেগেছে।’
ইউপি সদস্য জিতু মিয়া বলেন, ‘মৌসুমি ফল মানুষ শখ করে বাড়ির আশপাশে লাগিয়ে থাকেন। এসব চুরি করে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা দুঃখজনক।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় রাতের আঁধারে চুরি হচ্ছে গাছের ফল। সকালে মালিকেরা গাছে ফল না পেয়ে চোরদের করছেন গালিগালাজ। সম্প্রতি একটি ব্যতিক্রম ঘটনা ঘটেছে। চুরির পর ‘পরিমাণমতো’ কলা খেয়ে চিঠির মাধ্যমে ক্ষমা চেয়ে বাকি কলা ফেরত দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় চিঠিতে গালিগালাজ করতে নিষেধ করা হয় এবং সেটি অব্যাহত রাখলে আবারও চুরির হুমকি দেওয়া হয়।
গতকাল বুধবার ভোরে উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। মালিকের বাড়িতে চুরি করা ফল পৌঁছে দেওয়া এবং চিঠির মাধ্যমে ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি নিয়ে এলাকায় আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত কয়েক দিন ধরে বাউতলা গ্রামে পেঁপে, কলা, আমসহ নানা প্রকারের ফল চুরির ঘটনা বেড়েছে। শখের বসে বাড়ির আশপাশে লাগানো নানা ধরনের ফল কে বা কারা চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন ফল চুরি হওয়ায় অনেকের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। সর্বশেষ ওই গ্রামের আবু তাহের মিয়ার মেয়ে আসমা আক্তার ও সাদ্দাম হোসেনের বাড়ি থেকে কলা ও পেঁপে চুরি হয়।
এ নিয়ে আসমা আক্তার কষ্টে বকাঝকা করেন। বিষয়টি চোরের মনে নাড়া দেয়। গত চার দিন আগে চুরি হওয়া কলার একটি কাঁদি গতকাল বুধবার ভোরে তাঁর বারান্দায় রেখে যায় চোর। একই সঙ্গে তারা একটি চিঠিও দিয়ে যায়।
ওই চিঠিতে উল্লেখ লেখা হয়, ‘আমরা আপনার কলাগাছ থেকে কলা চুরি করেছি। তাই আপনারা আমাদের গালাগালি করেছেন। আমরা আমাদের ভুল বুঝতে পেরেছি। তাই আমাদের পরিমাণ মতো কলা খেয়ে বাকিটা আপনার জন্য নিয়ে এসেছি। আপনারা আমাদেরকে মাফ করে দেন। আর যদি গালাগালি করেন তাহলে বাকি কলা নিয়ে যাব।’
এ বিষয়ে সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘বাড়িতে কোনো গাছের ফল-ফলাদি রাখা যাচ্ছে না। শখ করে বিভিন্ন জায়গা থেকে এনে কলা, পেঁপেসহ নানা ধরনের ফলের গাছ লাগানো হয়। অনেক গাছে ফল এসেছে। কিন্তু কে বা কারা রাতের আঁধারে নিয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি চিঠি পাওয়ায় স্থানীয় ইউপি সদস্যের মাধ্যমে সন্দেহমূলক ছেলেদের হাতের লেখা দেখলে বুঝতে পারা যাবে এই কাজগুলো কারা করছে। গ্রামে এসব কারা করছে সে বিষয়ে জানার জন্য সবার মাঝে কৌতূহল জেগেছে।’
ইউপি সদস্য জিতু মিয়া বলেন, ‘মৌসুমি ফল মানুষ শখ করে বাড়ির আশপাশে লাগিয়ে থাকেন। এসব চুরি করে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা দুঃখজনক।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫